ময়মনসিংহ ও বাকৃবি প্রতিনিধি
রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে সমাবর্তন চান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা দুইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে তাঁরা এই দাবি জানান।
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কৃষিবিদ দেবেশ সরকার বলেন, ‘১৯৭৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা দিয়েছিলেন। কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি ছাড়া সমাবর্তনের আয়োজন করে সেই মর্যাদা ক্ষুন্ন করা হচ্ছে। আমরা এই সমাবর্তন চাই না।’
বাকৃবির অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, ‘সমাবর্তনের প্রাণ চ্যান্সেলর। কিন্তু এ ক্ষেত্রে প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে। এতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ও সুনাম ক্ষুন্ন করা হচ্ছে।’
বাকৃবির অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কারও বিরুদ্ধে না। প্রয়োজনে সমাবর্তনের সময় পিছিয়ে হলেও রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে সমাবর্তন চাই।’
এ সময় উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘বিগত ৬১ বছরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র আটটি সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রপতির উপস্থিতি ছাড়া আমরা অষ্টম সমাবর্তন চাই না। কারণ, ময়মনসিংহ রাষ্ট্রপতির এলাকা এবং এই বিশ্ববিদ্যালয় তাঁর নিজের বলে আমরা মনে করি। ইতিমধ্যে তিনি যেহেতু দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অংশ নিয়েছেন। সেহেতু সময় নিয়ে হলেও রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে আমরা সমাবর্তন চাই।’
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এম এইচ সরকার রিফাতের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা জুয়েনা, শিক্ষার্থী রুহুল কবীর রিয়াদ, ফজলে রাব্বি, তারিক জামান জয়, আব্দুল্লাহ আল বাকি প্রমুখ। মানববন্ধনে বিপুলসংখ্যক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রা র মো. সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানববন্ধন করলেও কিছু করার নেই। নির্ধারিত তারিখেই সমাবর্তন হবে এবং তা মহামান্য রাষ্ট্রপতির অনুশাসনেই হচ্ছে।’
রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে সমাবর্তন চান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বেলা দুইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে তাঁরা এই দাবি জানান।
মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কৃষিবিদ দেবেশ সরকার বলেন, ‘১৯৭৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণীর মর্যাদা দিয়েছিলেন। কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রপতি ছাড়া সমাবর্তনের আয়োজন করে সেই মর্যাদা ক্ষুন্ন করা হচ্ছে। আমরা এই সমাবর্তন চাই না।’
বাকৃবির অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, ‘সমাবর্তনের প্রাণ চ্যান্সেলর। কিন্তু এ ক্ষেত্রে প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে। এতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ও সুনাম ক্ষুন্ন করা হচ্ছে।’
বাকৃবির অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কারও বিরুদ্ধে না। প্রয়োজনে সমাবর্তনের সময় পিছিয়ে হলেও রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে সমাবর্তন চাই।’
এ সময় উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘বিগত ৬১ বছরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র আটটি সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রপতির উপস্থিতি ছাড়া আমরা অষ্টম সমাবর্তন চাই না। কারণ, ময়মনসিংহ রাষ্ট্রপতির এলাকা এবং এই বিশ্ববিদ্যালয় তাঁর নিজের বলে আমরা মনে করি। ইতিমধ্যে তিনি যেহেতু দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অংশ নিয়েছেন। সেহেতু সময় নিয়ে হলেও রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে আমরা সমাবর্তন চাই।’
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এম এইচ সরকার রিফাতের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা জুয়েনা, শিক্ষার্থী রুহুল কবীর রিয়াদ, ফজলে রাব্বি, তারিক জামান জয়, আব্দুল্লাহ আল বাকি প্রমুখ। মানববন্ধনে বিপুলসংখ্যক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রা র মো. সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানববন্ধন করলেও কিছু করার নেই। নির্ধারিত তারিখেই সমাবর্তন হবে এবং তা মহামান্য রাষ্ট্রপতির অনুশাসনেই হচ্ছে।’
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে