সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখল, ভাঙচুর ও চাঁদাবাজির মামলায় সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগের নেতা গাজী গোলাম মোস্তফা ওরফে বাংলা ভাইকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার জেলা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নয়ন কুমার বড়াল তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গাজী গোলাম মোস্তফা শ্যামনগর উপজেলার বংশীপুর গ্রামের আজাদ আলী গাজীর ছেলে এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আসামি পক্ষের আইনজীবী আবু বক্কর ছিদ্দিকি আজকের পত্রিকাকে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, শ্যামনগর পাতড়াখোলা গ্রামে বিএনপির কর্মী এস এম আরাবুজ্জামান দীর্ঘদিন ধরে বংশীপুর বাসস্ট্যান্ডে ২০টি দোকান নির্মাণ করে ভাড়া চলাচ্ছেন। মার্কেটে তিনি মাছের শেড, ব্যাংক, বিমাসহ বহুমুখী ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। পার্শ্ববর্তী ভৈরবনগর মৌজায় তাঁর কৃষিজমিও রয়েছে।
২০১৪ সালের ৫ থেকে ১০ মার্চ পর্যন্ত গোলাম মোস্তফা ওরফে বাংলা ভাই, তাঁর ভাই ঈশ্বরীপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট জি এম শুকুর আলীসহ ৯ জন বাদীর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রক্ষায় ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।
চাঁদা না পেয়ে ১০ মার্চ তাঁকে বিতাড়িত করে মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ নেন। পরে মার্কেটটি ফিরে পেতে তিনি ১০ লাখ টাকা দেন। তবুও মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ তিনি পাননি।
পরিস্থিতি অনুকূলে পেয়ে গত ৪ সেপ্টেম্বর এস এম আরাবুজ্জামান সাতক্ষীরার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা (সিআর-৫৫/২৪) দায়ের করেন। মামলায় গাজী গোলাম মোস্তফা, তাঁর ভাই জি এম শুকুর আলী, আব্দুল কাদেরসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ১৬ জনকে আসামি করা হয়।
বিচারক নয়ন কুমার বড়াল মামলাটি এফআইআর হিসেবে গণ্য করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দেন।
পরে মামলাটি এজাহার হিসেবে গণ্য করা হয়। শ্যামনগর থানার উপপরিদর্শক আব্দুল মালেক তদন্তভার পেয়ে গত ২৮ সেপ্টেম্বর এজাহারভুক্ত নয়জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মামলায় অন্য আসামিরা জামিনে পান। তবে ১ নম্বর আসামি গাজী গোলাম মোস্তফা পলাতক ছিলেন। আদালত তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
পাশাপাশি ৪ নভেম্বর তার মালামাল ক্রোকের নির্দেশ দেন।
এরই মধ্যে গাজী গোলাম মোস্তফা ওরফে বাংলা ভাই আজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক নয়ন কুমার বড়াল তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী ছিলেন মিজানুর রহমান বাপ্পি, আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন আবু বক্কর ছিদ্দিক।
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখল, ভাঙচুর ও চাঁদাবাজির মামলায় সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগের নেতা গাজী গোলাম মোস্তফা ওরফে বাংলা ভাইকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার জেলা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নয়ন কুমার বড়াল তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গাজী গোলাম মোস্তফা শ্যামনগর উপজেলার বংশীপুর গ্রামের আজাদ আলী গাজীর ছেলে এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আসামি পক্ষের আইনজীবী আবু বক্কর ছিদ্দিকি আজকের পত্রিকাকে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, শ্যামনগর পাতড়াখোলা গ্রামে বিএনপির কর্মী এস এম আরাবুজ্জামান দীর্ঘদিন ধরে বংশীপুর বাসস্ট্যান্ডে ২০টি দোকান নির্মাণ করে ভাড়া চলাচ্ছেন। মার্কেটে তিনি মাছের শেড, ব্যাংক, বিমাসহ বহুমুখী ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। পার্শ্ববর্তী ভৈরবনগর মৌজায় তাঁর কৃষিজমিও রয়েছে।
২০১৪ সালের ৫ থেকে ১০ মার্চ পর্যন্ত গোলাম মোস্তফা ওরফে বাংলা ভাই, তাঁর ভাই ঈশ্বরীপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট জি এম শুকুর আলীসহ ৯ জন বাদীর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রক্ষায় ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।
চাঁদা না পেয়ে ১০ মার্চ তাঁকে বিতাড়িত করে মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ নেন। পরে মার্কেটটি ফিরে পেতে তিনি ১০ লাখ টাকা দেন। তবুও মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ তিনি পাননি।
পরিস্থিতি অনুকূলে পেয়ে গত ৪ সেপ্টেম্বর এস এম আরাবুজ্জামান সাতক্ষীরার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে মামলা (সিআর-৫৫/২৪) দায়ের করেন। মামলায় গাজী গোলাম মোস্তফা, তাঁর ভাই জি এম শুকুর আলী, আব্দুল কাদেরসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ১৬ জনকে আসামি করা হয়।
বিচারক নয়ন কুমার বড়াল মামলাটি এফআইআর হিসেবে গণ্য করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দেন।
পরে মামলাটি এজাহার হিসেবে গণ্য করা হয়। শ্যামনগর থানার উপপরিদর্শক আব্দুল মালেক তদন্তভার পেয়ে গত ২৮ সেপ্টেম্বর এজাহারভুক্ত নয়জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মামলায় অন্য আসামিরা জামিনে পান। তবে ১ নম্বর আসামি গাজী গোলাম মোস্তফা পলাতক ছিলেন। আদালত তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
পাশাপাশি ৪ নভেম্বর তার মালামাল ক্রোকের নির্দেশ দেন।
এরই মধ্যে গাজী গোলাম মোস্তফা ওরফে বাংলা ভাই আজ আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক নয়ন কুমার বড়াল তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী ছিলেন মিজানুর রহমান বাপ্পি, আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন আবু বক্কর ছিদ্দিক।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) র্যাগিংয়ের দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের পক্ষে আয়োজিত এক মানববন্ধনে খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিকেরা দুর্ব্যবহারের মুখে পড়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে আজ রোববার ভুক্তভোগী সাংবাদিকেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
১৮ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে ঘিরে হামলা, সংঘর্ষ ও প্রাণহানির ঘটনার পর জারি করা কারফিউ ও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া অপরাধীদের গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান চলমান থাকবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। আজ রোববার (২০ জুলাই) সন্ধ্যায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের মিডিয়া সেল ...
২৬ মিনিট আগেগত ১৭ বছর যে নেতা হামলা-মামলা ও গুমের শিকার হয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে কটূক্তিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন এনসিপির নেতারা। এই বক্তব্যের জন্য যদি ক্ষমা না চান, তবে আমরা (ছাত্রদল) আগামীকাল সোমবার পদযাত্রা অংশ নিতে এলে তাঁদের ফেনীতে প্রবেশ করতে দেব না।’
৩৪ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় এ পর্যন্ত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার চার দিন পর সুরতহাল ও ময়নাতদন্ত ছাড়াই পৃথক চারটি হত্যা মামলা করেছে পুলিশ। সবকটি মামলায় নিহত ব্যক্তিরা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী ও দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে নিহত হয়েছেন বলে
৪৩ মিনিট আগে