পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার সুজানগরে নিজাম উদ্দিন আজগর আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনকে মারধরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে কলেজের সামনে থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও উপজেলা বিএনপির একাংশের নেতা-কর্মীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি সুজানগর বাজার ও উপজেলা চত্বর ঘুরে পৌরসভার সামনে গিয়ে প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এবিএম তৌফিক হোসেন, সদস্যসচিব শেখ আব্দুর রউফ, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কামরুল হুদা কামাল বিশ্বাস, সদস্যসচিব জসিম বিশ্বাস, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুস সালাম মোল্লা সহ কলেজের শিক্ষকেরা।
বক্তারা বলেন, কলেজে ঢুকে অধ্যক্ষকে মারধরের ঘটনা ন্যক্কারজনক ও নিন্দনীয়। সভ্য সমাজে এ ধরনের কাজ মেনে নেওয়া যায় না। আমরা ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। অবিলম্বে দোষীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাই।
সুজানগর উপজেলার নিজাম উদ্দিন আজগর আলী ডিগ্রি কলেজের সভাপতি মনোনীত করাকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েক দিন ধরে স্থানীয় বিএনপির একাধিক গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছে। পাবনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব, কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন ও সুজানগর উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আব্দুল হালিম সাজ্জাদকে সভাপতি হিসেবে নাম নির্বাচিত করার জন্য তাঁদের সমর্থকেরা কলেজ অধ্যক্ষকে চাপ দিয়ে আসছিলেন।
এ অবস্থায় কলেজের প্রতিষ্ঠাতা এবং পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি মরহুম নিজাম উদ্দিন প্রামাণিকের ছেলে ব্যবসায়ী শহিদুর রহমানের নাম সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করে এক সপ্তাহ আগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠায় কলেজ কর্তৃপক্ষ। সভাপতি হিসেবে শহিদুর রহমানকে মেনে নেন বিএনপি নেতা কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন ও আব্দুল হালিম সাজ্জাদের সমর্থকেরা।
তবে সেলিম রেজা হাবিব সমর্থকেরা এ বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি। গত ৮ ডিসেম্বর দুপুরে সেলিম রেজা হাবিবের অনুসারীরা শহিদুর রহমানের নাম বাদ দিয়ে নতুন করে সেলিম রেজা হাবিবের নাম পাঠানোর জন্য চাপ দেয় অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনকে। তিনি রাজি না হওয়ায় তাঁকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে ও ভাঙচুর চালায় হাবিবের অনুসারীরা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনকে উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা বলেন, খবর পেয়ে আমরা কলেজে গিয়ে অধ্যক্ষকে উদ্ধার করেছিলাম। কিন্তু এখন পর্যন্ত অধ্যক্ষ বা তাঁর সহকর্মী-স্বজন কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেননি।
পাবনার সুজানগরে নিজাম উদ্দিন আজগর আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনকে মারধরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে কলেজের সামনে থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও উপজেলা বিএনপির একাংশের নেতা-কর্মীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি সুজানগর বাজার ও উপজেলা চত্বর ঘুরে পৌরসভার সামনে গিয়ে প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক এবিএম তৌফিক হোসেন, সদস্যসচিব শেখ আব্দুর রউফ, পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কামরুল হুদা কামাল বিশ্বাস, সদস্যসচিব জসিম বিশ্বাস, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুস সালাম মোল্লা সহ কলেজের শিক্ষকেরা।
বক্তারা বলেন, কলেজে ঢুকে অধ্যক্ষকে মারধরের ঘটনা ন্যক্কারজনক ও নিন্দনীয়। সভ্য সমাজে এ ধরনের কাজ মেনে নেওয়া যায় না। আমরা ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। অবিলম্বে দোষীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাই।
সুজানগর উপজেলার নিজাম উদ্দিন আজগর আলী ডিগ্রি কলেজের সভাপতি মনোনীত করাকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েক দিন ধরে স্থানীয় বিএনপির একাধিক গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছে। পাবনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব, কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন ও সুজানগর উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আব্দুল হালিম সাজ্জাদকে সভাপতি হিসেবে নাম নির্বাচিত করার জন্য তাঁদের সমর্থকেরা কলেজ অধ্যক্ষকে চাপ দিয়ে আসছিলেন।
এ অবস্থায় কলেজের প্রতিষ্ঠাতা এবং পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি মরহুম নিজাম উদ্দিন প্রামাণিকের ছেলে ব্যবসায়ী শহিদুর রহমানের নাম সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করে এক সপ্তাহ আগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠায় কলেজ কর্তৃপক্ষ। সভাপতি হিসেবে শহিদুর রহমানকে মেনে নেন বিএনপি নেতা কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন ও আব্দুল হালিম সাজ্জাদের সমর্থকেরা।
তবে সেলিম রেজা হাবিব সমর্থকেরা এ বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি। গত ৮ ডিসেম্বর দুপুরে সেলিম রেজা হাবিবের অনুসারীরা শহিদুর রহমানের নাম বাদ দিয়ে নতুন করে সেলিম রেজা হাবিবের নাম পাঠানোর জন্য চাপ দেয় অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনকে। তিনি রাজি না হওয়ায় তাঁকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে ও ভাঙচুর চালায় হাবিবের অনুসারীরা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেনকে উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা বলেন, খবর পেয়ে আমরা কলেজে গিয়ে অধ্যক্ষকে উদ্ধার করেছিলাম। কিন্তু এখন পর্যন্ত অধ্যক্ষ বা তাঁর সহকর্মী-স্বজন কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দেননি।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডের করিডরে রাখা রোগীদের ব্যবহৃত পরিত্যক্ত মালপত্র থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানা গেছে। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২৯ মিনিট আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ছাত্ররা নতুন দল করতে চাইছে আমরা স্বাগত জানাই। অভ্যুত্থানের চেতনা নিয়ে, আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যদি নতুন দল হয়, ছাত্রদের একাংশ যদি দল গঠন করে তাহলে আমরা তাদের স্বাগত জানাব। কিন্তু ক্ষমতায় থেকে দল গঠন বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবে নেয় না।’
৩৯ মিনিট আগেরাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। অনশনে অংশগ্রহণ করছেন ১২ শিক্ষার্থী। অনশনের মধ্যেই দুপুর থেকে আবারও সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগেজয়পুরহাটের আক্কেলপুরে নারীদের ফুটবল ম্যাচ বন্ধে মাঠে টিনের বেড়া ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতরা ক্ষমা চেয়েছেন। তাঁরা আর ‘নারীদের খেলাধুলার বিষয়ে নাক গলাবেন না’ বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে