কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ছাত্রলীগের দখলে থাকা আবাসিক হলগুলোর কক্ষ থেকে দেশীয় অস্ত্র, আগ্নেয়াস্ত্র, মদের বোতল, মাদক সেবনের সরঞ্জামসহ বিভিন্ন সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু হল ও সাদ্দাম হোসেন হল থেকে বেশি সামগ্রী পেয়েছে বলে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে বঙ্গবন্ধু হলের সামনে থেকে উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলো সেনাবাহিনীর কাছে এবং মদের বোতল ও মাদক সেবন সরঞ্জামগুলো ইবি থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন হল থেকে এসব উদ্ধার করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, বিভিন্ন হল থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র, ছয়টি বুলেট, একটি গ্রেনেড, দশটি রামদা, আটটি চাপাতি, একটি চাইনিজ কুড়াল, দুইটি হকি স্টিক, দুইটি হ্যান্ড স্টিক, ছয়টি জিআই পাইপ, ৪৯টি রড, তিনটি লোহার শিক, পটকা বোমা তিন প্যাকেট, ৫০০ গ্রাম ককটেল বারুদ, ২০০ গ্রাম পেট্রল, ৩০০ পিচ মার্বেল, ১৯টি মদের খালি বোতল মদ, দুইটি ফাঁকা ফেনসিডিলের বোতল, নয়টি ইয়াবা স্টিক, পাঁটা গাঁজা সেবনের সামগ্রী বাঁশি ও ১০-১২টি যৌন নিরোধ সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবির সমন্বয়ক এস এম সুইট আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বৈরাচার হাসিনার পতনের পর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগের যে রুমগুলো ভেঙেছিলো, শুধুমাত্র সেই রুমগুলোতে অভিযান চালিয়ে আমরা এসব দেশীয় অস্ত্রগুলো উদ্ধার করেছি। উদ্ধারকৃত সবকিছু ক্যাপ্টেন সোহানুর রহমানের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি টিমের কাছে এবং পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। সামনেও আমাদের এই উদ্ধার অভিযান চলমান থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, এসব বিষয়ে প্রশাসনের কাছে তথ্য ছিল না। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলো সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করছে। শিক্ষার্থীরা ভালো কাজ করছে। পরবর্তীতে প্রশাসনের নির্দেশনা নিয়ে আরও অভিযান চালানো হবে।
ইবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন রহমান জানান, আমরা কোনো অভিযান পরিচালনা করিনি। ছাত্ররা উদ্ধার করে এসআই মেহেদীর কাছে কয়েকটি মদের খালি বোতল দিয়েছে আর অস্ত্রগুলো সেনাবাহিনীর কাছে জমা দিয়েছে।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ছাত্রলীগের দখলে থাকা আবাসিক হলগুলোর কক্ষ থেকে দেশীয় অস্ত্র, আগ্নেয়াস্ত্র, মদের বোতল, মাদক সেবনের সরঞ্জামসহ বিভিন্ন সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু হল ও সাদ্দাম হোসেন হল থেকে বেশি সামগ্রী পেয়েছে বলে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে বঙ্গবন্ধু হলের সামনে থেকে উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলো সেনাবাহিনীর কাছে এবং মদের বোতল ও মাদক সেবন সরঞ্জামগুলো ইবি থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন হল থেকে এসব উদ্ধার করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, বিভিন্ন হল থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র, ছয়টি বুলেট, একটি গ্রেনেড, দশটি রামদা, আটটি চাপাতি, একটি চাইনিজ কুড়াল, দুইটি হকি স্টিক, দুইটি হ্যান্ড স্টিক, ছয়টি জিআই পাইপ, ৪৯টি রড, তিনটি লোহার শিক, পটকা বোমা তিন প্যাকেট, ৫০০ গ্রাম ককটেল বারুদ, ২০০ গ্রাম পেট্রল, ৩০০ পিচ মার্বেল, ১৯টি মদের খালি বোতল মদ, দুইটি ফাঁকা ফেনসিডিলের বোতল, নয়টি ইয়াবা স্টিক, পাঁটা গাঁজা সেবনের সামগ্রী বাঁশি ও ১০-১২টি যৌন নিরোধ সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ইবির সমন্বয়ক এস এম সুইট আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বৈরাচার হাসিনার পতনের পর বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগের যে রুমগুলো ভেঙেছিলো, শুধুমাত্র সেই রুমগুলোতে অভিযান চালিয়ে আমরা এসব দেশীয় অস্ত্রগুলো উদ্ধার করেছি। উদ্ধারকৃত সবকিছু ক্যাপ্টেন সোহানুর রহমানের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি টিমের কাছে এবং পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। সামনেও আমাদের এই উদ্ধার অভিযান চলমান থাকবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, এসব বিষয়ে প্রশাসনের কাছে তথ্য ছিল না। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলো সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করছে। শিক্ষার্থীরা ভালো কাজ করছে। পরবর্তীতে প্রশাসনের নির্দেশনা নিয়ে আরও অভিযান চালানো হবে।
ইবি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন রহমান জানান, আমরা কোনো অভিযান পরিচালনা করিনি। ছাত্ররা উদ্ধার করে এসআই মেহেদীর কাছে কয়েকটি মদের খালি বোতল দিয়েছে আর অস্ত্রগুলো সেনাবাহিনীর কাছে জমা দিয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশন থেকে রেলের গুরুত্বপূর্ণ মালামাল চুরির সময় এক চোরকে হাতেনাতে আটক করেছে রেলওয়ে থানা পুলিশ। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাতে এ ঘটনা ঘটে। বুধবার সকালে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন আখাউড়া রেলওয়ে থানার ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁর পোরশায় নিজ বাড়ি থেকে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার সকালে উপজেলার নিতপুর ইউনিয়নের শীতলী ফকিরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন ওই গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বারের ছেলে হাই বাবু (৪৭) এবং তাঁর স্ত্রী মোমেনা বেগম (৩৫)।
১ ঘণ্টা আগেউত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় হতাহতের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে কমিটি গঠন করেছে প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ। আহত, নিহত, নিখোঁজ শিক্ষার্থী ও অন্যদের প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় করে নাম-ঠিকানাসহ তালিকা তৈরি করবে ছয় সদস্যের এই কমিটি।
১ ঘণ্টা আগেআফসানার দেবর হাসিবুল হাসান বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পর থেকে আমরা আমাদের ভাবি ও তার সন্তান ওহীকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। অনেক খোঁজাখুঁজির পর ওহিকে পাওয়া যায় স্কুলের একটি কক্ষে। আল্লাহর রহমতে ওহি অক্ষত ও ভালো আছে। কিন্তু তার মা আফসানা প্রিয়াকে কোথাও পাওয়া যায়নি।’
১ ঘণ্টা আগে