সৌগত বসু, ময়মনসিংহ থেকে ফিরে

দুই পাশে সুউচ্চ ভবন। সামনে নগরীর প্রধান একটি সড়ক। আর এক পাশে গলির মতো সরু রাস্তা। এসবের মাঝ বরাবর একটি দোতলা বাড়ি, প্রাচীরে ঘেরা। তবে বাড়ির সামনে রাস্তার দিকে প্রাচীরের উচ্চতা বেশ কম। এতে ফুটপাথ বা সড়ক দিয়ে হাঁটলেই মূল ভবনটি স্পষ্ট দেখা যায়। অনেকটা পুরোনো আমলে জমিদার বাড়ির আদলে বানানো। দেয়ালে লেখা ‘সুন্দর মহল’ নামটি জ্বলজ্বল করছে।
সীমানা প্রাচীরের মধ্যেই বাড়িটির সঙ্গে একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয় রয়েছে। সেই কার্যালয়ের নাম দেখে আন্দাজ করা যায় এটি কার বাড়ি হতে পারে।
সুন্দর মহলের সঙ্গে রাজনৈতিক কার্যালয়টি জাতীয় পার্টির। আর বাড়িটি এই দলের একাংশের নেতা রওশন এরশাদের। এটি তাঁর পৈতৃক বাড়ি। এখানেই তাঁর জন্ম। আর শহরটি ময়মনসিংহ। এই শহরের ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে সুতিয়াখালি গ্রামের কন্যা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্ত্রী বেগম রওশন।
শহরের ফায়ার সার্ভিস রোডে ‘সুন্দর মহল’–এর অবস্থান। দৃষ্টিনন্দন ভবনটি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম সাক্ষী।
গত রোববার (১০ মার্চ) সকালে সুন্দর মহলের সামনে গিয়ে দেখা যায়, প্রধান ফটক ভেতর থেকে বন্ধ। আশপাশে ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে ফিরে এসে এই প্রতিবেদক দেখেন ফটকটি খোলা হয়েছে। ভেতরে এগোতেই চোখে পড়ে টবে সাজিয়ে রাখা বিভিন্ন জাতের ফুল গাছ। বোঝা যাচ্ছে একটু আগেই পানি দেওয়া হয়েছে।
বাড়ির সঙ্গে থাকা জাতীয় পার্টির কার্যালয়টি তালাবদ্ধ। চারপাশ ঘুরে দেখা যায়, বাড়ির বামপাশে একটি আলাদা কাঠের দরজা রয়েছে। সেটিতে বাইরে থেকে তালা দেওয়া। বাড়ির বারান্দায় দুটি বৈদ্যুতিক মিটার রয়েছে। দুটি মিটারই সচল। বাড়ির সামনে একটি বাঁধানো কবর। কবরের নামফলকে লেখা: বেগম বদরুন্নাহার। মৃত্যু ১৯৯১। স্বামীর নাম খান সাহেব উমেদ আলী।
স্থানীয়দের ভাষ্য, একসময় জমজমাট ছিল এই বাড়ি। এখন জৌলুশ হারিয়েছে। মূলত নির্বাচনের আগে এই বাড়ি ঘিরে থাকে অন্যরকম আমেজ। ২০০৮,২০১৪, ২০১৮ সালে সেরকমই ছিল। তখন রওশন এরশাদ এই বাড়িতেই আসতেন। তবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে দলে ভাঙন দেখা দিলে সেই জৌলুশ হারায় বাড়িটি। এখন কেউ আসে না। রওশন এরশাদ অসুস্থ থাকায় অনেক দিন আসেন না।
২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী হয়ে রওশন এরশাদ ময়মনসিংহ এলে জীর্ণদশা বাড়িটিতে চুনকাম করা হয়। সুন্দর মহল নতুন রূপ পায়। এরপর আর যত্ন নেওয়া হয়নি। মাঝে দু–এক বছর আগে আরেকবার চুনকাম করা হলেও রওশন আর এখানে আসেননি।
বাড়ির পাশেই সবজি বিক্রেতা মোহাম্মদ আলী এই প্রতিবেদককে বলেন, একজন কেয়ারটেকার আছেন বাড়িতে। মাঝে মাঝে এসে গাছে পানি দেন। ভেতরে একটা পরিবার ভাড়া থাকে। পেছনের দিকে একটি একতলা ভবন আছে টিনশেডের। দুই সন্তান নিয়ে তাঁরা থাকেন। এমনিতে কেউ বাড়িতে আসে না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৯৮ সালে মাদারীপুরের বাসিন্দা ও রওশন এরশাদের ঢাকার বাসার বাবুর্চি আব্দুল হালিমকে সপরিবারে ময়মনসিংহ নিয়ে এসে ‘সুন্দর মহল’ দেখভাল ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই থেকে এই মহলটি আব্দুল হালিমের তত্ত্বাবধানে ছিল। ২০১৭ সালে তিনি মারা যাওয়ার পর থেকেই মহলটি তালাবদ্ধ। তবে এই সময়ে রওশন এরশাদ ময়মনসিংহ এলে খোলা হয় এই মহলের দরজা। এখন একজন কেয়ারটেকার আছেন। তবে তিনি এখানে থাকেন না।
ময়মনসিংহ মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবদুল আওয়াল সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি বেগম রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়ি। ওনার বাবার সূত্রে তিনি এই বাড়িটা পেয়েছিলেন। ওনার জন্ম এখানে কি না সেটি নিশ্চিত নই। এখন আর উনি বাড়িতে আসেন না। করোনার আগে সবশেষ এসেছিলেন। ওনার বাবা ছিলেন সাব ডিভিশনাল কর্মকর্তা। সেই জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় থাকা হয়েছে। এই বাড়িতে কিছুদিন থাকার পর ওনার বিয়ে হয়ে যায়।’
বাড়ির সঙ্গে কার্যালয় থাকলেও সেটি বন্ধ কেন, এমন প্রশ্নে আবদুল আওয়াল বলেন, ‘উনি নির্বাচন না করার কারণে কর্মীদের মনের মধ্যে একটু ক্ষোভ আছে। এত দিন ওনার সঙ্গেই আছি। উনি নির্বাচন করলেন না। এটা নিয়েই একটু কষ্টে আছে। এটা কেটে যাবে। সম্প্রতি ওনার সঙ্গে ঢাকায় গিয়ে দেখা করে এসেছি। আস্তে আস্তে আবার ঠিক হবে।’

দুই পাশে সুউচ্চ ভবন। সামনে নগরীর প্রধান একটি সড়ক। আর এক পাশে গলির মতো সরু রাস্তা। এসবের মাঝ বরাবর একটি দোতলা বাড়ি, প্রাচীরে ঘেরা। তবে বাড়ির সামনে রাস্তার দিকে প্রাচীরের উচ্চতা বেশ কম। এতে ফুটপাথ বা সড়ক দিয়ে হাঁটলেই মূল ভবনটি স্পষ্ট দেখা যায়। অনেকটা পুরোনো আমলে জমিদার বাড়ির আদলে বানানো। দেয়ালে লেখা ‘সুন্দর মহল’ নামটি জ্বলজ্বল করছে।
সীমানা প্রাচীরের মধ্যেই বাড়িটির সঙ্গে একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয় রয়েছে। সেই কার্যালয়ের নাম দেখে আন্দাজ করা যায় এটি কার বাড়ি হতে পারে।
সুন্দর মহলের সঙ্গে রাজনৈতিক কার্যালয়টি জাতীয় পার্টির। আর বাড়িটি এই দলের একাংশের নেতা রওশন এরশাদের। এটি তাঁর পৈতৃক বাড়ি। এখানেই তাঁর জন্ম। আর শহরটি ময়মনসিংহ। এই শহরের ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে সুতিয়াখালি গ্রামের কন্যা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্ত্রী বেগম রওশন।
শহরের ফায়ার সার্ভিস রোডে ‘সুন্দর মহল’–এর অবস্থান। দৃষ্টিনন্দন ভবনটি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম সাক্ষী।
গত রোববার (১০ মার্চ) সকালে সুন্দর মহলের সামনে গিয়ে দেখা যায়, প্রধান ফটক ভেতর থেকে বন্ধ। আশপাশে ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে ফিরে এসে এই প্রতিবেদক দেখেন ফটকটি খোলা হয়েছে। ভেতরে এগোতেই চোখে পড়ে টবে সাজিয়ে রাখা বিভিন্ন জাতের ফুল গাছ। বোঝা যাচ্ছে একটু আগেই পানি দেওয়া হয়েছে।
বাড়ির সঙ্গে থাকা জাতীয় পার্টির কার্যালয়টি তালাবদ্ধ। চারপাশ ঘুরে দেখা যায়, বাড়ির বামপাশে একটি আলাদা কাঠের দরজা রয়েছে। সেটিতে বাইরে থেকে তালা দেওয়া। বাড়ির বারান্দায় দুটি বৈদ্যুতিক মিটার রয়েছে। দুটি মিটারই সচল। বাড়ির সামনে একটি বাঁধানো কবর। কবরের নামফলকে লেখা: বেগম বদরুন্নাহার। মৃত্যু ১৯৯১। স্বামীর নাম খান সাহেব উমেদ আলী।
স্থানীয়দের ভাষ্য, একসময় জমজমাট ছিল এই বাড়ি। এখন জৌলুশ হারিয়েছে। মূলত নির্বাচনের আগে এই বাড়ি ঘিরে থাকে অন্যরকম আমেজ। ২০০৮,২০১৪, ২০১৮ সালে সেরকমই ছিল। তখন রওশন এরশাদ এই বাড়িতেই আসতেন। তবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে দলে ভাঙন দেখা দিলে সেই জৌলুশ হারায় বাড়িটি। এখন কেউ আসে না। রওশন এরশাদ অসুস্থ থাকায় অনেক দিন আসেন না।
২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী হয়ে রওশন এরশাদ ময়মনসিংহ এলে জীর্ণদশা বাড়িটিতে চুনকাম করা হয়। সুন্দর মহল নতুন রূপ পায়। এরপর আর যত্ন নেওয়া হয়নি। মাঝে দু–এক বছর আগে আরেকবার চুনকাম করা হলেও রওশন আর এখানে আসেননি।
বাড়ির পাশেই সবজি বিক্রেতা মোহাম্মদ আলী এই প্রতিবেদককে বলেন, একজন কেয়ারটেকার আছেন বাড়িতে। মাঝে মাঝে এসে গাছে পানি দেন। ভেতরে একটা পরিবার ভাড়া থাকে। পেছনের দিকে একটি একতলা ভবন আছে টিনশেডের। দুই সন্তান নিয়ে তাঁরা থাকেন। এমনিতে কেউ বাড়িতে আসে না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৯৮ সালে মাদারীপুরের বাসিন্দা ও রওশন এরশাদের ঢাকার বাসার বাবুর্চি আব্দুল হালিমকে সপরিবারে ময়মনসিংহ নিয়ে এসে ‘সুন্দর মহল’ দেখভাল ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই থেকে এই মহলটি আব্দুল হালিমের তত্ত্বাবধানে ছিল। ২০১৭ সালে তিনি মারা যাওয়ার পর থেকেই মহলটি তালাবদ্ধ। তবে এই সময়ে রওশন এরশাদ ময়মনসিংহ এলে খোলা হয় এই মহলের দরজা। এখন একজন কেয়ারটেকার আছেন। তবে তিনি এখানে থাকেন না।
ময়মনসিংহ মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবদুল আওয়াল সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি বেগম রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়ি। ওনার বাবার সূত্রে তিনি এই বাড়িটা পেয়েছিলেন। ওনার জন্ম এখানে কি না সেটি নিশ্চিত নই। এখন আর উনি বাড়িতে আসেন না। করোনার আগে সবশেষ এসেছিলেন। ওনার বাবা ছিলেন সাব ডিভিশনাল কর্মকর্তা। সেই জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় থাকা হয়েছে। এই বাড়িতে কিছুদিন থাকার পর ওনার বিয়ে হয়ে যায়।’
বাড়ির সঙ্গে কার্যালয় থাকলেও সেটি বন্ধ কেন, এমন প্রশ্নে আবদুল আওয়াল বলেন, ‘উনি নির্বাচন না করার কারণে কর্মীদের মনের মধ্যে একটু ক্ষোভ আছে। এত দিন ওনার সঙ্গেই আছি। উনি নির্বাচন করলেন না। এটা নিয়েই একটু কষ্টে আছে। এটা কেটে যাবে। সম্প্রতি ওনার সঙ্গে ঢাকায় গিয়ে দেখা করে এসেছি। আস্তে আস্তে আবার ঠিক হবে।’
সৌগত বসু, ময়মনসিংহ থেকে ফিরে

দুই পাশে সুউচ্চ ভবন। সামনে নগরীর প্রধান একটি সড়ক। আর এক পাশে গলির মতো সরু রাস্তা। এসবের মাঝ বরাবর একটি দোতলা বাড়ি, প্রাচীরে ঘেরা। তবে বাড়ির সামনে রাস্তার দিকে প্রাচীরের উচ্চতা বেশ কম। এতে ফুটপাথ বা সড়ক দিয়ে হাঁটলেই মূল ভবনটি স্পষ্ট দেখা যায়। অনেকটা পুরোনো আমলে জমিদার বাড়ির আদলে বানানো। দেয়ালে লেখা ‘সুন্দর মহল’ নামটি জ্বলজ্বল করছে।
সীমানা প্রাচীরের মধ্যেই বাড়িটির সঙ্গে একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয় রয়েছে। সেই কার্যালয়ের নাম দেখে আন্দাজ করা যায় এটি কার বাড়ি হতে পারে।
সুন্দর মহলের সঙ্গে রাজনৈতিক কার্যালয়টি জাতীয় পার্টির। আর বাড়িটি এই দলের একাংশের নেতা রওশন এরশাদের। এটি তাঁর পৈতৃক বাড়ি। এখানেই তাঁর জন্ম। আর শহরটি ময়মনসিংহ। এই শহরের ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে সুতিয়াখালি গ্রামের কন্যা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্ত্রী বেগম রওশন।
শহরের ফায়ার সার্ভিস রোডে ‘সুন্দর মহল’–এর অবস্থান। দৃষ্টিনন্দন ভবনটি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম সাক্ষী।
গত রোববার (১০ মার্চ) সকালে সুন্দর মহলের সামনে গিয়ে দেখা যায়, প্রধান ফটক ভেতর থেকে বন্ধ। আশপাশে ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে ফিরে এসে এই প্রতিবেদক দেখেন ফটকটি খোলা হয়েছে। ভেতরে এগোতেই চোখে পড়ে টবে সাজিয়ে রাখা বিভিন্ন জাতের ফুল গাছ। বোঝা যাচ্ছে একটু আগেই পানি দেওয়া হয়েছে।
বাড়ির সঙ্গে থাকা জাতীয় পার্টির কার্যালয়টি তালাবদ্ধ। চারপাশ ঘুরে দেখা যায়, বাড়ির বামপাশে একটি আলাদা কাঠের দরজা রয়েছে। সেটিতে বাইরে থেকে তালা দেওয়া। বাড়ির বারান্দায় দুটি বৈদ্যুতিক মিটার রয়েছে। দুটি মিটারই সচল। বাড়ির সামনে একটি বাঁধানো কবর। কবরের নামফলকে লেখা: বেগম বদরুন্নাহার। মৃত্যু ১৯৯১। স্বামীর নাম খান সাহেব উমেদ আলী।
স্থানীয়দের ভাষ্য, একসময় জমজমাট ছিল এই বাড়ি। এখন জৌলুশ হারিয়েছে। মূলত নির্বাচনের আগে এই বাড়ি ঘিরে থাকে অন্যরকম আমেজ। ২০০৮,২০১৪, ২০১৮ সালে সেরকমই ছিল। তখন রওশন এরশাদ এই বাড়িতেই আসতেন। তবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে দলে ভাঙন দেখা দিলে সেই জৌলুশ হারায় বাড়িটি। এখন কেউ আসে না। রওশন এরশাদ অসুস্থ থাকায় অনেক দিন আসেন না।
২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী হয়ে রওশন এরশাদ ময়মনসিংহ এলে জীর্ণদশা বাড়িটিতে চুনকাম করা হয়। সুন্দর মহল নতুন রূপ পায়। এরপর আর যত্ন নেওয়া হয়নি। মাঝে দু–এক বছর আগে আরেকবার চুনকাম করা হলেও রওশন আর এখানে আসেননি।
বাড়ির পাশেই সবজি বিক্রেতা মোহাম্মদ আলী এই প্রতিবেদককে বলেন, একজন কেয়ারটেকার আছেন বাড়িতে। মাঝে মাঝে এসে গাছে পানি দেন। ভেতরে একটা পরিবার ভাড়া থাকে। পেছনের দিকে একটি একতলা ভবন আছে টিনশেডের। দুই সন্তান নিয়ে তাঁরা থাকেন। এমনিতে কেউ বাড়িতে আসে না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৯৮ সালে মাদারীপুরের বাসিন্দা ও রওশন এরশাদের ঢাকার বাসার বাবুর্চি আব্দুল হালিমকে সপরিবারে ময়মনসিংহ নিয়ে এসে ‘সুন্দর মহল’ দেখভাল ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই থেকে এই মহলটি আব্দুল হালিমের তত্ত্বাবধানে ছিল। ২০১৭ সালে তিনি মারা যাওয়ার পর থেকেই মহলটি তালাবদ্ধ। তবে এই সময়ে রওশন এরশাদ ময়মনসিংহ এলে খোলা হয় এই মহলের দরজা। এখন একজন কেয়ারটেকার আছেন। তবে তিনি এখানে থাকেন না।
ময়মনসিংহ মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবদুল আওয়াল সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি বেগম রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়ি। ওনার বাবার সূত্রে তিনি এই বাড়িটা পেয়েছিলেন। ওনার জন্ম এখানে কি না সেটি নিশ্চিত নই। এখন আর উনি বাড়িতে আসেন না। করোনার আগে সবশেষ এসেছিলেন। ওনার বাবা ছিলেন সাব ডিভিশনাল কর্মকর্তা। সেই জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় থাকা হয়েছে। এই বাড়িতে কিছুদিন থাকার পর ওনার বিয়ে হয়ে যায়।’
বাড়ির সঙ্গে কার্যালয় থাকলেও সেটি বন্ধ কেন, এমন প্রশ্নে আবদুল আওয়াল বলেন, ‘উনি নির্বাচন না করার কারণে কর্মীদের মনের মধ্যে একটু ক্ষোভ আছে। এত দিন ওনার সঙ্গেই আছি। উনি নির্বাচন করলেন না। এটা নিয়েই একটু কষ্টে আছে। এটা কেটে যাবে। সম্প্রতি ওনার সঙ্গে ঢাকায় গিয়ে দেখা করে এসেছি। আস্তে আস্তে আবার ঠিক হবে।’

দুই পাশে সুউচ্চ ভবন। সামনে নগরীর প্রধান একটি সড়ক। আর এক পাশে গলির মতো সরু রাস্তা। এসবের মাঝ বরাবর একটি দোতলা বাড়ি, প্রাচীরে ঘেরা। তবে বাড়ির সামনে রাস্তার দিকে প্রাচীরের উচ্চতা বেশ কম। এতে ফুটপাথ বা সড়ক দিয়ে হাঁটলেই মূল ভবনটি স্পষ্ট দেখা যায়। অনেকটা পুরোনো আমলে জমিদার বাড়ির আদলে বানানো। দেয়ালে লেখা ‘সুন্দর মহল’ নামটি জ্বলজ্বল করছে।
সীমানা প্রাচীরের মধ্যেই বাড়িটির সঙ্গে একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয় রয়েছে। সেই কার্যালয়ের নাম দেখে আন্দাজ করা যায় এটি কার বাড়ি হতে পারে।
সুন্দর মহলের সঙ্গে রাজনৈতিক কার্যালয়টি জাতীয় পার্টির। আর বাড়িটি এই দলের একাংশের নেতা রওশন এরশাদের। এটি তাঁর পৈতৃক বাড়ি। এখানেই তাঁর জন্ম। আর শহরটি ময়মনসিংহ। এই শহরের ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে সুতিয়াখালি গ্রামের কন্যা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্ত্রী বেগম রওশন।
শহরের ফায়ার সার্ভিস রোডে ‘সুন্দর মহল’–এর অবস্থান। দৃষ্টিনন্দন ভবনটি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম সাক্ষী।
গত রোববার (১০ মার্চ) সকালে সুন্দর মহলের সামনে গিয়ে দেখা যায়, প্রধান ফটক ভেতর থেকে বন্ধ। আশপাশে ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে ফিরে এসে এই প্রতিবেদক দেখেন ফটকটি খোলা হয়েছে। ভেতরে এগোতেই চোখে পড়ে টবে সাজিয়ে রাখা বিভিন্ন জাতের ফুল গাছ। বোঝা যাচ্ছে একটু আগেই পানি দেওয়া হয়েছে।
বাড়ির সঙ্গে থাকা জাতীয় পার্টির কার্যালয়টি তালাবদ্ধ। চারপাশ ঘুরে দেখা যায়, বাড়ির বামপাশে একটি আলাদা কাঠের দরজা রয়েছে। সেটিতে বাইরে থেকে তালা দেওয়া। বাড়ির বারান্দায় দুটি বৈদ্যুতিক মিটার রয়েছে। দুটি মিটারই সচল। বাড়ির সামনে একটি বাঁধানো কবর। কবরের নামফলকে লেখা: বেগম বদরুন্নাহার। মৃত্যু ১৯৯১। স্বামীর নাম খান সাহেব উমেদ আলী।
স্থানীয়দের ভাষ্য, একসময় জমজমাট ছিল এই বাড়ি। এখন জৌলুশ হারিয়েছে। মূলত নির্বাচনের আগে এই বাড়ি ঘিরে থাকে অন্যরকম আমেজ। ২০০৮,২০১৪, ২০১৮ সালে সেরকমই ছিল। তখন রওশন এরশাদ এই বাড়িতেই আসতেন। তবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে দলে ভাঙন দেখা দিলে সেই জৌলুশ হারায় বাড়িটি। এখন কেউ আসে না। রওশন এরশাদ অসুস্থ থাকায় অনেক দিন আসেন না।
২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি সংসদের বিরোধী দলীয় নেত্রী হয়ে রওশন এরশাদ ময়মনসিংহ এলে জীর্ণদশা বাড়িটিতে চুনকাম করা হয়। সুন্দর মহল নতুন রূপ পায়। এরপর আর যত্ন নেওয়া হয়নি। মাঝে দু–এক বছর আগে আরেকবার চুনকাম করা হলেও রওশন আর এখানে আসেননি।
বাড়ির পাশেই সবজি বিক্রেতা মোহাম্মদ আলী এই প্রতিবেদককে বলেন, একজন কেয়ারটেকার আছেন বাড়িতে। মাঝে মাঝে এসে গাছে পানি দেন। ভেতরে একটা পরিবার ভাড়া থাকে। পেছনের দিকে একটি একতলা ভবন আছে টিনশেডের। দুই সন্তান নিয়ে তাঁরা থাকেন। এমনিতে কেউ বাড়িতে আসে না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৯৯৮ সালে মাদারীপুরের বাসিন্দা ও রওশন এরশাদের ঢাকার বাসার বাবুর্চি আব্দুল হালিমকে সপরিবারে ময়মনসিংহ নিয়ে এসে ‘সুন্দর মহল’ দেখভাল ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেই থেকে এই মহলটি আব্দুল হালিমের তত্ত্বাবধানে ছিল। ২০১৭ সালে তিনি মারা যাওয়ার পর থেকেই মহলটি তালাবদ্ধ। তবে এই সময়ে রওশন এরশাদ ময়মনসিংহ এলে খোলা হয় এই মহলের দরজা। এখন একজন কেয়ারটেকার আছেন। তবে তিনি এখানে থাকেন না।
ময়মনসিংহ মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবদুল আওয়াল সেলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি বেগম রওশন এরশাদের পৈতৃক বাড়ি। ওনার বাবার সূত্রে তিনি এই বাড়িটা পেয়েছিলেন। ওনার জন্ম এখানে কি না সেটি নিশ্চিত নই। এখন আর উনি বাড়িতে আসেন না। করোনার আগে সবশেষ এসেছিলেন। ওনার বাবা ছিলেন সাব ডিভিশনাল কর্মকর্তা। সেই জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় থাকা হয়েছে। এই বাড়িতে কিছুদিন থাকার পর ওনার বিয়ে হয়ে যায়।’
বাড়ির সঙ্গে কার্যালয় থাকলেও সেটি বন্ধ কেন, এমন প্রশ্নে আবদুল আওয়াল বলেন, ‘উনি নির্বাচন না করার কারণে কর্মীদের মনের মধ্যে একটু ক্ষোভ আছে। এত দিন ওনার সঙ্গেই আছি। উনি নির্বাচন করলেন না। এটা নিয়েই একটু কষ্টে আছে। এটা কেটে যাবে। সম্প্রতি ওনার সঙ্গে ঢাকায় গিয়ে দেখা করে এসেছি। আস্তে আস্তে আবার ঠিক হবে।’

বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
৩০ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে জুলাই ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
সমাবেশে বক্তব্য দেন বকশীগঞ্জ উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিয়ার আহম্মেদ সুমন, সদস্যসচিব আমির হোসেন, উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব বায়েজিদ আলামিন, জামালপুর জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সা’আদ আহমেদ রাজু, জুলাই যোদ্ধা শহিদুল হক সানি, ঢাকা মহানগর উত্তরের সহসভাপতি তামিম মোল্লা, উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শিশির আহমেদ নিশান প্রমুখ।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের ভাই শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। আমরা তাঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। একই সঙ্গে হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই।’
খবর পেয়ে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন ঘটনাস্থলে এসে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। তিনি আন্দোলনকারীদের আশ্বস্ত করে বলেন, আইনগত প্রক্রিয়ায় হামলার সঙ্গে জড়িত আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে। ওসির আশ্বাসের পর আন্দোলনকারীরা অবরোধ প্রত্যাহার করলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে জুলাই ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
সমাবেশে বক্তব্য দেন বকশীগঞ্জ উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক প্রকৌশলী শাহরিয়ার আহম্মেদ সুমন, সদস্যসচিব আমির হোসেন, উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব বায়েজিদ আলামিন, জামালপুর জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সা’আদ আহমেদ রাজু, জুলাই যোদ্ধা শহিদুল হক সানি, ঢাকা মহানগর উত্তরের সহসভাপতি তামিম মোল্লা, উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শিশির আহমেদ নিশান প্রমুখ।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের ভাই শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। আমরা তাঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি। একই সঙ্গে হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই।’
খবর পেয়ে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন ঘটনাস্থলে এসে আলোচনা করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। তিনি আন্দোলনকারীদের আশ্বস্ত করে বলেন, আইনগত প্রক্রিয়ায় হামলার সঙ্গে জড়িত আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে। ওসির আশ্বাসের পর আন্দোলনকারীরা অবরোধ প্রত্যাহার করলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

দুই পাশে সুউচ্চ ভবন। সামনে নগরীর প্রধান একটি সড়ক। আর এক পাশে গলির মতো সরু রাস্তা। এসবের মাঝ বরাবর একটি দোতলা বাড়ি, প্রাচীরে ঘেরা। তবে বাড়ির সামনে রাস্তার দিকে প্রাচীরের উচ্চতা বেশ কম। এতে ফুটপাথ বা সড়ক দিয়ে হাঁটলেই মূল ভবনটি স্পষ্ট দেখা যায়। অনেকটা পুরোনো আমলে জমিদার বাড়ির আদলে বানানো। দেয়ালে লেখা ‘
১৫ মার্চ ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
৩০ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনায় অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) চার দিন পর উৎপাদনে ফিরেছে। ওয়াগ্গা পানির পাম্প হাউসের কারিগরি ত্রুটির কারণে চার দিন উৎপাদন সাময়িক বন্ধ থাকে। আজ শনিবার সকালে পুনরায় কাগজ উৎপাদনে শুরু হয়।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শহীদ উল্লাহ জানান, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘কারখানার কর্ণফুলী নদীসংলগ্ন ওয়াগ্গা পানি উত্তোলন পাম্প হাউসের কারিগরি সমস্যার কারণে চার দিন ধরে উৎপাদন সাময়িক বন্ধ ছিল।’
শহীদ উল্লাহ আরও বলেন, ‘কেপিএমের কাগজ উৎপাদনে প্রচুর পানির প্রয়োজন হয়। এর পুরোটাই কর্ণফুলী নদী থেকে তোলা হয়। শুষ্ক মৌসুম শুরু হওয়ায় ভাটার সময় নদীর পানির স্তর অনেক নিচে নেমে যায়। এতে পর্যাপ্ত পানি উত্তোলন বাধাপ্রাপ্ত হয়। বর্তমানে পানি প্রবেশপথ ম্যানুয়ালি খননের মাধ্যমে এবং বালু উত্তোলন পাইপলাইন ব্যবহার করে আরও গভীর করে উৎপাদন সচল করা হয়েছে।’

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনায় অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) চার দিন পর উৎপাদনে ফিরেছে। ওয়াগ্গা পানির পাম্প হাউসের কারিগরি ত্রুটির কারণে চার দিন উৎপাদন সাময়িক বন্ধ থাকে। আজ শনিবার সকালে পুনরায় কাগজ উৎপাদনে শুরু হয়।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শহীদ উল্লাহ জানান, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘কারখানার কর্ণফুলী নদীসংলগ্ন ওয়াগ্গা পানি উত্তোলন পাম্প হাউসের কারিগরি সমস্যার কারণে চার দিন ধরে উৎপাদন সাময়িক বন্ধ ছিল।’
শহীদ উল্লাহ আরও বলেন, ‘কেপিএমের কাগজ উৎপাদনে প্রচুর পানির প্রয়োজন হয়। এর পুরোটাই কর্ণফুলী নদী থেকে তোলা হয়। শুষ্ক মৌসুম শুরু হওয়ায় ভাটার সময় নদীর পানির স্তর অনেক নিচে নেমে যায়। এতে পর্যাপ্ত পানি উত্তোলন বাধাপ্রাপ্ত হয়। বর্তমানে পানি প্রবেশপথ ম্যানুয়ালি খননের মাধ্যমে এবং বালু উত্তোলন পাইপলাইন ব্যবহার করে আরও গভীর করে উৎপাদন সচল করা হয়েছে।’

দুই পাশে সুউচ্চ ভবন। সামনে নগরীর প্রধান একটি সড়ক। আর এক পাশে গলির মতো সরু রাস্তা। এসবের মাঝ বরাবর একটি দোতলা বাড়ি, প্রাচীরে ঘেরা। তবে বাড়ির সামনে রাস্তার দিকে প্রাচীরের উচ্চতা বেশ কম। এতে ফুটপাথ বা সড়ক দিয়ে হাঁটলেই মূল ভবনটি স্পষ্ট দেখা যায়। অনেকটা পুরোনো আমলে জমিদার বাড়ির আদলে বানানো। দেয়ালে লেখা ‘
১৫ মার্চ ২০২৪
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
৩০ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার, প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, জুড়ী, বড়লেখা, কুলাউড়া ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, জেলার পাঁচটি উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় একাধিক বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে এবং তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে এবং সীমান্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সাধারণ জনগণের মাঝে হাদিকে গুলির ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহভাজনদের ছবি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে, যাতে দুষ্কৃতকারীকে আটক এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ানীবাজার ব্যাটালিয়ন (৫২ বিজিবি) পরিচালক (অধিনায়ক) লে. কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, জুড়ী, বড়লেখা, কুলাউড়া ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, জেলার পাঁচটি উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় একাধিক বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে এবং তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে এবং সীমান্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সাধারণ জনগণের মাঝে হাদিকে গুলির ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহভাজনদের ছবি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে, যাতে দুষ্কৃতকারীকে আটক এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ানীবাজার ব্যাটালিয়ন (৫২ বিজিবি) পরিচালক (অধিনায়ক) লে. কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।

দুই পাশে সুউচ্চ ভবন। সামনে নগরীর প্রধান একটি সড়ক। আর এক পাশে গলির মতো সরু রাস্তা। এসবের মাঝ বরাবর একটি দোতলা বাড়ি, প্রাচীরে ঘেরা। তবে বাড়ির সামনে রাস্তার দিকে প্রাচীরের উচ্চতা বেশ কম। এতে ফুটপাথ বা সড়ক দিয়ে হাঁটলেই মূল ভবনটি স্পষ্ট দেখা যায়। অনেকটা পুরোনো আমলে জমিদার বাড়ির আদলে বানানো। দেয়ালে লেখা ‘
১৫ মার্চ ২০২৪
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৫ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত দুই পথচারী হলেন রুবেল ও নাজিম উদ্দীন। তাঁদেরকে উদ্ধার করে গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বারিক বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ পেয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত দুই পথচারী হলেন রুবেল ও নাজিম উদ্দীন। তাঁদেরকে উদ্ধার করে গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বারিক বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ পেয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

দুই পাশে সুউচ্চ ভবন। সামনে নগরীর প্রধান একটি সড়ক। আর এক পাশে গলির মতো সরু রাস্তা। এসবের মাঝ বরাবর একটি দোতলা বাড়ি, প্রাচীরে ঘেরা। তবে বাড়ির সামনে রাস্তার দিকে প্রাচীরের উচ্চতা বেশ কম। এতে ফুটপাথ বা সড়ক দিয়ে হাঁটলেই মূল ভবনটি স্পষ্ট দেখা যায়। অনেকটা পুরোনো আমলে জমিদার বাড়ির আদলে বানানো। দেয়ালে লেখা ‘
১৫ মার্চ ২০২৪
বেলা ২টার দিকে বকশীগঞ্জ নূর মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয় মাঠ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের প্রধান সড়ক ঘুরে বটতলা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে নেতা-কর্মীরা সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেন। দুই ঘণ্টা ধরে সড়ক অবরোধের ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়।
২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
৩০ মিনিট আগে