কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ধানখেত থেকে উদ্ধার সেই নবজাতকের ঠাঁই হয়েছে সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রতিষ্ঠান ঢাকার আজিমপুরের 'ছোটমনি নিবাসে'। উপজেলা শিশুকল্যাণ বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ছোটমনি নিবাসে পাঠানো শিশুটি বর্তমানে ভালো রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রেপ্তার হওয়া দম্পতিকে নেত্রকোনা জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, এর আগে শিশুটির বাবা-মা নির্ধারণের জন্য আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ওই নবজাতক এবং গ্রেপ্তার দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ঢাকার মালিবাগের ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাবরেটরিতে তাদের এ নমুনা নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, গত ৭ নভেম্বর বিকেলে কেন্দুয়া পৌরসভার আদমপুর এলাকার একটি ধানখেত থেকে ওই নবজাতককে উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে সে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ছিল। একপর্যায়ে পুলিশি তদন্তে শিশুটির অভিভাবকের খোঁজ মেলে। তবে উদ্ধার হওয়া নবজাতককে নিজেদের বলে স্বীকার করলেও ওই দম্পতি শিশুটিকে নিতে রাজি হননি। এ অবস্থায় গত সোমবার রাতে পুলিশ বাদী হয়ে শিশুটির প্রতি নিষ্ঠুরতার অপরাধে বাবা-মাসহ চারজনের বিরুদ্ধে কেন্দুয়া থানায় একটি মামলা করে। পরে অভিযুক্ত দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়।
এরপর নেত্রকোনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে শিশুটির বাবা-মা নির্ধারণের জন্য নবজাতক ও গ্রেপ্তার দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষারও নির্দেশ দেওয়া হয়। এ অবস্থায় গতকাল বুধবার কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে শিশুটিকে পুলিশ পাহারায় সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রতিষ্ঠান ঢাকার আজিমপুরের ছোটমনি নিবাসে পাঠানো হয়।
কেন্দুয়া থেকে শিশুটিকে ঢাকায় পাঠানোর সময় অন্যদের মধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মইনউদ্দিন খন্দকার, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ইউনুস রহমান ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. ছামেদুল হক উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে আজ বিকেলে কেন্দুয়া উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. ইউনুস রহমান জানান, উপজেলা শিশুকল্যাণ বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিশুটিকে সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রতিষ্ঠান ঢাকার আজিমপুরের ছোটমনি নিবাসে পাঠানো হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহের পর বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে তাকে ওই নিবাসে নেওয়া হয়। বর্তমানে শিশুটি ছোটমনি নিবাসে ভালো রয়েছে।
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ধানখেত থেকে উদ্ধার সেই নবজাতকের ঠাঁই হয়েছে সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রতিষ্ঠান ঢাকার আজিমপুরের 'ছোটমনি নিবাসে'। উপজেলা শিশুকল্যাণ বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ছোটমনি নিবাসে পাঠানো শিশুটি বর্তমানে ভালো রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গ্রেপ্তার হওয়া দম্পতিকে নেত্রকোনা জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, এর আগে শিশুটির বাবা-মা নির্ধারণের জন্য আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ওই নবজাতক এবং গ্রেপ্তার দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ঢাকার মালিবাগের ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাবরেটরিতে তাদের এ নমুনা নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, গত ৭ নভেম্বর বিকেলে কেন্দুয়া পৌরসভার আদমপুর এলাকার একটি ধানখেত থেকে ওই নবজাতককে উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে সে কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ছিল। একপর্যায়ে পুলিশি তদন্তে শিশুটির অভিভাবকের খোঁজ মেলে। তবে উদ্ধার হওয়া নবজাতককে নিজেদের বলে স্বীকার করলেও ওই দম্পতি শিশুটিকে নিতে রাজি হননি। এ অবস্থায় গত সোমবার রাতে পুলিশ বাদী হয়ে শিশুটির প্রতি নিষ্ঠুরতার অপরাধে বাবা-মাসহ চারজনের বিরুদ্ধে কেন্দুয়া থানায় একটি মামলা করে। পরে অভিযুক্ত দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়।
এরপর নেত্রকোনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে শিশুটির বাবা-মা নির্ধারণের জন্য নবজাতক ও গ্রেপ্তার দম্পতির ডিএনএ পরীক্ষারও নির্দেশ দেওয়া হয়। এ অবস্থায় গতকাল বুধবার কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে শিশুটিকে পুলিশ পাহারায় সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রতিষ্ঠান ঢাকার আজিমপুরের ছোটমনি নিবাসে পাঠানো হয়।
কেন্দুয়া থেকে শিশুটিকে ঢাকায় পাঠানোর সময় অন্যদের মধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মইনউদ্দিন খন্দকার, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা ইউনুস রহমান ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. ছামেদুল হক উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে আজ বিকেলে কেন্দুয়া উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. ইউনুস রহমান জানান, উপজেলা শিশুকল্যাণ বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিশুটিকে সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রতিষ্ঠান ঢাকার আজিমপুরের ছোটমনি নিবাসে পাঠানো হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহের পর বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে তাকে ওই নিবাসে নেওয়া হয়। বর্তমানে শিশুটি ছোটমনি নিবাসে ভালো রয়েছে।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে