খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে (খুবি) ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পূর্ণাঙ্গভাবে ডিজিটাল নথির আওতায় আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মাহমুদ হোসেন। আজ রোববার ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের (আইকিউএসি) উদ্যোগে ডি-নথির বিষয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এক প্রশিক্ষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
আজ সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম ভবনের মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবে এই প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন উপাচার্য।
উপাচার্য বলেন, ‘শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিকতায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ভালো স্থান অর্জন করে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ডিজিটালাইজেশনের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার্থী ভর্তি, ফিস জমা, রেজিস্ট্রেশন অনলাইনে করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়কে পেপারলেস করার উদ্দেশ্যে ই-ফাইলিং থেকে ই-নথি এবং সর্বশেষ ডি-নথি এসেছে।’
দুই বছর ধরে ফাইল চলাচলে গতি এসেছে উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, ‘পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ফাইলের কাজ সম্পন্ন করা হচ্ছে। ডি-নথি চালু হলে মাত্র ১ কর্মদিবসের মধ্যে ফাইলের কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।’
উপাচার্য বলেন, ‘৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে পূর্ণাঙ্গভাবে ডি-নথির আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ডি-নথির মাধ্যমে আমরা সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির মধ্যেও প্রবেশ করছি। এটি চালু হলে নথি কাটাকাটি করা যাবে না, একবার নথিতে ভুল হলে তা সমাধানের সুযোগ পাওয়া যাবে না। এ জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে কাজ করে নিজেদের কর্মদক্ষতার প্রমাণ রাখতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস এবং ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনের শিক্ষক অধ্যাপক মো. সোহেল মাহমুদ শের।
এ প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের ২৫ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেন। পরে প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ করা হয়। ২৮ ও ৩০ মার্চ ডি-নথির আরও দুটি ধাপের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে (খুবি) ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে পূর্ণাঙ্গভাবে ডিজিটাল নথির আওতায় আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মাহমুদ হোসেন। আজ রোববার ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের (আইকিউএসি) উদ্যোগে ডি-নথির বিষয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এক প্রশিক্ষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
আজ সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম ভবনের মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টারের ল্যাঙ্গুয়েজ ল্যাবে এই প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন উপাচার্য।
উপাচার্য বলেন, ‘শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিকতায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ভালো স্থান অর্জন করে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় ডিজিটালাইজেশনের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার্থী ভর্তি, ফিস জমা, রেজিস্ট্রেশন অনলাইনে করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়কে পেপারলেস করার উদ্দেশ্যে ই-ফাইলিং থেকে ই-নথি এবং সর্বশেষ ডি-নথি এসেছে।’
দুই বছর ধরে ফাইল চলাচলে গতি এসেছে উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, ‘পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ফাইলের কাজ সম্পন্ন করা হচ্ছে। ডি-নথি চালু হলে মাত্র ১ কর্মদিবসের মধ্যে ফাইলের কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।’
উপাচার্য বলেন, ‘৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে পূর্ণাঙ্গভাবে ডি-নথির আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ডি-নথির মাধ্যমে আমরা সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির মধ্যেও প্রবেশ করছি। এটি চালু হলে নথি কাটাকাটি করা যাবে না, একবার নথিতে ভুল হলে তা সমাধানের সুযোগ পাওয়া যাবে না। এ জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে কাজ করে নিজেদের কর্মদক্ষতার প্রমাণ রাখতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মোসাম্মাৎ হোসনে আরা, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস এবং ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনের শিক্ষক অধ্যাপক মো. সোহেল মাহমুদ শের।
এ প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের ২৫ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেন। পরে প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ করা হয়। ২৮ ও ৩০ মার্চ ডি-নথির আরও দুটি ধাপের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে।
বিগত সরকারের একজন দলীয় সেক্রেটারি ছিলেন নোয়াখালীর। সে অর্থে নোয়াখালীতে কোনো উন্নয়ন হয়নি। তবে ভবিষ্যতে যদি এনসিপি কখনো সরকার গঠন করে, তাহলে উন্নয়নের প্রথম ইট নোয়াখালীতে গাঁথা হবে।
১ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার তালতলা-ডহুরী খালে বাল্কহেড চলাচল বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার খিদিরপাড়া ইউনিয়নের ঘাসভোগ এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের আয়োজনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল ঘাসভোগের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
৪ মিনিট আগেপঞ্চগড়ে দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে থাকা হয়রানিমূলক ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা ২৮টি মিথ্যা মামলা নিষ্পত্তি করা হয়েছে। এসব মামলার আসামির সংখ্যা ছিল তিন হাজারেরও বেশি। আদালতের রায় অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তিরা এখন সম্পূর্ণভাবে মুক্ত। এর ফলে আসামিদের পরিবারে স্বস্তি ফিরেছে।
৮ মিনিট আগে‘ফাতেমা আমাদের কলিজার টুকরা ছিল। ছোটবেলা থেকে ঢাকায় থাকত, মায়ের সঙ্গে। আমাদের সবার ইচ্ছে ছিল, বড় হয়ে সে চিকিৎসক হবে। সব আশা আর স্বপ্ন আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল।’ এভাবেই বিলাপ করছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফাতেমা আক্তার আনিশার (৯) চাচি মুক্তা বেগম। অদূরেই ভাগনে ওসমানকে কোলে
১২ মিনিট আগে