ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রায় পৌনে ১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত একটি ব্রিজ বছরের পর বছর অচল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। মূল সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলেও দুপাশের সংযোগ সড়ক সম্পূর্ণ না করায় সাধারণ মানুষের জন্য তা কার্যত ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে রয়েছে।
জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে উপজেলার বালিথুবা পূর্ব ইউনিয়নের চাঁদপুর সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মরহুম এডব্লিউএম তোয়াহা মিয়ার বাড়ির সামনে সেতুটি নির্মাণ শুরু হয়। ৭০ লাখ ১২ হাজার টাকা ব্যয়ে ব্রিজটি নির্মাণ করেন পার্শ্ববর্তী হাইমচর উপজেলার এক ঠিকাদার। যদিও ব্রিজের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় এক বছর আগে এবং ঠিকাদার চূড়ান্ত বিলও গ্রহণ করেছেন, তবে সংযোগ সড়ক অসম্পূর্ণ থাকায় ব্রিজটি এখনো যানবাহন চলাচলের উপযোগী হয়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ঠিকাদার সেতুর মূল কাঠামো নির্মাণ করলেও দুপাশের সংযোগ সড়কের কাজ ফেলে রেখে চলে গেছেন। এর ফলে চাঁদপুর-চান্দ্রা-মুন্সিরহাট-রামগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক (ওয়াপদা রাস্তা) থেকে বালিথুবা বাজার অভিমুখী এই গুরুত্বপূর্ণ ব্রিজটি কোনো উপকারে আসছে না।
এলাকাবাসী মো. মহসিন চৌধুরী, হাফেজ খাজে আহমদ, মাহাবুব আলম চৌধুরী, মোস্তফা, শাহ আলমসহ লোকজন জানান, জনস্বার্থে ব্রিজটি নির্মাণ করা হলেও যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। ব্রিজের একপাশের সংযোগ সড়ক কিছুটা ভালো হলেও অপর পাশের অবস্থা তথৈবচ।
তাদের দাবি, ঠিকাদার একেবারেই নিম্নমানের কাজ করে মূল ব্রিজের কাজ শেষ করেছেন এবং দুপারের কাজ শেষ না করেই চলে গেছেন। ঠিকাদার কাজ ফেলে রেখে এলাকার মানুষকে দুর্ভোগে ফেলেছেন।
ব্রিজটির একপাশে সরখাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, অন্যপাশে বালিথুবা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বালিথুবা আব্দুল হামিদ উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিদিনই এসব বিদ্যালয়ের ছোট ছোট শিশুরা এবং পথচারীরা ঝুঁকি নিয়ে সেতু দিয়ে ওঠানামা করছে।
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) কার্যালয় সূত্র জানায়, ব্রিজ ও অ্যাপ্রোচ সড়কের কাজ শেষ করার পরই ঠিকাদারকে বিল দেওয়া হয়েছে। হয়তো সড়কে ফেলা মাটি চলে গেছে।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে প্রায় পৌনে ১ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত একটি ব্রিজ বছরের পর বছর অচল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। মূল সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলেও দুপাশের সংযোগ সড়ক সম্পূর্ণ না করায় সাধারণ মানুষের জন্য তা কার্যত ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে রয়েছে।
জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে উপজেলার বালিথুবা পূর্ব ইউনিয়নের চাঁদপুর সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মরহুম এডব্লিউএম তোয়াহা মিয়ার বাড়ির সামনে সেতুটি নির্মাণ শুরু হয়। ৭০ লাখ ১২ হাজার টাকা ব্যয়ে ব্রিজটি নির্মাণ করেন পার্শ্ববর্তী হাইমচর উপজেলার এক ঠিকাদার। যদিও ব্রিজের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় এক বছর আগে এবং ঠিকাদার চূড়ান্ত বিলও গ্রহণ করেছেন, তবে সংযোগ সড়ক অসম্পূর্ণ থাকায় ব্রিজটি এখনো যানবাহন চলাচলের উপযোগী হয়নি।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ঠিকাদার সেতুর মূল কাঠামো নির্মাণ করলেও দুপাশের সংযোগ সড়কের কাজ ফেলে রেখে চলে গেছেন। এর ফলে চাঁদপুর-চান্দ্রা-মুন্সিরহাট-রামগঞ্জ আঞ্চলিক সড়ক (ওয়াপদা রাস্তা) থেকে বালিথুবা বাজার অভিমুখী এই গুরুত্বপূর্ণ ব্রিজটি কোনো উপকারে আসছে না।
এলাকাবাসী মো. মহসিন চৌধুরী, হাফেজ খাজে আহমদ, মাহাবুব আলম চৌধুরী, মোস্তফা, শাহ আলমসহ লোকজন জানান, জনস্বার্থে ব্রিজটি নির্মাণ করা হলেও যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। ব্রিজের একপাশের সংযোগ সড়ক কিছুটা ভালো হলেও অপর পাশের অবস্থা তথৈবচ।
তাদের দাবি, ঠিকাদার একেবারেই নিম্নমানের কাজ করে মূল ব্রিজের কাজ শেষ করেছেন এবং দুপারের কাজ শেষ না করেই চলে গেছেন। ঠিকাদার কাজ ফেলে রেখে এলাকার মানুষকে দুর্ভোগে ফেলেছেন।
ব্রিজটির একপাশে সরখাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, অন্যপাশে বালিথুবা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বালিথুবা আব্দুল হামিদ উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিদিনই এসব বিদ্যালয়ের ছোট ছোট শিশুরা এবং পথচারীরা ঝুঁকি নিয়ে সেতু দিয়ে ওঠানামা করছে।
এ বিষয়ে ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) কার্যালয় সূত্র জানায়, ব্রিজ ও অ্যাপ্রোচ সড়কের কাজ শেষ করার পরই ঠিকাদারকে বিল দেওয়া হয়েছে। হয়তো সড়কে ফেলা মাটি চলে গেছে।
রফিকুলের ছেলে নিলয় জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন তাঁর বাবা। রাত হয়ে গেলেও ফিরে না আসায় বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করা হয়। ভোরে আবার খুঁজতে বের হন তিনি। পরে খবর পান, তাঁর বাবার লাশ পাওয়া গেছে।
২৮ মিনিট আগেবালিয়া ভাঙনকূল পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেডের উদ্যোগে স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ রক্ষার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। সমিতি থেকে ইতিমধ্যে এক লক্ষ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। তবে স্থানীয়দের দাবি, এটি অস্থায়ী সমাধান; স্থায়ী বাঁধ সংস্কারে সরকারি অর্থ বরাদ্দ জরুরি।
৩০ মিনিট আগেএই দম্পতির শিক্ষা জীবন নতুনভাবে শুরু হয় নরসিংদীর বেলাব উপজেলার বিন্নাবাইদ দারুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা থেকে। সেখান থেকেই তাঁরা কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার লক্ষ্মীপুর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজ কেন্দ্রের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগেপরীক্ষায় সকল বিষয়ে এ প্লাস পাওয়াসহ মোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২১৩ নম্বর পেয়েছে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে রাইদা। সে জগন্নাথপুরের শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ এম এ মতিন এবং আব্দুল কাদির সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারি শিক্ষিকা মান্না বেগমের মেয়ে।
১ ঘণ্টা আগে