ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের ৯ মার্চের ভোট ঘিরে প্রচারে সরগরম পুরো নগরী। সেই সঙ্গে চলছে প্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকদের কথার লড়াই। প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় ঝুলছে পোস্টার। প্রচারপত্র বিলির পাশাপাশি মাইকিংয়ে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে চাওয়া হচ্ছে ভোট। সব মিলিয়ে এখন উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে ময়মনসিংহ।
স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বী পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে প্রচারে এগিয়ে রয়েছেন বর্তমান মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকরামুল হক টিটু (টেবিল ঘড়ি), শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল হক খান মিল্কী টজু (হাতি) এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম (ঘোড়া)। তাঁদের চেয়ে প্রচারে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছেন কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাবেক সদস্য রেজাউল হক রেজা (হরিণ) ও জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম স্বপন মণ্ডল (লাঙ্গল)।
প্রচারে পিছিয়ে থাকা প্রার্থীরা বলছেন, অর্থবিত্ত কিছুটা কম থাকায় তাঁরা সীমিত পরিসরে আচরণবিধি মেনে প্রচার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। আর ভোটাররা বলছেন, প্রচারে তিনজন এগিয়ে থাকলেও লড়াই হবে মূলত টিটু ও টজুর মধ্যে।
নগরীর ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাঁশবাড়ী কলোনির ভোটার আবুল হাশেম বলেন, বাঁশবাড়ীতে এলেই বোঝা যায় কতটা উৎসবমুখর পরিবেশে এবারের নির্বাচন হচ্ছে। মেয়র ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থীরা পাশাপাশি তাঁদের প্রচারকেন্দ্র করেছেন। সেই সব কেন্দ্র পোস্টারে পোস্টারে সাজানো হয়েছে। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে চা-আপ্যায়ন। বিকেল থেকে সাউন্ড সিস্টেমে চলে প্রার্থীদের নিয়ে তৈরি করা গান-গজল। মেয়র পদপ্রার্থীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রচারে এগিয়ে টিটু। তারপর টজুকে ধরা যেতে পারে। তবে ভোটের দু-এক দিন আগে বলা যাবে কে জয়ী হচ্ছেন।
১৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার রুকনউদ্দিন বলেন, প্রচারের শুরু থেকে টিটু এগিয়ে থাকলেও টজুকে এমপি শান্তর লোকজন সমর্থন করায় এখন তিনি এগোচ্ছেন। আর কয়েক দিন গেলেই বোঝা যাবে কার অবস্থান কতটা শক্তিশালী। তবে এবার ভোটে উৎসবের আমেজ লক্ষ করা যাচ্ছে।
নির্বাচনে মেয়র পদে পাঁচ প্রার্থী ছাড়াও নগরের ৩৩টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ১৪৯ এবং ১১টি সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে প্রার্থী রয়েছেন ৬৯ জন। তাঁদের মধ্যে ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ফরহাদ আলম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর হয়েছেন।
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের ৯ মার্চের ভোট ঘিরে প্রচারে সরগরম পুরো নগরী। সেই সঙ্গে চলছে প্রার্থী ও তাঁদের সমর্থকদের কথার লড়াই। প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় ঝুলছে পোস্টার। প্রচারপত্র বিলির পাশাপাশি মাইকিংয়ে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে চাওয়া হচ্ছে ভোট। সব মিলিয়ে এখন উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে ময়মনসিংহ।
স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বী পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে প্রচারে এগিয়ে রয়েছেন বর্তমান মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকরামুল হক টিটু (টেবিল ঘড়ি), শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল হক খান মিল্কী টজু (হাতি) এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলম (ঘোড়া)। তাঁদের চেয়ে প্রচারে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছেন কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাবেক সদস্য রেজাউল হক রেজা (হরিণ) ও জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম স্বপন মণ্ডল (লাঙ্গল)।
প্রচারে পিছিয়ে থাকা প্রার্থীরা বলছেন, অর্থবিত্ত কিছুটা কম থাকায় তাঁরা সীমিত পরিসরে আচরণবিধি মেনে প্রচার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। আর ভোটাররা বলছেন, প্রচারে তিনজন এগিয়ে থাকলেও লড়াই হবে মূলত টিটু ও টজুর মধ্যে।
নগরীর ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাঁশবাড়ী কলোনির ভোটার আবুল হাশেম বলেন, বাঁশবাড়ীতে এলেই বোঝা যায় কতটা উৎসবমুখর পরিবেশে এবারের নির্বাচন হচ্ছে। মেয়র ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থীরা পাশাপাশি তাঁদের প্রচারকেন্দ্র করেছেন। সেই সব কেন্দ্র পোস্টারে পোস্টারে সাজানো হয়েছে। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে চা-আপ্যায়ন। বিকেল থেকে সাউন্ড সিস্টেমে চলে প্রার্থীদের নিয়ে তৈরি করা গান-গজল। মেয়র পদপ্রার্থীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রচারে এগিয়ে টিটু। তারপর টজুকে ধরা যেতে পারে। তবে ভোটের দু-এক দিন আগে বলা যাবে কে জয়ী হচ্ছেন।
১৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার রুকনউদ্দিন বলেন, প্রচারের শুরু থেকে টিটু এগিয়ে থাকলেও টজুকে এমপি শান্তর লোকজন সমর্থন করায় এখন তিনি এগোচ্ছেন। আর কয়েক দিন গেলেই বোঝা যাবে কার অবস্থান কতটা শক্তিশালী। তবে এবার ভোটে উৎসবের আমেজ লক্ষ করা যাচ্ছে।
নির্বাচনে মেয়র পদে পাঁচ প্রার্থী ছাড়াও নগরের ৩৩টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ১৪৯ এবং ১১টি সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে প্রার্থী রয়েছেন ৬৯ জন। তাঁদের মধ্যে ১১ নম্বর ওয়ার্ডে ফরহাদ আলম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কাউন্সিলর হয়েছেন।
প্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
৪৪ মিনিট আগেশেরপুর মহাসড়কে ট্রাক দুর্ঘটনায় ফজলুর রহমান (৪৫) নামের এক গরু ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। আজ শনিবার দুপুরে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে ইজারাবিহীন পশুর হাটে বিদ্যুতায়িত হয়ে আহত কিশোর মোহাম্মদ রিয়াদ (১৪) মারা গেছে। ঘটনার দুই দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে সে মারা যায়।
১ ঘণ্টা আগেজরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. মুশতাক আহমেদ জানান, আজ সকাল থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রাজধানী ও আশপাশের এলাকা থেকে কোরবানি দিতে গিয়ে আহত হয়ে ৭৭ জন হাসপাতালে এসেছেন। এদের মধ্যে তিনজনকে ভর্তি দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে