খুলনা প্রতিনিধি
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘নির্বাচনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব প্রিসাইডিং অফিসারদের। কেন্দ্রের ভেতরে শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের। দায়িত্ব হালকাভাবে নেবেন না। প্রিসাইডিং কর্মকর্তা চাইলে ভোট গ্রহণ বন্ধ করতে পারবেন। দায়িত্ব পালনের সময় কর্তৃত্ব প্রয়োগ করতে হলে করুন।’
আজ বুধবার খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ অডিটোরিয়ামে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের এক ব্রিফিং অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) ও নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম। সভাপতিত্ব করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘কেসিসি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। ব্যালট কক্ষে ভোটার ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। ভোটার যদি প্রতিবন্ধী হন তবে, তাকে সাহায্যের জন্য একজন যেতে পারবেন। এই বিষয়গুলো কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিং করা হবে। ভোট গ্রহণের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব হালকাভাবে নিলে হবে না।’
সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে একটা দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটা হচ্ছে যারা ভোটার, তাদের ভোট প্রদানের অধিকার। সেই অধিকারকে কোনোভাবে বিঘ্নিত করা যাবে না। সেই অধিকারকে কোনোভাবে প্রতিহত করা যাবে না। কোনো বাধা-বিপত্তি যেন না হয়। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব কোনো প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়া বা হারিয়ে দেওয়া নয়।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘কোনো রকম অনাস্থা যেন মানুষের মধ্যে না থাকে। মানুষের মধ্যে আস্থা থাকতে হবে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে। আমাদের মূল সাবজেক্ট হচ্ছে ভোটাররা, তারা যাতে সুষ্ঠুভাবে ভোট প্রয়োগ করতে পারেন।’
এ সময় খুলনা জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঁইয়া, খুলনা রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি মো. মঈনুল হক, পুলিশ সুপার মো. মাহবুব হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘নির্বাচনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব প্রিসাইডিং অফিসারদের। কেন্দ্রের ভেতরে শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের। দায়িত্ব হালকাভাবে নেবেন না। প্রিসাইডিং কর্মকর্তা চাইলে ভোট গ্রহণ বন্ধ করতে পারবেন। দায়িত্ব পালনের সময় কর্তৃত্ব প্রয়োগ করতে হলে করুন।’
আজ বুধবার খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ অডিটোরিয়ামে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের এক ব্রিফিং অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) ও নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম। সভাপতিত্ব করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘কেসিসি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। ব্যালট কক্ষে ভোটার ছাড়া কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। ভোটার যদি প্রতিবন্ধী হন তবে, তাকে সাহায্যের জন্য একজন যেতে পারবেন। এই বিষয়গুলো কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিং করা হবে। ভোট গ্রহণের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব হালকাভাবে নিলে হবে না।’
সিইসি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে একটা দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটা হচ্ছে যারা ভোটার, তাদের ভোট প্রদানের অধিকার। সেই অধিকারকে কোনোভাবে বিঘ্নিত করা যাবে না। সেই অধিকারকে কোনোভাবে প্রতিহত করা যাবে না। কোনো বাধা-বিপত্তি যেন না হয়। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব কোনো প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়া বা হারিয়ে দেওয়া নয়।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘কোনো রকম অনাস্থা যেন মানুষের মধ্যে না থাকে। মানুষের মধ্যে আস্থা থাকতে হবে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে। আমাদের মূল সাবজেক্ট হচ্ছে ভোটাররা, তারা যাতে সুষ্ঠুভাবে ভোট প্রয়োগ করতে পারেন।’
এ সময় খুলনা জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঁইয়া, খুলনা রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি মো. মঈনুল হক, পুলিশ সুপার মো. মাহবুব হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে