প্রতিনিধি, শার্শা (যশোর)
বেনাপোল বন্দর দিয়ে আগামীকাল শনিবার দেশে আসছে ভারত সরকারের উপহারের ৩০টি লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স। এরই মধ্যে অ্যাম্বুলেন্সগুলো ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে পৌঁছেছে। কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আগামীকাল শনিবার ঢাকাতে পাঠানো হবে। ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে।
ভারতীয় হাইকমিশন জানিয়েছে, ২০২১ সালের ২৬-২৭ মার্চ বাংলাদেশ সফরে এসে দেশের স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ করে কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারকে বাংলাদেশ সরকারকে ১০৯টি লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স উপহার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ৩০টি অ্যাম্বুলেন্স এখন পেট্রাপোলে এসেছে। বাকি অ্যাম্বুলেন্সগুলো সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশে পৌঁছাবে।
জানা গেছে, বেনাপোল বন্দর থেকে পণ্য চালানটি ছাড় করাবেন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট জেড আর করপোরেশন। প্রতিটি অ্যাম্বুলেন্সের দাম বাংলাদেশি টাকায় ২০ লাখ ২০ হাজার ২০০ টাকা। অ্যাম্বুলেন্সগুলো শুল্ক মুক্ত সুবিধায় বন্দর থেকে ছাড় হবে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, এরই মধ্যে অ্যাম্বুলেন্সগুলো ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের প্রবেশের জন্য গেট পাশ হয়েছে। শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় অ্যাম্বুলেন্স ঢোকার সম্ভাবনা কম। আগামীকাল শনিবার প্রবেশ করবে বলে ভারতীয় সূত্র জানিয়েছে।
বেনাপোল চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা স্বপন কুমার দাস জানান, ভারত থেকে ৩০টি অ্যাম্বুলেন্স বেনাপোল বন্দর দিয়ে আসার জন্য উত্তরা মোটরসের নামে বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখায় গেটপাস (আইজিএম) করা হয়েছে।
বেনাপোল বন্দরের সহকারী পরিচালক আতিকুল ইসলাম জানান, উপহারের অ্যাম্বুলেন্স বন্দরে ঢুকলে সেগুলো যেন দ্রুত ছাড় হয় সে বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২১ মার্চ ভারত সরকারের উপহারের প্রথম অ্যাম্বুলেন্সটির (একটি) দেশে পোঁছায়।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে আগামীকাল শনিবার দেশে আসছে ভারত সরকারের উপহারের ৩০টি লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স। এরই মধ্যে অ্যাম্বুলেন্সগুলো ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে পৌঁছেছে। কাগজপত্রের আনুষ্ঠানিকতা শেষে আগামীকাল শনিবার ঢাকাতে পাঠানো হবে। ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে।
ভারতীয় হাইকমিশন জানিয়েছে, ২০২১ সালের ২৬-২৭ মার্চ বাংলাদেশ সফরে এসে দেশের স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ করে কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারকে বাংলাদেশ সরকারকে ১০৯টি লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স উপহার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ৩০টি অ্যাম্বুলেন্স এখন পেট্রাপোলে এসেছে। বাকি অ্যাম্বুলেন্সগুলো সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশে পৌঁছাবে।
জানা গেছে, বেনাপোল বন্দর থেকে পণ্য চালানটি ছাড় করাবেন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট জেড আর করপোরেশন। প্রতিটি অ্যাম্বুলেন্সের দাম বাংলাদেশি টাকায় ২০ লাখ ২০ হাজার ২০০ টাকা। অ্যাম্বুলেন্সগুলো শুল্ক মুক্ত সুবিধায় বন্দর থেকে ছাড় হবে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, এরই মধ্যে অ্যাম্বুলেন্সগুলো ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের প্রবেশের জন্য গেট পাশ হয়েছে। শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় অ্যাম্বুলেন্স ঢোকার সম্ভাবনা কম। আগামীকাল শনিবার প্রবেশ করবে বলে ভারতীয় সূত্র জানিয়েছে।
বেনাপোল চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা স্বপন কুমার দাস জানান, ভারত থেকে ৩০টি অ্যাম্বুলেন্স বেনাপোল বন্দর দিয়ে আসার জন্য উত্তরা মোটরসের নামে বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখায় গেটপাস (আইজিএম) করা হয়েছে।
বেনাপোল বন্দরের সহকারী পরিচালক আতিকুল ইসলাম জানান, উপহারের অ্যাম্বুলেন্স বন্দরে ঢুকলে সেগুলো যেন দ্রুত ছাড় হয় সে বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২১ মার্চ ভারত সরকারের উপহারের প্রথম অ্যাম্বুলেন্সটির (একটি) দেশে পোঁছায়।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৫ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৫ ঘণ্টা আগে