পাবনা প্রতিনিধি
পাবনায় শেখ কামাল হাইটেক পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। গতকাল বুধবার রাতে পাবনা শহরের প্রিয় আড্ডাস্থল মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পাবনাকে এগিয়ে নেওয়া আমাদের সকলের দায়িত্ব। আধুনিক পাবনা গড়ে তুলতে সকলকে নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করে যেতে হবে। অচিরেই ইছামতী নদী খনন করার কাজ শুরু করা হবে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে। এখান থেকে মানুষ ট্রেনে সরাসরি ঢাকা যাবে। পাবনা মেডিকেল কলেজের কাজ শুরু হয়ে যাবে। পাবনাতে শেখ কামাল হাইটেক পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, ‘অনেক স্বপ্ন নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। এখানে (পাবনা) রাজনীতি করে বেড়ে উঠেছি, এই শহরের মাটি ও মানুষের কাছে আমার দায়বদ্ধতা রয়েছে। তাদের দোয়াতে আজকে রাষ্ট্রপতি হয়েছি, ফলে আমার নিজস্ব দায়িত্বও অনেক।’
তিনি বলেন, ‘এই শহরের প্রতিটি মানুষের সাথে নিবিড় সম্পর্ক আমার। আপনারা আমাকে দোয়াতে ও মায়াতে রাখবেন, যেন কিছু ভালো কাজ করতে পারি।’
পাবনা জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে শেখ কামাল হাইটেক পার্কের বিষয়ে অবহিত করে বলেন, ‘ইতিমধ্যে দুটি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। মহামান্যের পছন্দটি পাওয়ার পরপরই পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।’
এ দিন দেশের ২২ তম রাষ্ট্রপতিকে মিডিয়া সেন্টারে ফুলেল শুভেচ্ছায় স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ বাল্যবন্ধু পাবনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি, মিডিয়া সেন্টারের প্রধান বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর শিবজিত নাগ।
এ সময় রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাউদ্দিন ইসলাম, রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের জনবিভাগের সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম, একান্ত সচিব দিদারুল আলম, চিকিৎসক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জুলফিকার আহমেদ আমিন, চিকিৎসক কর্নেল এ কে এম ফজলুল হক, প্রধান কম্পটোলার মেজর তারেক হোসেন ভূঁইয়া, প্রেসসচিব জয়নাল আবেদিন, রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু লায়ন বেবী ইসলাম, রেজাউল রহিম লাল, মুক্তার হোসেন, সাংবাদিক এইচ, কে, আবুবকর সিদ্দিক, এবাদত আলী, মোসতাফা সতেজ, আকতারুজ্জামান আখতার, কামাল আহমেদ সিদ্দিকী, আঁখিনূর ইসলাম রেমন, গোলাম খাজা সাদী, ছিফাত রহমান সনম, এস. এম আলাউদ্দিন, আহম্মেদ হুমায়ুন কবির তপু, শাহীন রহমান, আরিফ আহমেদ সিদ্দিকী, মোখলেছুর রহমান খান বিপ্লব, সুশান্ত কুমার সরকার, প্রবীর কুমার সাহা, আবুল কালাম আজাদ, জিয়াউল হক রিপন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পাবনায় শেখ কামাল হাইটেক পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। গতকাল বুধবার রাতে পাবনা শহরের প্রিয় আড্ডাস্থল মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পাবনাকে এগিয়ে নেওয়া আমাদের সকলের দায়িত্ব। আধুনিক পাবনা গড়ে তুলতে সকলকে নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করে যেতে হবে। অচিরেই ইছামতী নদী খনন করার কাজ শুরু করা হবে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে। এখান থেকে মানুষ ট্রেনে সরাসরি ঢাকা যাবে। পাবনা মেডিকেল কলেজের কাজ শুরু হয়ে যাবে। পাবনাতে শেখ কামাল হাইটেক পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, ‘অনেক স্বপ্ন নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম। এখানে (পাবনা) রাজনীতি করে বেড়ে উঠেছি, এই শহরের মাটি ও মানুষের কাছে আমার দায়বদ্ধতা রয়েছে। তাদের দোয়াতে আজকে রাষ্ট্রপতি হয়েছি, ফলে আমার নিজস্ব দায়িত্বও অনেক।’
তিনি বলেন, ‘এই শহরের প্রতিটি মানুষের সাথে নিবিড় সম্পর্ক আমার। আপনারা আমাকে দোয়াতে ও মায়াতে রাখবেন, যেন কিছু ভালো কাজ করতে পারি।’
পাবনা জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে শেখ কামাল হাইটেক পার্কের বিষয়ে অবহিত করে বলেন, ‘ইতিমধ্যে দুটি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। মহামান্যের পছন্দটি পাওয়ার পরপরই পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।’
এ দিন দেশের ২২ তম রাষ্ট্রপতিকে মিডিয়া সেন্টারে ফুলেল শুভেচ্ছায় স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ বাল্যবন্ধু পাবনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি, মিডিয়া সেন্টারের প্রধান বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর শিবজিত নাগ।
এ সময় রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাউদ্দিন ইসলাম, রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের জনবিভাগের সচিব ওয়াহিদুল ইসলাম, একান্ত সচিব দিদারুল আলম, চিকিৎসক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জুলফিকার আহমেদ আমিন, চিকিৎসক কর্নেল এ কে এম ফজলুল হক, প্রধান কম্পটোলার মেজর তারেক হোসেন ভূঁইয়া, প্রেসসচিব জয়নাল আবেদিন, রাষ্ট্রপতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু লায়ন বেবী ইসলাম, রেজাউল রহিম লাল, মুক্তার হোসেন, সাংবাদিক এইচ, কে, আবুবকর সিদ্দিক, এবাদত আলী, মোসতাফা সতেজ, আকতারুজ্জামান আখতার, কামাল আহমেদ সিদ্দিকী, আঁখিনূর ইসলাম রেমন, গোলাম খাজা সাদী, ছিফাত রহমান সনম, এস. এম আলাউদ্দিন, আহম্মেদ হুমায়ুন কবির তপু, শাহীন রহমান, আরিফ আহমেদ সিদ্দিকী, মোখলেছুর রহমান খান বিপ্লব, সুশান্ত কুমার সরকার, প্রবীর কুমার সাহা, আবুল কালাম আজাদ, জিয়াউল হক রিপন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
২ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ আরিয়া নাশরাফ নাফি (৯) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। দগ্ধ বোনের পর ৯ বছরের নাফিও মৃত্যুর কাছে হেরে গেল।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় বহু শিশু হতাহতের মধ্যেও বন্ধ হয়নি বিএনপির জমকালো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। পাবনার চাটমোহরে বিএনপি নেতারা সোমবার (২১ জুলাই) রাতে জমকালো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। ওই অনুষ্ঠানে ঘিরে এখন সামাজিক...
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তাপাড় পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চায়না দূতাবাসের রাজনৈতিক বিভাগের পরিচালক ঝাং জিং। মঙ্গলবার উপজেলার লক্ষীটারী ইউনিয়নে দ্বিতীয় তিস্তা সেতুসংলগ্ন এলাকা পরিদর্শন করেন এবং তিস্তাপারের মানুষের সঙ্গে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা ও নদীভাঙনে তিস্তাপারের জনমানুষের...
২ ঘণ্টা আগে