খুলনা প্রতিনিধি
দুর্ঘটনায় কবজি থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল হাত। সেটি সফলভাবে জোড়া লাগালেন খুলনার চিকিৎসকেরা। খুলনার একটি বেসরকারি হাসপাতালে দীর্ঘ ৮ ঘণ্টার অস্ত্রোপচার শেষে বিচ্ছিন্ন হাতটি প্রতিস্থাপন করেন তাঁরা। অস্ত্রোপচারের তিন দিন পর ওই ব্যক্তি আঙুল নাড়াতে পারছেন।
গত রোববার (৬ জানুয়ারি) এ অস্ত্রোপচার করেন ডা. ওয়াইএম শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে নয় সদস্যের সার্জন টিম। তিন দিনের মাথায় ওই ব্যক্তি হাতটির আঙ্গুল নাড়াতে পারছেন। চিকিৎসকেরা বলেছেন, খুলনায় এ ধরনের সফলতা এটাই প্রথম, দেশেও এটি বিরল ঘটনা।
বাগেরহাটের রামপালে নির্মাণাধীন তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ক্রেন অপারেটর হিসেবে কর্মরত ওই ব্যক্তির নাম মুন্না মাহাত। তিনি ভারতীয় নাগরিক। গত ৬ ফেব্রুয়ারি কাজ করার সময় দুপুর ১২টার দিকে ক্রেনের গ্লাস ডোর ভেঙে বাম হাত কবজি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিচে পড়ে যায়। সহকর্মীরা স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শে বিচ্ছিন্ন হাতটি একটি পলিব্যাগে বরফ দিয়ে ডুবিয়ে ঘটনার ৪৫ মিনিটের মধ্যে খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালের চিফ কার্ডিয়াক সার্জন সহযোগী অধ্যাপক ওয়াইএম শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে নয় সদস্যর চিকিৎসক দল চিকিৎসা শুরু করেন। আট ঘণ্টা অস্ত্রোপচারের পর বিচ্ছিন্ন হাতটি জোড়া লাগাতে সফল হোন তাঁরা।
অধ্যাপক ওয়াইএম শহীদুল্লাহ জানান, রোগী হাসপাতালে আসার সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। দুপুর ২টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অপারেশন চলে। তিনি বলেন, ‘হাতের শিরাগুলোর এরই মধ্যে সচল হতে শুরু করেছে। দ্রুতই তাঁকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেওয়া হবে। এখন হাতের অবস্থা ৯০ শতাংশ স্বাভাবিক হয়ে এসেছে।’
মুন্না মাহাত চিকিৎসকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। তিনি জানান, এখন আঙ্গুল নাড়াচাড়া করতে পারছেন। কখনো যে হাতটি জোড়া লাগানো যাবে এবং হাতের আঙুল নাড়াতে পারবেন এটা কল্পনাও করেননি তিনি।
খুলনাতো বটেই বাংলাদেশে এই ধরনের ঘটনা প্রথম বলে দাবি করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. মোস্তফা কামাল।
দুর্ঘটনায় কবজি থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল হাত। সেটি সফলভাবে জোড়া লাগালেন খুলনার চিকিৎসকেরা। খুলনার একটি বেসরকারি হাসপাতালে দীর্ঘ ৮ ঘণ্টার অস্ত্রোপচার শেষে বিচ্ছিন্ন হাতটি প্রতিস্থাপন করেন তাঁরা। অস্ত্রোপচারের তিন দিন পর ওই ব্যক্তি আঙুল নাড়াতে পারছেন।
গত রোববার (৬ জানুয়ারি) এ অস্ত্রোপচার করেন ডা. ওয়াইএম শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে নয় সদস্যের সার্জন টিম। তিন দিনের মাথায় ওই ব্যক্তি হাতটির আঙ্গুল নাড়াতে পারছেন। চিকিৎসকেরা বলেছেন, খুলনায় এ ধরনের সফলতা এটাই প্রথম, দেশেও এটি বিরল ঘটনা।
বাগেরহাটের রামপালে নির্মাণাধীন তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ক্রেন অপারেটর হিসেবে কর্মরত ওই ব্যক্তির নাম মুন্না মাহাত। তিনি ভারতীয় নাগরিক। গত ৬ ফেব্রুয়ারি কাজ করার সময় দুপুর ১২টার দিকে ক্রেনের গ্লাস ডোর ভেঙে বাম হাত কবজি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিচে পড়ে যায়। সহকর্মীরা স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শে বিচ্ছিন্ন হাতটি একটি পলিব্যাগে বরফ দিয়ে ডুবিয়ে ঘটনার ৪৫ মিনিটের মধ্যে খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালের চিফ কার্ডিয়াক সার্জন সহযোগী অধ্যাপক ওয়াইএম শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে নয় সদস্যর চিকিৎসক দল চিকিৎসা শুরু করেন। আট ঘণ্টা অস্ত্রোপচারের পর বিচ্ছিন্ন হাতটি জোড়া লাগাতে সফল হোন তাঁরা।
অধ্যাপক ওয়াইএম শহীদুল্লাহ জানান, রোগী হাসপাতালে আসার সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। দুপুর ২টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত অপারেশন চলে। তিনি বলেন, ‘হাতের শিরাগুলোর এরই মধ্যে সচল হতে শুরু করেছে। দ্রুতই তাঁকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেওয়া হবে। এখন হাতের অবস্থা ৯০ শতাংশ স্বাভাবিক হয়ে এসেছে।’
মুন্না মাহাত চিকিৎসকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। তিনি জানান, এখন আঙ্গুল নাড়াচাড়া করতে পারছেন। কখনো যে হাতটি জোড়া লাগানো যাবে এবং হাতের আঙুল নাড়াতে পারবেন এটা কল্পনাও করেননি তিনি।
খুলনাতো বটেই বাংলাদেশে এই ধরনের ঘটনা প্রথম বলে দাবি করেছেন হাসপাতালের পরিচালক ডা. মোস্তফা কামাল।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৪ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে