পাটকেলঘাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় মাঠে মাঠে সরিষা গাছে দুলছে হলুদ রঙের ফুল। এর সঙ্গে কৃষক আঁকছেন রঙিন স্বপ্ন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি মৌসুমে সরিষার ভালো ফলনের আশা করছেন এই অঞ্চলের কৃষকেরা।
তালা উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে পাটকেলঘাটা থানাসহ উপজেলায় সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ হাজার হেক্টর, যা অতিক্রম করেছে। এবার ভালো ফলনের জন্য টরি-৭, বারি-১৪ ও ১৫ জাতের সরিষা চাষ করেছেন শতকরা ৯০ ভাগ কৃষক। বাকিরা চাষ করেছেন দেশিসহ বিভিন্ন জাতের সরিষা।
সরেজমিনে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন মাঠে ধান কাটার পর খেতের পর খেত সরিষা আবাদ করেছেন কৃষকেরা। সরিষার হলুদ ফুলের নয়নাভিরাম দৃশ্য মন জুড়িয়ে যায়। ফুল থেকে ফুলে মৌমাছি উড়ে চলেছে। বিভিন্ন বয়সী ছেলে-মেয়েরা সরিষা ফুলের খেতে বসে ছবি তুলছেন।
কৃষকেরা জানান, ১ বিঘা জমিতে ১ কেজি সরিষার বীজ বপন করতে হয়। সার, বীজ, কীটনাশকসহ বিভিন্ন খরচ মিলে প্রায় তিন হাজার টাকা ব্যয় হয়। বিঘা প্রতি জমিতে চার থেকে পাঁচ মণ সরিষার ফলন হয়।
পাটকেলঘাটার জুজখোলা গ্রামের সরিষা চাষি হোসাইন আলী মোড়ল ও সোহরাব হোসেন জানান, তাঁরা ৪ বিঘা জমিতে টরি-৭ জাতের সরিষার চাষ করেছেন এখন পর্যন্ত জমিতে ফুল আসতে শুরু করেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলন পেয়ে লাভবান হতে পারবেন তাঁরা।
চাষি হামিজউদ্দীন জানান, ভোজ্য তেলের দাম বেশি হওয়াতে তিনি ৪ বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছেন। বিঘা প্রতি জমিতে ১৪ কেজি ইউরিয়া সার, ৮ দশমিক ৫ কেজি পটাশ, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) ১৮ কেজি, জিপসাম ১২ দশমিক ৫ ও প্রয়োজন মতো গোবর সার মিশিয়ে জমিতে ছড়িয়ে দিয়ে সরিষার বীজ বোনেন। পরে আরেকবার প্রয়োজন মতো সার ওষুধ ও সেচ দিয়েছেন। এতে তিনি ভালো ফলনের আশা করছেন।
তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন বলেন, ‘উপজেলার কৃষকদের মধ্যে সরকারিভাবে সরিষার বীজ বিতরণ, বিভিন্ন গ্রামের খেত পরিদর্শনসহ ভালো ফলন পেতে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। উপজেলায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সরিষার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।’
সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় মাঠে মাঠে সরিষা গাছে দুলছে হলুদ রঙের ফুল। এর সঙ্গে কৃষক আঁকছেন রঙিন স্বপ্ন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে চলতি মৌসুমে সরিষার ভালো ফলনের আশা করছেন এই অঞ্চলের কৃষকেরা।
তালা উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে পাটকেলঘাটা থানাসহ উপজেলায় সরিষা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ হাজার হেক্টর, যা অতিক্রম করেছে। এবার ভালো ফলনের জন্য টরি-৭, বারি-১৪ ও ১৫ জাতের সরিষা চাষ করেছেন শতকরা ৯০ ভাগ কৃষক। বাকিরা চাষ করেছেন দেশিসহ বিভিন্ন জাতের সরিষা।
সরেজমিনে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন মাঠে ধান কাটার পর খেতের পর খেত সরিষা আবাদ করেছেন কৃষকেরা। সরিষার হলুদ ফুলের নয়নাভিরাম দৃশ্য মন জুড়িয়ে যায়। ফুল থেকে ফুলে মৌমাছি উড়ে চলেছে। বিভিন্ন বয়সী ছেলে-মেয়েরা সরিষা ফুলের খেতে বসে ছবি তুলছেন।
কৃষকেরা জানান, ১ বিঘা জমিতে ১ কেজি সরিষার বীজ বপন করতে হয়। সার, বীজ, কীটনাশকসহ বিভিন্ন খরচ মিলে প্রায় তিন হাজার টাকা ব্যয় হয়। বিঘা প্রতি জমিতে চার থেকে পাঁচ মণ সরিষার ফলন হয়।
পাটকেলঘাটার জুজখোলা গ্রামের সরিষা চাষি হোসাইন আলী মোড়ল ও সোহরাব হোসেন জানান, তাঁরা ৪ বিঘা জমিতে টরি-৭ জাতের সরিষার চাষ করেছেন এখন পর্যন্ত জমিতে ফুল আসতে শুরু করেছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলন পেয়ে লাভবান হতে পারবেন তাঁরা।
চাষি হামিজউদ্দীন জানান, ভোজ্য তেলের দাম বেশি হওয়াতে তিনি ৪ বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করেছেন। বিঘা প্রতি জমিতে ১৪ কেজি ইউরিয়া সার, ৮ দশমিক ৫ কেজি পটাশ, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি) ১৮ কেজি, জিপসাম ১২ দশমিক ৫ ও প্রয়োজন মতো গোবর সার মিশিয়ে জমিতে ছড়িয়ে দিয়ে সরিষার বীজ বোনেন। পরে আরেকবার প্রয়োজন মতো সার ওষুধ ও সেচ দিয়েছেন। এতে তিনি ভালো ফলনের আশা করছেন।
তালা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাজিরা খাতুন বলেন, ‘উপজেলার কৃষকদের মধ্যে সরকারিভাবে সরিষার বীজ বিতরণ, বিভিন্ন গ্রামের খেত পরিদর্শনসহ ভালো ফলন পেতে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। উপজেলায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সরিষার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।’
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে