নীলফামারী প্রতিনিধি
ঈদুল আজহা সামনে রেখে নীলফামারীর গরু পালনকারী ও খামারিদের প্রস্তুতি শেষ। এখন খামারিদের কাছে আসছেন পশু ব্যবসায়ীরা। জেলার বিভিন্ন কোরবানি হাটে দেখা মিলছে নানা আকারের গরু ও ছাগল। তবে সংশ্লিষ্ট বিভাগ অনলাইনে বেচাকেনার জন্য গরু-ছাগলের ছবি আপলোড করছে। কিন্তু এবারে অনলাইনে কোনো সাড়া মিলছে না।
নীলফামারী জেলা প্রাণী সম্পদ অফিস সূত্রমতে, এ জেলায় প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে গরু মোটাতাজা করা হয়। এতে এই জেলার পশুর চাহিদা সারা দেশে। এখানকার লোকজন খামার ছাড়াও প্রায় প্রতিটি বাড়িতে পারিবারিকভাবে পশু পালন করে থাকেন। তৃণমূলের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখে এই পশু পালনের মাধ্যমে। এবার ভারত থেকে গরু না এলে লাভের স্বপ্ন দেখছেন খামারিরা।
জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের তথ্যানুযায়ী, এবার কোরবানির ঈদের জন্য জেলায় বাণিজ্যিক ও পারিবারিক খামার রয়েছে ৩০ হাজার ৬৮৮টি। এসব খামারে গরু-ছাগল রয়েছে ২ লাখ ৯৮৯টি। অথচ এ বছর জেলায় গরুর চাহিদা ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩৭টি, যা চাহিদার চেয়ে ৭৮ হাজার ৩৫২টি গরু-ছাগল বেশি।
সৈয়দপুর শহরের ইউসুপ ডেইরি ফার্মের মালিক জামিল আশরাফ মিন্টু জানান, ইতিমধ্যে তাঁর ফার্মের ৩০০ গরু বিক্রি হয়ে গেছে। দাম গতবারের চেয়ে বেশি হওয়ায় মোটামুটি লাভ হয়েছে। বছরজুড়ে দেশীয় এই গরুর চাহিদার পাশাপাশি দামও থাকে ভালো। প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে গরু মোটাতাজা করার কারণে কেনাকাটা শুরুর আগেই এ ফার্মের গরু বিক্রি হয়।
নীলফামারী সদর উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের আবু তালেব বলেন, ‘প্রতিবছরই পারিবারিকভাবে দুটি গরু পালন করি। এবারও এক বছর আগে এক লাখ টাকায় দুটি গরু কিনে পালন করেছি। আগামী সপ্তাহে গরু দুটি হাটে তুলব। গরু ব্যবসায়ীরা বাড়িতে এসে দুই লাখ টাকা দাম হাঁকিয়েছেন। তবে আশা করছি আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি হবে গরু দুটি।’
নীলফামারী জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মোনাক্কা আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার পর্যাপ্ত কোরবানির পশু আছে। যা জেলার চাহিদা মিটিয়ে জেলার বাইরেও বিক্রি করতে পারবেন খামারিরা। হাটে ব্যবসায়ী ও খামারিরা নির্বিঘ্নে তাঁদের পশু বিক্রি করতে গিয়ে কোনো হয়রানির স্বীকার না হয় এর জন্য পুলিশ ও প্রশাসন রয়েছে। এ ছাড়া পশু অসুস্থ হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত পশু চিকিৎসক রয়েছেন।
মোনাক্কা আলী আরও বলেন, এবারও অনলাইনে গরু-ছাগল বিক্রির ব্যবস্থা রয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিক্রির জন্য অর্ধ শতাধিক গরুর ছবি আপলোড করা হয়েছে। কিন্তু কোনো সাড়া মেলেনি।
ঈদুল আজহা সামনে রেখে নীলফামারীর গরু পালনকারী ও খামারিদের প্রস্তুতি শেষ। এখন খামারিদের কাছে আসছেন পশু ব্যবসায়ীরা। জেলার বিভিন্ন কোরবানি হাটে দেখা মিলছে নানা আকারের গরু ও ছাগল। তবে সংশ্লিষ্ট বিভাগ অনলাইনে বেচাকেনার জন্য গরু-ছাগলের ছবি আপলোড করছে। কিন্তু এবারে অনলাইনে কোনো সাড়া মিলছে না।
নীলফামারী জেলা প্রাণী সম্পদ অফিস সূত্রমতে, এ জেলায় প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে গরু মোটাতাজা করা হয়। এতে এই জেলার পশুর চাহিদা সারা দেশে। এখানকার লোকজন খামার ছাড়াও প্রায় প্রতিটি বাড়িতে পারিবারিকভাবে পশু পালন করে থাকেন। তৃণমূলের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখে এই পশু পালনের মাধ্যমে। এবার ভারত থেকে গরু না এলে লাভের স্বপ্ন দেখছেন খামারিরা।
জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের তথ্যানুযায়ী, এবার কোরবানির ঈদের জন্য জেলায় বাণিজ্যিক ও পারিবারিক খামার রয়েছে ৩০ হাজার ৬৮৮টি। এসব খামারে গরু-ছাগল রয়েছে ২ লাখ ৯৮৯টি। অথচ এ বছর জেলায় গরুর চাহিদা ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩৭টি, যা চাহিদার চেয়ে ৭৮ হাজার ৩৫২টি গরু-ছাগল বেশি।
সৈয়দপুর শহরের ইউসুপ ডেইরি ফার্মের মালিক জামিল আশরাফ মিন্টু জানান, ইতিমধ্যে তাঁর ফার্মের ৩০০ গরু বিক্রি হয়ে গেছে। দাম গতবারের চেয়ে বেশি হওয়ায় মোটামুটি লাভ হয়েছে। বছরজুড়ে দেশীয় এই গরুর চাহিদার পাশাপাশি দামও থাকে ভালো। প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে গরু মোটাতাজা করার কারণে কেনাকাটা শুরুর আগেই এ ফার্মের গরু বিক্রি হয়।
নীলফামারী সদর উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের আবু তালেব বলেন, ‘প্রতিবছরই পারিবারিকভাবে দুটি গরু পালন করি। এবারও এক বছর আগে এক লাখ টাকায় দুটি গরু কিনে পালন করেছি। আগামী সপ্তাহে গরু দুটি হাটে তুলব। গরু ব্যবসায়ীরা বাড়িতে এসে দুই লাখ টাকা দাম হাঁকিয়েছেন। তবে আশা করছি আড়াই লাখ টাকায় বিক্রি হবে গরু দুটি।’
নীলফামারী জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মোনাক্কা আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এবার পর্যাপ্ত কোরবানির পশু আছে। যা জেলার চাহিদা মিটিয়ে জেলার বাইরেও বিক্রি করতে পারবেন খামারিরা। হাটে ব্যবসায়ী ও খামারিরা নির্বিঘ্নে তাঁদের পশু বিক্রি করতে গিয়ে কোনো হয়রানির স্বীকার না হয় এর জন্য পুলিশ ও প্রশাসন রয়েছে। এ ছাড়া পশু অসুস্থ হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত পশু চিকিৎসক রয়েছেন।
মোনাক্কা আলী আরও বলেন, এবারও অনলাইনে গরু-ছাগল বিক্রির ব্যবস্থা রয়েছে। গত এক সপ্তাহে বিক্রির জন্য অর্ধ শতাধিক গরুর ছবি আপলোড করা হয়েছে। কিন্তু কোনো সাড়া মেলেনি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর)। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে ভোটের প্রচার। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলবে ভোট গ্রহণ। এরপর একই দিনে ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে
২৭ মিনিট আগেমিরসরাইয়ে বাবার ছুরিকাঘাতে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছাত্রের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার উপজেলার মায়ানি ইউনিয়নের পশ্চিম মায়ানি ঘড়ি মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩৫ মিনিট আগেনরসিংদীর শিবপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে আপন চাচা ও চাচাতো ভাইদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের বৈলাব গ্রামে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন সোহাগ (৪০) ও তাঁর ভাই রানা (৩৫)।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) এক ঠিকাদারকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি অনিক মাহবুব চৌধুরীর বিরুদ্ধে। আজ বুধবার জেলা এলজিইডি কার্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে