ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের বিরুদ্ধে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। যোগদানের আট মাসে মাত্র চার দিন তিনি ইউপি কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন। এতে দাপ্তরিক কার্যক্রমে তৈরি হয়েছে জটিলতা। ফিরে যেতে হচ্ছে নাগরিক সেবাগ্রহীতাদের।
ওই ইউপি সচিবের নাম রাসেল আহম্মেদ। তিনি উপজেলার বেলগাছা ইউপি কার্যালয়ে কর্মরত। তবে অভিযুক্ত ইউপি সচিবের দাবি, তিনি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। ইউপি চেয়ারম্যানও বিষয়টি জানেন।
ইউপি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৪ আগস্ট বেলগাছা ইউপি কার্যালয়ে সচিব পদে যোগ দেন রাসেল আহম্মেদ। যোগদানের পর মাত্র চার দিন কর্মস্থলে হাজিরা দেন। এরপর থেকে তিনি অনুপস্থিত।
গতকাল মঙ্গলবার ইউপি কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, ইউনিয়নের কাছিমা পশ্চিমপাড়া এলাকার বেলগাছা ইউপি কার্যালয়ের টিনশেড ঘরটি তালাবদ্ধ। ইউপি সচিব রাসেল আহম্মেদ কর্মস্থলে অনুপস্থিত। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকেই নাগরিক সেবা নিতে এসে তাঁকে না পেয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।
ইউপি কার্যালয়ে সেবা নিতে আসা শাহিদা আক্তার বলেন, ‘একটি কাজের জন্য সকাল থেকে ইউপি কার্যালয়ে এসে বসে আছি। কিন্তু ইউপি সচিব আসেননি। কাজ না করেই বাড়ি চলে যাচ্ছি।’
সেবাগ্রহীতা সোহেল মিয়া বলেন, ‘আমরা ইউপির সচিবকে চিনি না। কারণ তিনি ইউপি কার্যালয়ে বসেন না।’
ওই ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান বলেন, ‘সেবা নিতে ইউপি কার্যালয়ে গিয়ে ইউপি সচিব রাসেল আহম্মেদকে পাওয়া যায় না। তিনি কর্মস্থলে না আসায় নাগরিক সেবাপ্রার্থী মানুষ প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছেন।’
বেলগাছা ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মালেক বলেন, ‘২০২৩ সালের ১৪ আগস্টে আমাদের ইউপি কার্যালয়ে সচিব পদে যোগ দেন রাসেল আহম্মেদ। যোগদানের পর মাত্র চার দিন ইউপি কার্যালয়ে এসেছিলেন। এরপর থেকে তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত। ইউপি সচিব কার্যালয়ে না আসায় লোকজনকে সরকারি সেবা দেওয়াসহ দাপ্তরিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে। ইউপি সচিব ছাড়া কাজ চালানো বড়ই মুশকিল।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রাসেল আহম্মেদ বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সত্য নয়। আমি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। ইউপি কার্যালয়ের কোনো কাজ পেন্ডিং রাখিনি। ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। আমাকে নিয়ে খবর প্রকাশ করতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।’
ইসলামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ইউপি সচিব রাসেল আহম্মেদের কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মৌখিকভাবে আমাকে জানিয়েছেন। এ নিয়ে চেয়ারম্যানকে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার এক ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সচিবের বিরুদ্ধে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার অভিযোগ উঠেছে। যোগদানের আট মাসে মাত্র চার দিন তিনি ইউপি কার্যালয়ে উপস্থিত ছিলেন। এতে দাপ্তরিক কার্যক্রমে তৈরি হয়েছে জটিলতা। ফিরে যেতে হচ্ছে নাগরিক সেবাগ্রহীতাদের।
ওই ইউপি সচিবের নাম রাসেল আহম্মেদ। তিনি উপজেলার বেলগাছা ইউপি কার্যালয়ে কর্মরত। তবে অভিযুক্ত ইউপি সচিবের দাবি, তিনি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। ইউপি চেয়ারম্যানও বিষয়টি জানেন।
ইউপি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৪ আগস্ট বেলগাছা ইউপি কার্যালয়ে সচিব পদে যোগ দেন রাসেল আহম্মেদ। যোগদানের পর মাত্র চার দিন কর্মস্থলে হাজিরা দেন। এরপর থেকে তিনি অনুপস্থিত।
গতকাল মঙ্গলবার ইউপি কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, ইউনিয়নের কাছিমা পশ্চিমপাড়া এলাকার বেলগাছা ইউপি কার্যালয়ের টিনশেড ঘরটি তালাবদ্ধ। ইউপি সচিব রাসেল আহম্মেদ কর্মস্থলে অনুপস্থিত। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকেই নাগরিক সেবা নিতে এসে তাঁকে না পেয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।
ইউপি কার্যালয়ে সেবা নিতে আসা শাহিদা আক্তার বলেন, ‘একটি কাজের জন্য সকাল থেকে ইউপি কার্যালয়ে এসে বসে আছি। কিন্তু ইউপি সচিব আসেননি। কাজ না করেই বাড়ি চলে যাচ্ছি।’
সেবাগ্রহীতা সোহেল মিয়া বলেন, ‘আমরা ইউপির সচিবকে চিনি না। কারণ তিনি ইউপি কার্যালয়ে বসেন না।’
ওই ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান বলেন, ‘সেবা নিতে ইউপি কার্যালয়ে গিয়ে ইউপি সচিব রাসেল আহম্মেদকে পাওয়া যায় না। তিনি কর্মস্থলে না আসায় নাগরিক সেবাপ্রার্থী মানুষ প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছেন।’
বেলগাছা ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মালেক বলেন, ‘২০২৩ সালের ১৪ আগস্টে আমাদের ইউপি কার্যালয়ে সচিব পদে যোগ দেন রাসেল আহম্মেদ। যোগদানের পর মাত্র চার দিন ইউপি কার্যালয়ে এসেছিলেন। এরপর থেকে তিনি কর্মস্থলে অনুপস্থিত। ইউপি সচিব কার্যালয়ে না আসায় লোকজনকে সরকারি সেবা দেওয়াসহ দাপ্তরিক কাজ ব্যাহত হচ্ছে। ইউপি সচিব ছাড়া কাজ চালানো বড়ই মুশকিল।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রাসেল আহম্মেদ বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সত্য নয়। আমি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। ইউপি কার্যালয়ের কোনো কাজ পেন্ডিং রাখিনি। ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। আমাকে নিয়ে খবর প্রকাশ করতে চাইলে ইউপি চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।’
ইসলামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ইউপি সচিব রাসেল আহম্মেদের কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান মৌখিকভাবে আমাকে জানিয়েছেন। এ নিয়ে চেয়ারম্যানকে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
১৯ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে