জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় বিয়েবাড়িতে খাবার নষ্ট করা নিয়ে বর ও কনেপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন। এ সময় বরপক্ষের সাতটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। গতকাল সোমবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের গুদাশিমুলিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৯ জনের নাম জানা গেছে। তাঁরা হলেন কনের নানা শহিদুল্লাহ, বাবুর্চি বুরুজ, আব্দুল মাজেদ সরদার, রিপন সরদার, রুকন সরদার, বাবু, লাভলু ও আব্দুল মালেক। এ ছাড়া ১০ জন নারীও আহত হন। তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
জানা গেছে, উপজেলার বালিজুড়ি ইউনিয়নের চর শোভাগাছা এলাকার আমিনুর আকন্দের ছেলে আবু বক্কর সিদ্দিক তারেকের (২৪) সঙ্গে চরপাকেরদহ ইউনিয়নের পোশাকশ্রমিক আসাদুল ইসলামের মেয়ে আর্জিনার বিয়ে হয়। গতকাল কনের বাবা আনুষ্ঠানিকভাবে মেয়েকে বরের বাড়িতে তুলে দেওয়ার আয়োজন করেন। এই অনুষ্ঠানে পাড়া-প্রতিবেশীদেরও দাওয়াত করা হয়। প্রতিবেশীদের দুপুর থেকে খাওয়ানো শুরু হয়।
বরপক্ষের লোকজন বিকেল ৫টার দিকে কনের বাড়িতে দাওয়াতে আসেন। খাওয়ার সময় বরপক্ষের লোকজন অনেক খাবার নষ্ট করছিলেন। কনেপক্ষের লোকজন তাঁদের খাবার নষ্ট করতে নিষেধ করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে নারীসহ ২০ জন আহত হন। এ সময় বরপক্ষের দুজনকে আটকে রাখে কনেপক্ষ। পরে তাঁরা জাতীয় জরুরি সহায়তার নম্বর ৯৯৯-এ কল দিলে পুলিশ এসে তাঁদের উদ্ধার করে এবং পরিস্থিতি শান্ত করে। এ সময় কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আলমাস হোসেন বলেন, ‘আমি অন্য একটি দাওয়াতে ছিলাম। ঘটনার সময় ছিলাম না। খবর পেয়ে বিয়েবাড়িতে এসে শুনি, খাবার নষ্টা করা নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে মারামারি হয়। এ ঘটনায় কনেপক্ষের ৮-১০ জন আহত হন। আমি এসে বিয়েবাড়িতে বরপক্ষের কোনো লোকজন পাইনি।’
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিয়েবাড়িতে মারামারির খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বরপক্ষের লোকজনদের উদ্ধার করে পরিস্থিতি শান্ত করে। তবে কোনো পক্ষই থানায় লিখিত অভিযোগ করেনি। যদি অভিযোগ দেয়, তাহলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় বিয়েবাড়িতে খাবার নষ্ট করা নিয়ে বর ও কনেপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হন। এ সময় বরপক্ষের সাতটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়। গতকাল সোমবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়নের গুদাশিমুলিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৯ জনের নাম জানা গেছে। তাঁরা হলেন কনের নানা শহিদুল্লাহ, বাবুর্চি বুরুজ, আব্দুল মাজেদ সরদার, রিপন সরদার, রুকন সরদার, বাবু, লাভলু ও আব্দুল মালেক। এ ছাড়া ১০ জন নারীও আহত হন। তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
জানা গেছে, উপজেলার বালিজুড়ি ইউনিয়নের চর শোভাগাছা এলাকার আমিনুর আকন্দের ছেলে আবু বক্কর সিদ্দিক তারেকের (২৪) সঙ্গে চরপাকেরদহ ইউনিয়নের পোশাকশ্রমিক আসাদুল ইসলামের মেয়ে আর্জিনার বিয়ে হয়। গতকাল কনের বাবা আনুষ্ঠানিকভাবে মেয়েকে বরের বাড়িতে তুলে দেওয়ার আয়োজন করেন। এই অনুষ্ঠানে পাড়া-প্রতিবেশীদেরও দাওয়াত করা হয়। প্রতিবেশীদের দুপুর থেকে খাওয়ানো শুরু হয়।
বরপক্ষের লোকজন বিকেল ৫টার দিকে কনের বাড়িতে দাওয়াতে আসেন। খাওয়ার সময় বরপক্ষের লোকজন অনেক খাবার নষ্ট করছিলেন। কনেপক্ষের লোকজন তাঁদের খাবার নষ্ট করতে নিষেধ করেন। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে নারীসহ ২০ জন আহত হন। এ সময় বরপক্ষের দুজনকে আটকে রাখে কনেপক্ষ। পরে তাঁরা জাতীয় জরুরি সহায়তার নম্বর ৯৯৯-এ কল দিলে পুলিশ এসে তাঁদের উদ্ধার করে এবং পরিস্থিতি শান্ত করে। এ সময় কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আলমাস হোসেন বলেন, ‘আমি অন্য একটি দাওয়াতে ছিলাম। ঘটনার সময় ছিলাম না। খবর পেয়ে বিয়েবাড়িতে এসে শুনি, খাবার নষ্টা করা নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে মারামারি হয়। এ ঘটনায় কনেপক্ষের ৮-১০ জন আহত হন। আমি এসে বিয়েবাড়িতে বরপক্ষের কোনো লোকজন পাইনি।’
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিয়েবাড়িতে মারামারির খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বরপক্ষের লোকজনদের উদ্ধার করে পরিস্থিতি শান্ত করে। তবে কোনো পক্ষই থানায় লিখিত অভিযোগ করেনি। যদি অভিযোগ দেয়, তাহলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ইসদাইর এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে পুড়ে গেছে অন্তত ২০টি ছোট বসতঘর। গতকাল সোমবার (২৮ জুলাই) রাত ১০টার দিকে একটি টিনশেড ঘরে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। পরে আশপাশের ঘরগুলোতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
৩২ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ঢোলারহাটে মাহিন্দ্রা ট্রাক্টরের ধাক্কায় মো. আলতাফ হোসেন (৫৭) নামের এক সাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ঢোলারহাট বাজারের পূর্ব পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আলতাফ হোসেন সদর উপজেলার ঢোলারহাট ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামের আবু হানিফ মুন্সির ছেলে।
৪৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে শামসুদ্দোহা (৬৫) নামের এক বৃদ্ধকে এলোপাতাড়ি গুলি করা হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) ভর্তি করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে যাত্রীবাহী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে গেছে। এতে চালক নিহত হন। আহত হয়েছেন অন্তত ১০ যাত্রী। তাঁদের ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গতকাল সোমবার রাতে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মুকসুদপুর উপজেলার দিকনগর ইউনিয়নের বরইতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে