কামরুজ্জামান রাজু, কেশবপুর (যশোর)
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সাগরদাঁড়ি সেজেছে বর্ণিল সাজে। আগামী বুধবার যশোরের কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে শুরু হচ্ছে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলা। মহাকবির স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদ, জমিদারবাড়ির আম্রকানন, বুড়ো কাঠবাদামগাছের তলা, বিদায় ঘাট, মধুপল্লিসহ মেলা প্রাঙ্গণে ইতিমধ্যেই আসতে শুরু করেছে দর্শনার্থীরা। মধুমেলা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে উদ্যাপনের লক্ষ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। মেলা উপলক্ষে এখানকার মানুষের মধ্যে দেখা দিয়েছে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা।
জানা গেছে, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে যশোর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সাগরদাঁড়িতে ২৫ জানুয়ারি থেকে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলা অনুষ্ঠিত হবে। বুধবার বিকেলে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ মধুমেলার উদ্বোধন করবেন। দর্শনার্থীদের বিনোদনের জন্য এবারের মধুমেলার মধুমঞ্চে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পাশাপাশি প্যান্ডেলে সার্কাস, জাদু প্রদর্শনী ও মৃত্যুকূপ থাকছে। শিশুদের জন্য রয়েছে নাগরদোলাসহ বিভিন্ন আয়োজন। এ ছাড়া থাকছে কৃষিমেলা।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, করোনার কারণে গত দুই বছর সাগরদাঁড়িতে মধুমেলা না হওয়ায় এবারের মেলা ঘিরে একধরনের উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। যশোর শহরসহ কেশবপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে মধুমেলার ফেস্টুন টাঙানো হয়েছে। মেলা প্রাঙ্গণের বিভিন্ন প্যান্ডেলসহ শিশু বিনোদনের সরঞ্জাম প্রস্তুত করা হচ্ছে। স্থানীয় দোকানদারদের পাশাপাশি দূরদূরান্ত থেকে আসা ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজাচ্ছেন। মেলা প্রাঙ্গণের প্রস্তুতি দেখতে বিভিন্ন স্থান থেকে আসছেন অসংখ্য মানুষ। সাগরদাঁড়িসহ আশপাশের গ্রামে গ্রামে মেলা দেখতে আত্মীয়স্বজন আসতে শুরু করেছে। অনেকেই মেয়ে-জামাই, বন্ধুবান্ধবসহ অতিথিদের দাওয়াতও দিয়েছেন।
উপজেলার বুড়িহাটি গ্রামের আব্দুস সালাম মুর্শিদী বলেন, ‘বন্ধুবান্ধবকে মেলার প্রস্তুতি জানাতে তিনি সাগরদাঁড়ি এসেছি।’ তাঁর মতো অনেকেই এখানে মেলার প্রস্তুতি দেখতে এসেছেন।
সাগরদাঁড়ির আলোকচিত্রশিল্পী মুফতি তাহেরুজ্জামান তাছু বলেন, ‘গত দুই বছর করোনার কারণে মহাকবির জন্মবার্ষিকীতে মধুমেলা হয়নি। এবারের মেলায় লাখ দর্শনার্থী ও মধুপ্রেমীদের সমাগম ঘটবে। ইতিমধ্যে এলাকার অধিকাংশ বাড়িতে আত্মীয়স্বজন এসেছে। প্রতিটি বাড়িতে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।’
মধুপল্লির কাস্টডিয়ান মো. হাসানুজ্জামান বলেন, ‘মধুমেলা উপলক্ষে মধুপল্লি সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে। দর্শনার্থীরা মধুপল্লিতে কবির ভাস্কর্য, প্রসূতিস্থল, কাছারিবাড়ি, স্মৃতিবিজড়িত আসবাব ও ব্যবহার্য জিনিসপত্র দেখতে পারবেন।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মধুমেলা উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব এম এম আরাফাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাগরদাঁড়িতে মধুমেলা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে উদ্যাপনের লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। বুধবার বিকেলে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী মেলার উদ্বোধন করবেন। মধুমঞ্চে সপ্তাহব্যাপী কেশবপুর ও যশোরের শিল্পীগোষ্ঠীর পাশাপাশি দেশবরেণ্য কবি, সাহিত্যিক ও শিল্পীরা অংশ নেবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এবারও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকেল মধুসূদন পদক দেওয়া হবে। আশা করছি, সফল ও সুন্দরভাবে ঐতিহ্যবাহী মধুমেলা সম্পন্ন হবে।’
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সাগরদাঁড়ি সেজেছে বর্ণিল সাজে। আগামী বুধবার যশোরের কেশবপুরের সাগরদাঁড়িতে শুরু হচ্ছে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলা। মহাকবির স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদ, জমিদারবাড়ির আম্রকানন, বুড়ো কাঠবাদামগাছের তলা, বিদায় ঘাট, মধুপল্লিসহ মেলা প্রাঙ্গণে ইতিমধ্যেই আসতে শুরু করেছে দর্শনার্থীরা। মধুমেলা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে উদ্যাপনের লক্ষ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। মেলা উপলক্ষে এখানকার মানুষের মধ্যে দেখা দিয়েছে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা।
জানা গেছে, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে যশোর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সাগরদাঁড়িতে ২৫ জানুয়ারি থেকে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলা অনুষ্ঠিত হবে। বুধবার বিকেলে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ মধুমেলার উদ্বোধন করবেন। দর্শনার্থীদের বিনোদনের জন্য এবারের মধুমেলার মধুমঞ্চে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পাশাপাশি প্যান্ডেলে সার্কাস, জাদু প্রদর্শনী ও মৃত্যুকূপ থাকছে। শিশুদের জন্য রয়েছে নাগরদোলাসহ বিভিন্ন আয়োজন। এ ছাড়া থাকছে কৃষিমেলা।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, করোনার কারণে গত দুই বছর সাগরদাঁড়িতে মধুমেলা না হওয়ায় এবারের মেলা ঘিরে একধরনের উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। যশোর শহরসহ কেশবপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে মধুমেলার ফেস্টুন টাঙানো হয়েছে। মেলা প্রাঙ্গণের বিভিন্ন প্যান্ডেলসহ শিশু বিনোদনের সরঞ্জাম প্রস্তুত করা হচ্ছে। স্থানীয় দোকানদারদের পাশাপাশি দূরদূরান্ত থেকে আসা ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজাচ্ছেন। মেলা প্রাঙ্গণের প্রস্তুতি দেখতে বিভিন্ন স্থান থেকে আসছেন অসংখ্য মানুষ। সাগরদাঁড়িসহ আশপাশের গ্রামে গ্রামে মেলা দেখতে আত্মীয়স্বজন আসতে শুরু করেছে। অনেকেই মেয়ে-জামাই, বন্ধুবান্ধবসহ অতিথিদের দাওয়াতও দিয়েছেন।
উপজেলার বুড়িহাটি গ্রামের আব্দুস সালাম মুর্শিদী বলেন, ‘বন্ধুবান্ধবকে মেলার প্রস্তুতি জানাতে তিনি সাগরদাঁড়ি এসেছি।’ তাঁর মতো অনেকেই এখানে মেলার প্রস্তুতি দেখতে এসেছেন।
সাগরদাঁড়ির আলোকচিত্রশিল্পী মুফতি তাহেরুজ্জামান তাছু বলেন, ‘গত দুই বছর করোনার কারণে মহাকবির জন্মবার্ষিকীতে মধুমেলা হয়নি। এবারের মেলায় লাখ দর্শনার্থী ও মধুপ্রেমীদের সমাগম ঘটবে। ইতিমধ্যে এলাকার অধিকাংশ বাড়িতে আত্মীয়স্বজন এসেছে। প্রতিটি বাড়িতে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।’
মধুপল্লির কাস্টডিয়ান মো. হাসানুজ্জামান বলেন, ‘মধুমেলা উপলক্ষে মধুপল্লি সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে। দর্শনার্থীরা মধুপল্লিতে কবির ভাস্কর্য, প্রসূতিস্থল, কাছারিবাড়ি, স্মৃতিবিজড়িত আসবাব ও ব্যবহার্য জিনিসপত্র দেখতে পারবেন।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মধুমেলা উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব এম এম আরাফাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাগরদাঁড়িতে মধুমেলা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে উদ্যাপনের লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। বুধবার বিকেলে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী মেলার উদ্বোধন করবেন। মধুমঞ্চে সপ্তাহব্যাপী কেশবপুর ও যশোরের শিল্পীগোষ্ঠীর পাশাপাশি দেশবরেণ্য কবি, সাহিত্যিক ও শিল্পীরা অংশ নেবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এবারও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকেল মধুসূদন পদক দেওয়া হবে। আশা করছি, সফল ও সুন্দরভাবে ঐতিহ্যবাহী মধুমেলা সম্পন্ন হবে।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৫ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৫ ঘণ্টা আগে