সারিয়াকান্দি (বগুড়া) প্রতিনিধি
যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করায় ফসল রক্ষার্থে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের মুখ বাঁধছেন কৃষক। প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছে নৌ-ঘাটগুলো। চলতি বছর এ নিয়ে দ্বিতীয় দফা সারিয়াকান্দির যমুনা এবং বাঙালি নদীতে পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। প্রথম দফায় গত এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে পানি বৃদ্ধি পেয়েছিল।
তবে, অসময়ে প্রথম দফার পানি বৃদ্ধিতে বোরোধান, পেঁয়াজসহ নানা ধরনের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। এরপর গত কয়েক দিন ধরে আবারও বাড়তে শুরু করেছে যমুনা ও বাঙালি নদীর পানি। ফলে যমুনা ও বাঙালি নদীর অববাহিকায় কৃষকের ফসল হুমকির মুখে।
এদিকে, দ্রুত পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফসল রক্ষার্থে খালের মুখ বাঁধতে শুক্রবার উপজেলার সদর ইউনিয়নের পারতিত পরল গ্রামের একটি জামে মসজিদে জুম্মার নামাজের পর কৃষকদের একত্র হতে বলা হয়। পরে কৃষকেরা গ্রামের যমুনা নদীর খাল স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে আটকে দেন।
এ বিষয়ে পারতিত পরল গ্রামের শাহজাহান আলী বলেন, ‘যে হারে পানি বাড়ছে তাতে মনে হচ্ছে শনিবারের মধ্যেই খালে পানি ঢুকবে। পানি ঢুকলে আমাদের ১১০ বিঘা জমির পাট পানিতে তলিয়ে যাবে। সবেমাত্র আমরা পাট বুনেছি। পাটগাছ মাত্র ৪ ফুট লম্বা হয়েছে।’
এদিকে, গত কয়েক মাস ধরেই যমুনা নদীতে নাব্যতা সংকট ছিল। নাব্যতা সংকটে উপজেলার বেশ কয়েকটি নৌ-ঘাট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যমুনা নদীর পানি কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব নৌ-ঘাটগুলো পুনরায় সচল হতে শুরু করেছে। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গত কয়েক দিন ধরেই যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে খালগুলোতে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। ফলে নদীতে নৌকা চলাচলের পথ স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। নদীর খেয়া ঘাটগুলো মানুষের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে।
সারিয়াকান্দি পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে গত কয়েক দিন হতেই নদীগুলোতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তবে পানি বৃদ্ধি হলেও পানি এখনো বিপৎসীমার নিচেই রয়েছে।
যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করায় ফসল রক্ষার্থে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের মুখ বাঁধছেন কৃষক। প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে পেয়েছে নৌ-ঘাটগুলো। চলতি বছর এ নিয়ে দ্বিতীয় দফা সারিয়াকান্দির যমুনা এবং বাঙালি নদীতে পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। প্রথম দফায় গত এপ্রিল মাসের প্রথম দিকে পানি বৃদ্ধি পেয়েছিল।
তবে, অসময়ে প্রথম দফার পানি বৃদ্ধিতে বোরোধান, পেঁয়াজসহ নানা ধরনের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। এরপর গত কয়েক দিন ধরে আবারও বাড়তে শুরু করেছে যমুনা ও বাঙালি নদীর পানি। ফলে যমুনা ও বাঙালি নদীর অববাহিকায় কৃষকের ফসল হুমকির মুখে।
এদিকে, দ্রুত পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফসল রক্ষার্থে খালের মুখ বাঁধতে শুক্রবার উপজেলার সদর ইউনিয়নের পারতিত পরল গ্রামের একটি জামে মসজিদে জুম্মার নামাজের পর কৃষকদের একত্র হতে বলা হয়। পরে কৃষকেরা গ্রামের যমুনা নদীর খাল স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে আটকে দেন।
এ বিষয়ে পারতিত পরল গ্রামের শাহজাহান আলী বলেন, ‘যে হারে পানি বাড়ছে তাতে মনে হচ্ছে শনিবারের মধ্যেই খালে পানি ঢুকবে। পানি ঢুকলে আমাদের ১১০ বিঘা জমির পাট পানিতে তলিয়ে যাবে। সবেমাত্র আমরা পাট বুনেছি। পাটগাছ মাত্র ৪ ফুট লম্বা হয়েছে।’
এদিকে, গত কয়েক মাস ধরেই যমুনা নদীতে নাব্যতা সংকট ছিল। নাব্যতা সংকটে উপজেলার বেশ কয়েকটি নৌ-ঘাট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যমুনা নদীর পানি কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব নৌ-ঘাটগুলো পুনরায় সচল হতে শুরু করেছে। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গত কয়েক দিন ধরেই যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে খালগুলোতে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। ফলে নদীতে নৌকা চলাচলের পথ স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। নদীর খেয়া ঘাটগুলো মানুষের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে।
সারিয়াকান্দি পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে গত কয়েক দিন হতেই নদীগুলোতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তবে পানি বৃদ্ধি হলেও পানি এখনো বিপৎসীমার নিচেই রয়েছে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে