রাবি প্রতিনিধি
রাজধানীর বনানীতে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলামকে (২২) হত্যার ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গায়েবানা জানাজা ও সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল রোববার রাত ৯টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
গায়েবানা জানাজাটি পরিচালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিবুল ইসলাম। এর আগে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশটি সঞ্চালনা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সমন্বয়ক মেহেদী সজীব।
এ সময় বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার, ফজলে রাব্বি, মো. ফাহিম রেজা, আকিল বিন তালেব এবং শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়াবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ইয়াসিন আরাফাত বিজয় প্রমুখ। গায়েবানা জানাজায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
নিরাপত্তা না পেয়ে বারবার রাজপথে দাঁড়াতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আম্মার। তিনি বলেন, ‘দলমতের বাইরে আমাদের কাছে জাহিদুল ভাইয়ের সবচেয়ে বড় পরিচয় তিনি আমাদের সহযোদ্ধা। তাঁর এই হত্যাকাণ্ড আমাদের জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় ব্যক্তিরা এই দেশে কতটা নিরাপত্তাহীনতায় আছে সেই বার্তা দেয়। দ্বিতীয় স্বাধীনতার পর সবচেয়ে বড় সংস্কার দরকার ছিল এই দেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী করছে? এখনো প্রতিদিন আমাদের রাজপথে নামতে হচ্ছে। কোনো দাবিরই আমরা যৌক্তিক সমাধান পাচ্ছি না।’
জাহিদুলের হত্যাকাণ্ডের পেছনে বিচারিক ব্যবস্থার নড়বড়ে অবস্থাকে দায়ী করে আকিল বিন তালেব বলেন, ‘জুলাই-পরবর্তী বাংলাদেশে এই হত্যাকাণ্ড কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। বিপ্লবের পরে এত সংস্কার দিয়ে কী হবে? যদি আমার বাড়িতেই আমি নিরাপদ না থাকতে পারি। জাহিদুলের পরিবারকে এই বাংলাদেশ কি বুঝ দেবে? ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে দিনদুপুরে এই হত্যাকাণ্ডের কারণ হচ্ছে বর্তমান সরকারের বিচারিক ব্যবস্থার নড়বড়ে অবস্থা।’
ইয়াসিন আরাফাত বলেন, ‘দেশব্যাপী আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা হত্যাকাণ্ড-খুনের মাধ্যমে এখনো ষড়যন্ত্র জারি রেখেছে। আর যদি আওয়ামী ফ্যাসিস্ট এই দেশের রাজনীতিতে প্রবেশ করে, তাহলে আজ এখানে যতজন জানাজায় দাঁড়িয়েছি, কাল সবার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই বার্তাটা আমাদের সকলের মাঝে পৌঁছে দেওয়া উচিত।’
রাজধানীর বনানীতে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলামকে (২২) হত্যার ঘটনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গায়েবানা জানাজা ও সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল রোববার রাত ৯টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা।
গায়েবানা জানাজাটি পরিচালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিবুল ইসলাম। এর আগে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশটি সঞ্চালনা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সমন্বয়ক মেহেদী সজীব।
এ সময় বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার, ফজলে রাব্বি, মো. ফাহিম রেজা, আকিল বিন তালেব এবং শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়াবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ইয়াসিন আরাফাত বিজয় প্রমুখ। গায়েবানা জানাজায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ ও ইনস্টিটিউটের অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
নিরাপত্তা না পেয়ে বারবার রাজপথে দাঁড়াতে হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আম্মার। তিনি বলেন, ‘দলমতের বাইরে আমাদের কাছে জাহিদুল ভাইয়ের সবচেয়ে বড় পরিচয় তিনি আমাদের সহযোদ্ধা। তাঁর এই হত্যাকাণ্ড আমাদের জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় ব্যক্তিরা এই দেশে কতটা নিরাপত্তাহীনতায় আছে সেই বার্তা দেয়। দ্বিতীয় স্বাধীনতার পর সবচেয়ে বড় সংস্কার দরকার ছিল এই দেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কী করছে? এখনো প্রতিদিন আমাদের রাজপথে নামতে হচ্ছে। কোনো দাবিরই আমরা যৌক্তিক সমাধান পাচ্ছি না।’
জাহিদুলের হত্যাকাণ্ডের পেছনে বিচারিক ব্যবস্থার নড়বড়ে অবস্থাকে দায়ী করে আকিল বিন তালেব বলেন, ‘জুলাই-পরবর্তী বাংলাদেশে এই হত্যাকাণ্ড কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। বিপ্লবের পরে এত সংস্কার দিয়ে কী হবে? যদি আমার বাড়িতেই আমি নিরাপদ না থাকতে পারি। জাহিদুলের পরিবারকে এই বাংলাদেশ কি বুঝ দেবে? ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে দিনদুপুরে এই হত্যাকাণ্ডের কারণ হচ্ছে বর্তমান সরকারের বিচারিক ব্যবস্থার নড়বড়ে অবস্থা।’
ইয়াসিন আরাফাত বলেন, ‘দেশব্যাপী আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা হত্যাকাণ্ড-খুনের মাধ্যমে এখনো ষড়যন্ত্র জারি রেখেছে। আর যদি আওয়ামী ফ্যাসিস্ট এই দেশের রাজনীতিতে প্রবেশ করে, তাহলে আজ এখানে যতজন জানাজায় দাঁড়িয়েছি, কাল সবার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই বার্তাটা আমাদের সকলের মাঝে পৌঁছে দেওয়া উচিত।’
রাজশাহীর বাগমারা, দুর্গাপুর, পুঠিয়া ও নাটোর জেলার নলডাঙ্গা উপজেলার মিলনস্থান তাহেরপুর বাজার। দুই জেলার চার উপজেলার মিলনস্থান হওয়ায় এ বাজারে বসে বিশাল পশুর হাট। কাল ঈদুল আজহা। আজ শুক্রবার তাহেরপুরে ঈদের শেষ হাট ছিল। ফলে ক্রেতা-বিক্রেতায় জমেছে তাহেরপুর বাজারের পশুর হাট।
২১ মিনিট আগেনেত্রকোনার কলমাকান্দায় খেলার মাঠের বল বাড়িতে গিয়ে পড়া নিয়ে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের যমুনা সেতুতে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। ফলে যমুনা সেতু মহাসড়কের ৪০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুর খড়খড়িয়া নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে প্রাথমিকভাবে পুলিশ তাঁর নাম জানাতে পারেনি। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার রাবেয়া বাজারের পাশে বটতলাসংলগ্ন খড়খড়িয়া নদীতে ওই ব্যক্তির লাশ পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগে