পাবনা প্রতিনিধি
প্রতিবছরের মতো এবারও পাবনার ভাঙ্গুড়ায় আয়োজন করা হয় ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই। আর এই মোরগ লড়াইকে ঘিরে আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠেন উৎসুক জনতা। আজ বৃহস্পতিবার ঈদের দিন সকালে উপজেলার কলেজপাড়া মোড়ে এই মোরগ লড়াই অনুষ্ঠিত হয়। হিরো খানের কিং ও কোবরা নামের দুটি মোরগ এ লড়াইয়ে বিজয়ী হয়েছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে ১০০টি মোরগ লড়াইয়ে অংশ নিয়েছিল।
সরেজমিন দেখা যায়, প্রতিবার দুটি করে মোরগ লড়াইয়ে অংশ নেয়। কয়েক মিনিট ধরে নানাভাবে লড়াই চলতে থাকে। লড়াইয়ের একপর্যায়ে পরাজিত মোরগগুলো একে একে তার মালিকের কাছে ফিরে যায়। বিজয়ী মোরগগুলোকে কোলে নিয়ে মালিকেরা উল্লাস করতে থাকেন।
শিক্ষার্থী ও শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে নানা বয়সের মানুষ দেখতে এসেছিলেন মোরগ লড়াই। কয়েক ঘণ্টার জন্য এই আনন্দে মেতে ছিলেন দর্শনার্থীরা। বিভিন্ন গ্রামের শত শত উৎসুক জনতা এই মোরগ লড়াই দেখতে আসেন। প্রতিযোগিতামূলক এই লড়াইয়ে অংশ নেওয়া মোরগের মালিকেরাও খুশি।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা আনসার কোম্পানি কমান্ডার শেখ সাখাওয়াত হোসেন, হাফিজ আল-আফ্রিদী, মেহেদী হাসানসহ বেশ কয়েজন দর্শনার্থী জানান, বিভিন্ন সময়ে মোরগ লড়াইয়ের কথা শুনলেও তাঁরা এই প্রথম মোরগের লড়াই দেখতে এসেছেন। লড়াই চলাকালে একটি মোরগ অপর একটি মোরগকে নানা কৌশলে পরাস্ত করেছে। লড়াইয়ে অংশ নেওয়া প্রতিটি মোরগই বিজয়ী হওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। ঘণ্টাব্যাপী কয়েক রাউন্ডের এই লড়াই দেখে তাঁরা আনন্দ উপভোগ করেছেন। বিভিন্ন এলাকায় এ ধরনের মোরগ লড়াই আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন দর্শনার্থীরা। মোরগ লড়াই প্রতিযোগিতা শেষে হিরো খানের কিং ও কোবরা নামের দুটি মোরগ বিজয়ী হয়।
আয়োজকের পক্ষে ভাঙ্গুড়া পৌরসভার চৌবাড়ীয়া কলেজপাড়া এলাকার প্রবীণ ব্যক্তি আজমত আলী প্রামাণিক বলেন, ‘একসময় গ্রামগঞ্জের ঐতিহ্য ছিল মোরগ লড়াই। কিন্তু এ ধরনের প্রতিযোগিতা এখন খুব একটা দেখা যায় না। ভবিষ্যতেও এ খেলার আয়োজন করা হবে।’
প্রতিবছরের মতো এবারও পাবনার ভাঙ্গুড়ায় আয়োজন করা হয় ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই। আর এই মোরগ লড়াইকে ঘিরে আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠেন উৎসুক জনতা। আজ বৃহস্পতিবার ঈদের দিন সকালে উপজেলার কলেজপাড়া মোড়ে এই মোরগ লড়াই অনুষ্ঠিত হয়। হিরো খানের কিং ও কোবরা নামের দুটি মোরগ এ লড়াইয়ে বিজয়ী হয়েছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে ১০০টি মোরগ লড়াইয়ে অংশ নিয়েছিল।
সরেজমিন দেখা যায়, প্রতিবার দুটি করে মোরগ লড়াইয়ে অংশ নেয়। কয়েক মিনিট ধরে নানাভাবে লড়াই চলতে থাকে। লড়াইয়ের একপর্যায়ে পরাজিত মোরগগুলো একে একে তার মালিকের কাছে ফিরে যায়। বিজয়ী মোরগগুলোকে কোলে নিয়ে মালিকেরা উল্লাস করতে থাকেন।
শিক্ষার্থী ও শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে নানা বয়সের মানুষ দেখতে এসেছিলেন মোরগ লড়াই। কয়েক ঘণ্টার জন্য এই আনন্দে মেতে ছিলেন দর্শনার্থীরা। বিভিন্ন গ্রামের শত শত উৎসুক জনতা এই মোরগ লড়াই দেখতে আসেন। প্রতিযোগিতামূলক এই লড়াইয়ে অংশ নেওয়া মোরগের মালিকেরাও খুশি।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা আনসার কোম্পানি কমান্ডার শেখ সাখাওয়াত হোসেন, হাফিজ আল-আফ্রিদী, মেহেদী হাসানসহ বেশ কয়েজন দর্শনার্থী জানান, বিভিন্ন সময়ে মোরগ লড়াইয়ের কথা শুনলেও তাঁরা এই প্রথম মোরগের লড়াই দেখতে এসেছেন। লড়াই চলাকালে একটি মোরগ অপর একটি মোরগকে নানা কৌশলে পরাস্ত করেছে। লড়াইয়ে অংশ নেওয়া প্রতিটি মোরগই বিজয়ী হওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। ঘণ্টাব্যাপী কয়েক রাউন্ডের এই লড়াই দেখে তাঁরা আনন্দ উপভোগ করেছেন। বিভিন্ন এলাকায় এ ধরনের মোরগ লড়াই আয়োজনের দাবি জানিয়েছেন দর্শনার্থীরা। মোরগ লড়াই প্রতিযোগিতা শেষে হিরো খানের কিং ও কোবরা নামের দুটি মোরগ বিজয়ী হয়।
আয়োজকের পক্ষে ভাঙ্গুড়া পৌরসভার চৌবাড়ীয়া কলেজপাড়া এলাকার প্রবীণ ব্যক্তি আজমত আলী প্রামাণিক বলেন, ‘একসময় গ্রামগঞ্জের ঐতিহ্য ছিল মোরগ লড়াই। কিন্তু এ ধরনের প্রতিযোগিতা এখন খুব একটা দেখা যায় না। ভবিষ্যতেও এ খেলার আয়োজন করা হবে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে