নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অভিভাবকহীন বাক্প্রতিবন্ধী লাভলী খাতুনকে নীলফামারী থেকে ২০১০ সালে উদ্ধার করেছিল পুলিশ। এরপর তাকে রাজশাহীতে মহিলা ও শিশু-কিশোরী নিরাপদ হেফাজতিদের আবাসনে (সেফহোম) রাখা হয়। দীর্ঘ সময় থেকে তিনি সেফহোমেই ছিলেন। এখান থেকেই আজ শনিবার শুরু করলেন সংসারজীবন।
আজ বিকেলে রাজশাহীর পবা উপজেলার বায়া এলাকায় অবস্থিত সেফহোম সমাজসেবা অধিদপ্তরের এই সেফহোমে লাভলীর বিয়ের আয়োজন করা হয়। আগের দিন সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হয় গায়েহলুদ। সেফ হোমের ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং কমিটির সভাপতি রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ এই তরুণীর বিয়েতে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেন।
লাভলী খাতুনের বর মহানগরীর বড় বনগ্রাম দুরুলের মোড় এলাকার মো. হাবিব অটোরিকশা চালান। দুই বছর আগে তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন। তাঁর তিন ছেলে রয়েছে। লাভলীর সঙ্গে বিয়ের দেনমোহর ঠিক করা হয় ১ লাখ টাকা। আত্মীয়স্বজন না থাকলেও অনেকটা ধুমধামেই লাভলী খাতুনের বিয়ের আয়োজন হয়েছে। বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিথিসহ প্রায় ১০০ মানুষকে দাওয়াত করা হয়েছিল সেফহোম থেকে।
বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। তিনি বলেন, এটি একটি মানবিক কাজ। যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বিয়ের ব্যবস্থা করার অনুমতি প্রদান করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করার জন্য আদালতে জামিন নিতে হয়েছে। লাভলী খাতুনের সঙ্গে হাবিব পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ হলেন। বিয়েতে নিজেরা খুশি বলে জানিয়েছেন তাঁরা। আমরা নিজেরাও খুশি।
এই বিয়েতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহীর পুলিশ সুপার (এসপি) এ বি এম মাসুদ হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী, পবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) অভিজিৎ সরকার, রাজশাহী সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক হাসিনা মমতাজ, সহকারী পরিচালক ড. আবদুল্লাহ আল ফিরোজ, সেফাহোমের উপ-তত্ত্বাবধায়ক লাইজু রাজ্জাক। এ ছাড়া বরের পক্ষ থেকে বরযাত্রী এসেছিলেন আরও প্রায় ২০ জন।
সেফাহোমের উপতত্ত্বাবধায়ক লাইজু রাজ্জাকসহ সব কর্মকর্তা-কর্মচারী বিয়েবাড়ির সাজে সেজেছিলেন। লাইজু রাজ্জাক বললেন, লাভলী খাতুন নিজের সংসারে সুখে থাকবেন এটাই তাঁর আনন্দ।
অভিভাবকহীন বাক্প্রতিবন্ধী লাভলী খাতুনকে নীলফামারী থেকে ২০১০ সালে উদ্ধার করেছিল পুলিশ। এরপর তাকে রাজশাহীতে মহিলা ও শিশু-কিশোরী নিরাপদ হেফাজতিদের আবাসনে (সেফহোম) রাখা হয়। দীর্ঘ সময় থেকে তিনি সেফহোমেই ছিলেন। এখান থেকেই আজ শনিবার শুরু করলেন সংসারজীবন।
আজ বিকেলে রাজশাহীর পবা উপজেলার বায়া এলাকায় অবস্থিত সেফহোম সমাজসেবা অধিদপ্তরের এই সেফহোমে লাভলীর বিয়ের আয়োজন করা হয়। আগের দিন সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হয় গায়েহলুদ। সেফ হোমের ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং কমিটির সভাপতি রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ এই তরুণীর বিয়েতে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেন।
লাভলী খাতুনের বর মহানগরীর বড় বনগ্রাম দুরুলের মোড় এলাকার মো. হাবিব অটোরিকশা চালান। দুই বছর আগে তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন। তাঁর তিন ছেলে রয়েছে। লাভলীর সঙ্গে বিয়ের দেনমোহর ঠিক করা হয় ১ লাখ টাকা। আত্মীয়স্বজন না থাকলেও অনেকটা ধুমধামেই লাভলী খাতুনের বিয়ের আয়োজন হয়েছে। বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিথিসহ প্রায় ১০০ মানুষকে দাওয়াত করা হয়েছিল সেফহোম থেকে।
বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। তিনি বলেন, এটি একটি মানবিক কাজ। যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বিয়ের ব্যবস্থা করার অনুমতি প্রদান করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করার জন্য আদালতে জামিন নিতে হয়েছে। লাভলী খাতুনের সঙ্গে হাবিব পারিবারিক বন্ধনে আবদ্ধ হলেন। বিয়েতে নিজেরা খুশি বলে জানিয়েছেন তাঁরা। আমরা নিজেরাও খুশি।
এই বিয়েতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহীর পুলিশ সুপার (এসপি) এ বি এম মাসুদ হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী, পবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) অভিজিৎ সরকার, রাজশাহী সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক হাসিনা মমতাজ, সহকারী পরিচালক ড. আবদুল্লাহ আল ফিরোজ, সেফাহোমের উপ-তত্ত্বাবধায়ক লাইজু রাজ্জাক। এ ছাড়া বরের পক্ষ থেকে বরযাত্রী এসেছিলেন আরও প্রায় ২০ জন।
সেফাহোমের উপতত্ত্বাবধায়ক লাইজু রাজ্জাকসহ সব কর্মকর্তা-কর্মচারী বিয়েবাড়ির সাজে সেজেছিলেন। লাইজু রাজ্জাক বললেন, লাভলী খাতুন নিজের সংসারে সুখে থাকবেন এটাই তাঁর আনন্দ।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
২ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
২ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
২ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৩ ঘণ্টা আগে