প্রতিনিধি
খুলনা: ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলা করতে ১ হাজার ৪২টি স্থায়ী-অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করছে জেলা প্রশাসন। গঠন করা হয়েছে ১১৪টি মেডিকেল টিম। জেলার উপকূলীয় এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামত করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ঝুঁকি এড়াতে খুলনা থেকে নৌযান চলাচল বন্ধ রেখেছে মালিক পক্ষ।
খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ হেলাল হোসেন জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় ১ হাজার ৪২টি স্থায়ী-অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে। দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সেগুলো পরিষ্কার করছে জেলার ২৪ শতাধিক সিপিবি সদস্য। প্রতিটি আশ্রয় কেন্দ্রে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসার জন্য একটি কক্ষ রাখা হচ্ছে। এ ছাড়া উপজেলাগুলোতে অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হবে। উপজেলায় ৬০ হাজার পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট রয়েছে।
খুলনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল ইসলাম জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় মেরামত করা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ। খুলনা জেলায় ৮৭২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে। কেয়রা পাইকগাছা, দাকোপ বটিয়াঘাটা, ডুমুরিয়া এই পাঁচটি উপজেলা উপকূলীয় এলাকায় রয়েছে ২০ কিলোমিটারের বেশি ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ। এরই মধ্যে তা মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
করোনার কারণে টানা ৪৯ দিন লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকার পর চালুর সরকারি নির্দেশ হলেও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে খুলনা থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রেখেছে মালিক পক্ষ।
এমএল ফারিয়া সাদিয়া লঞ্চের কর্মচারী আলমগীর চৌধুরী জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় যাত্রীদের জীবনকে গুরুত্ব দিয়ে সাধারণত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকে, ইয়াস সৃষ্টি হওয়ার পর তার ব্যতিক্রম হয়নি।
খুলনা নদী বন্দরের উপপরিচালক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে মালিক পক্ষ তাঁদের লঞ্চ চলাচল বন্ধ রেখেছে।
খুলনা: ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলা করতে ১ হাজার ৪২টি স্থায়ী-অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করছে জেলা প্রশাসন। গঠন করা হয়েছে ১১৪টি মেডিকেল টিম। জেলার উপকূলীয় এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ মেরামত করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ঝুঁকি এড়াতে খুলনা থেকে নৌযান চলাচল বন্ধ রেখেছে মালিক পক্ষ।
খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ হেলাল হোসেন জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় ১ হাজার ৪২টি স্থায়ী-অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত করা হচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে। দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সেগুলো পরিষ্কার করছে জেলার ২৪ শতাধিক সিপিবি সদস্য। প্রতিটি আশ্রয় কেন্দ্রে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের তাৎক্ষণিক চিকিৎসার জন্য একটি কক্ষ রাখা হচ্ছে। এ ছাড়া উপজেলাগুলোতে অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখা হবে। উপজেলায় ৬০ হাজার পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট রয়েছে।
খুলনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল ইসলাম জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস মোকাবিলায় মেরামত করা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ। খুলনা জেলায় ৮৭২ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ রয়েছে। কেয়রা পাইকগাছা, দাকোপ বটিয়াঘাটা, ডুমুরিয়া এই পাঁচটি উপজেলা উপকূলীয় এলাকায় রয়েছে ২০ কিলোমিটারের বেশি ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ। এরই মধ্যে তা মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
করোনার কারণে টানা ৪৯ দিন লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকার পর চালুর সরকারি নির্দেশ হলেও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে খুলনা থেকে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রেখেছে মালিক পক্ষ।
এমএল ফারিয়া সাদিয়া লঞ্চের কর্মচারী আলমগীর চৌধুরী জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় যাত্রীদের জীবনকে গুরুত্ব দিয়ে সাধারণত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকে, ইয়াস সৃষ্টি হওয়ার পর তার ব্যতিক্রম হয়নি।
খুলনা নদী বন্দরের উপপরিচালক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে দুই নম্বর সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়েছে। দুর্ঘটনা এড়াতে মালিক পক্ষ তাঁদের লঞ্চ চলাচল বন্ধ রেখেছে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে