শেরপুর প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের আগের রাত থেকে শেরপুর-ঢাকাসহ ময়মনসিংহ রুটে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে বিএনপির নেতা–কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েছেন। তবে সমাবেশে যোগ দেওয়ার জন্য আজ শনিবার সকাল থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা ব্রহ্মপুত্র নদ দিয়ে ট্রলারে করে ময়মনসিংহের সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।
জানা গেছে, শনিবার সকাল ৯টার দিকে জেলা ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা সদর উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের সাতপাকিয়া ঘাট থেকে ট্রলারযোগে ময়মনসিংহে উদ্দ্যেশে রওনা দেন। সাতপাকিয়া ঘাট থেকে ময়মনসিংহ পৌঁছাতে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় লেগেছে। সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত অন্তত ১০টি ট্রলার ময়মনসিংহের উদ্দ্যেশে ছেড়ে গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা বিএনপির সহসভাপতি মোখলেছুর রহমান জীবন বলেন, বিএনপির নেতা–কর্মীরা যেন ময়মনসিংহে সমাবেশে যোগ দিতে না পারেন, সে জন্য বাস মালিক সমিতি বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে। এ জন্য বিকল্প উপায়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন।
এদিকে শনিবার সকালে শহরের গৌরীপুর এলাকার নতুন বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা যায়, শেরপুর-ঢাকা রুটে চলাচলকারী সোনার বাংলা বাস কাউন্টারটি বন্ধ রয়েছে। টার্মিনাল এলাকায় সারিবদ্ধভাবে থেমে আছে বাসগুলো। বাস বন্ধের বিষয়টি বেশির ভাগ যাত্রীরাই জানেন না। তাই বাস টার্মিনালে এসে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন অনেকেই।
জেলা বাস কোচ মালিক সমিতি সূত্র জানায়, ময়মনসিংহে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের আশঙ্কায় নিরাপত্তার স্বার্থে শনিবার সকাল থেকে শেরপুর-ময়মনসিংহ-ঢাকা মহাসড়কে বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
বেসরকারি চাকরিজীবী মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি গাজীপুরে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। ছুটিতে বাড়ি এসেছিলাম। আগামীকাল সকালে অফিসে যেতে না পারলে খুব সমস্যা হবে।’
একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাইসুল ইসলাম বলেন, ‘সকালে ঢাকা যাওয়ার জন্য বাস টার্মিনালে এসে দেখি বাস ছাড়ছে না। কখন নাগাদ ছাড়বে তাও বলতে পারছে না। খুবই সমস্যা পড়ে গেলাম।’
এ ব্যাপারে জেলা বাস কোচ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুজিত কুমার ঘোষ বলেন, ময়মনসিংহে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সংঘর্ষ হয়েছে। আজও সেখানে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাই নিরাপত্তার স্বার্থে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। আগামীকাল রোববার থেকে যথারীতি বাস চলাচল করবে।
ময়মনসিংহে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের আগের রাত থেকে শেরপুর-ঢাকাসহ ময়মনসিংহ রুটে বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে বিএনপির নেতা–কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েছেন। তবে সমাবেশে যোগ দেওয়ার জন্য আজ শনিবার সকাল থেকে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা ব্রহ্মপুত্র নদ দিয়ে ট্রলারে করে ময়মনসিংহের সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।
জানা গেছে, শনিবার সকাল ৯টার দিকে জেলা ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা সদর উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদের সাতপাকিয়া ঘাট থেকে ট্রলারযোগে ময়মনসিংহে উদ্দ্যেশে রওনা দেন। সাতপাকিয়া ঘাট থেকে ময়মনসিংহ পৌঁছাতে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় লেগেছে। সকাল ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত অন্তত ১০টি ট্রলার ময়মনসিংহের উদ্দ্যেশে ছেড়ে গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা বিএনপির সহসভাপতি মোখলেছুর রহমান জীবন বলেন, বিএনপির নেতা–কর্মীরা যেন ময়মনসিংহে সমাবেশে যোগ দিতে না পারেন, সে জন্য বাস মালিক সমিতি বাস চলাচল বন্ধ রেখেছে। এ জন্য বিকল্প উপায়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন।
এদিকে শনিবার সকালে শহরের গৌরীপুর এলাকার নতুন বাস টার্মিনাল ঘুরে দেখা যায়, শেরপুর-ঢাকা রুটে চলাচলকারী সোনার বাংলা বাস কাউন্টারটি বন্ধ রয়েছে। টার্মিনাল এলাকায় সারিবদ্ধভাবে থেমে আছে বাসগুলো। বাস বন্ধের বিষয়টি বেশির ভাগ যাত্রীরাই জানেন না। তাই বাস টার্মিনালে এসে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন অনেকেই।
জেলা বাস কোচ মালিক সমিতি সূত্র জানায়, ময়মনসিংহে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের আশঙ্কায় নিরাপত্তার স্বার্থে শনিবার সকাল থেকে শেরপুর-ময়মনসিংহ-ঢাকা মহাসড়কে বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
বেসরকারি চাকরিজীবী মো. শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমি গাজীপুরে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। ছুটিতে বাড়ি এসেছিলাম। আগামীকাল সকালে অফিসে যেতে না পারলে খুব সমস্যা হবে।’
একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাইসুল ইসলাম বলেন, ‘সকালে ঢাকা যাওয়ার জন্য বাস টার্মিনালে এসে দেখি বাস ছাড়ছে না। কখন নাগাদ ছাড়বে তাও বলতে পারছে না। খুবই সমস্যা পড়ে গেলাম।’
এ ব্যাপারে জেলা বাস কোচ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুজিত কুমার ঘোষ বলেন, ময়মনসিংহে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সংঘর্ষ হয়েছে। আজও সেখানে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তাই নিরাপত্তার স্বার্থে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। আগামীকাল রোববার থেকে যথারীতি বাস চলাচল করবে।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৩ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৩ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৩ ঘণ্টা আগে