চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
১২৫ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প ঠেকাতে সাতটি ডিও লেটার দিয়েছেন সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ—এমন অভিযোগ করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মোখলেসুর রহমান। আজ বুধবার পৌরসভার একটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ অভিযোগ করেন।
অপরদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, তাঁর ডিও লেটারেই পৌরসভার বিভিন্ন প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মেয়র মোখলেসুর রহমান বলেন, ‘আমি বিগত আড়াই বছর ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছি, পৌরসভার কীভাবে উন্নয়ন করা যায়। এর মধ্যে মাননীয় সংসদ সদস্যকে নিয়ে পৌরসভার কয়েকটি কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে।
পৌরসভার কাজ কখনো সংসদ সদস্যকে দিয়ে উদ্বোধন করা হয় না। এ এখতিয়ার শুধু মেয়রের। সংসদ সদস্য যাতে কোনোভাবে বিরক্ত না হয়ে পৌরসভার উন্নয়নের স্বার্থে আমার সঙ্গে কাজ করেন। কিন্তু আমি যে কাজগুলো নিয়ে এসেছি, সংসদ সদস্য তাঁর বিপক্ষে ডিও লেটার দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, এক মাসের মধ্যে পৌরসভায় ১২৫ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের টেন্ডার হবে। সেই প্রকল্প বন্ধে সংসদ সদস্য সাতটি ডিও লেটার দিয়েছেন।
পৌর মেয়র আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি।’
এ বিষয়ে সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁর ডিও লেটারেই পৌরসভার বিভিন্ন প্রকল্পের অনুমোদন হয়েছে। এখানে মেয়রের কোনো কৃতিত্ব নেই।
আব্দুল ওদুদ বলেন, ‘মেয়র শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছেন। তাঁর ব্যর্থটা ঢাকার জন্য আমার ওপর দায় চাপাচ্ছেন।’ সংসদ সদস্যকে ছাড়া মেয়র কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
পৌরসভার অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. তৌফিকুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আরিফুর রেজা ইমন, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি আব্দুস সামাদ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আজিজুর রহমান, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ড. সাইফ জামান আনন্দ, জেলা পরিষদ সদস্য আব্দুল জলিল প্রমুখ।
১২৫ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প ঠেকাতে সাতটি ডিও লেটার দিয়েছেন সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ—এমন অভিযোগ করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মোখলেসুর রহমান। আজ বুধবার পৌরসভার একটি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ অভিযোগ করেন।
অপরদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, তাঁর ডিও লেটারেই পৌরসভার বিভিন্ন প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মেয়র মোখলেসুর রহমান বলেন, ‘আমি বিগত আড়াই বছর ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছি, পৌরসভার কীভাবে উন্নয়ন করা যায়। এর মধ্যে মাননীয় সংসদ সদস্যকে নিয়ে পৌরসভার কয়েকটি কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে।
পৌরসভার কাজ কখনো সংসদ সদস্যকে দিয়ে উদ্বোধন করা হয় না। এ এখতিয়ার শুধু মেয়রের। সংসদ সদস্য যাতে কোনোভাবে বিরক্ত না হয়ে পৌরসভার উন্নয়নের স্বার্থে আমার সঙ্গে কাজ করেন। কিন্তু আমি যে কাজগুলো নিয়ে এসেছি, সংসদ সদস্য তাঁর বিপক্ষে ডিও লেটার দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, এক মাসের মধ্যে পৌরসভায় ১২৫ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের টেন্ডার হবে। সেই প্রকল্প বন্ধে সংসদ সদস্য সাতটি ডিও লেটার দিয়েছেন।
পৌর মেয়র আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি।’
এ বিষয়ে সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তাঁর ডিও লেটারেই পৌরসভার বিভিন্ন প্রকল্পের অনুমোদন হয়েছে। এখানে মেয়রের কোনো কৃতিত্ব নেই।
আব্দুল ওদুদ বলেন, ‘মেয়র শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছেন। তাঁর ব্যর্থটা ঢাকার জন্য আমার ওপর দায় চাপাচ্ছেন।’ সংসদ সদস্যকে ছাড়া মেয়র কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারেন না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
পৌরসভার অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. তৌফিকুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আরিফুর রেজা ইমন, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি আব্দুস সামাদ, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আজিজুর রহমান, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ড. সাইফ জামান আনন্দ, জেলা পরিষদ সদস্য আব্দুল জলিল প্রমুখ।
চট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
১ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
৬ মিনিট আগেবিকেল পর্যন্ত বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়া বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন স্থানে নিয়ে বসে আছেন। কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় তাঁরা চামড়া বিক্রি করতে পারছেন না।
৮ মিনিট আগে