কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় যুবকের লাশের ৯ টুকরা উদ্ধারের ঘটনায় দুজনের ৩ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার শুনানি শেষে সদর আমলি আদালতের বিচারক অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা সুলতানা এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। শুনানি শেষে বিচারক তাঁদের পুনরায় কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন–হত্যাকাণ্ডে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রলীগ নেতা (বহিষ্কৃত) সজীব শেখ (২৪) ও ইফতি খান (১৯)। এর আগে গত রোববার ঘটনায় জড়িত ৬ আসামিকে একযোগে আদালতে হাজির করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি অথবা ৭ দিন করে রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ।
এর মধ্যে চারজন লিংকন হোসেন (২৩), জনি আহমেদ (১৯), ফয়সাল আহমেদ (২৫) ও সজল ইসলাম (১৯) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বাকি দুজন সজীব ও ইফতি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি না দেওয়া তাদের রিমান্ড শুনানির দিন আজ (মঙ্গলবার) ধার্য করা হয়।
সদর আদালতের জিআরও এসআই ইস্কান্দার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সজিব ও ইফতি ব্যতীত বাকি চারজন আদালতে হত্যাকাণ্ডের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (এসআই) সাজু মোহন সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় গ্রেপ্তার ছয়জনকে আদালতে হাজির করা হলে চারজন বিচারকের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। তবে ওই সময় জবানবন্দি দিতে রাজি হননি হত্যায় নেতৃত্ব দেওয়া সজীব ও ইফতি। এরপর বিচারকের কাছে তাদের দুজনের ৭ দিন করে রিমান্ড চাওয়া হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে অন্য কোনো ঘটনার সম্পৃক্ততা রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি কুষ্টিয়া শহরের ভাড়া বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন যুবক মিলন হোসেন (২৭)। এ ঘটনায় নিখোঁজের দিন রাতে তার স্ত্রী মিমি খাতুন সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
এরই প্রেক্ষিতে প্রথমে আটক পাঁচজনের স্বীকারোক্তিতে ৩ ফেব্রুয়ারি পদ্মার চর থেকে মিলনের মরদেহের ৯ টুকরো উদ্ধার করে পুলিশ। ওই দিনই অজ্ঞাতনামা আসামিদের আসামি করে মামলা করেন নিহতের মা শেফালি খাতুন।
পুলিশ জানায়, চাঁদার দাবিতে মিলনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এরপর গুম করার জন্য লাশ ৯ টুকরা করে পদ্মার চরে পুঁতে রাখা হয়। আর এই হত্যাকাণ্ডে নেতৃত্ব দেন কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি (বহিষ্কৃত) সজীব শেখ ওরফে এস কে সজীব। তবে হত্যায় জড়িতরা সবাই একে অপরের পরিচিত। এ ছাড়া সজিবের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলাও রয়েছে।
নিহত মিলন হোসেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপ নগর ইউনিয়নের বাহিরমাদি পূর্বপাড়ার মওলা বক্সের ছেলে। তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি আউট আউটসোর্সিংয়ের কাজ করতেন। ৮ মাস আগে বিয়ে করার পর স্ত্রীকে নিয়ে শহরের হাউজিং ই–ব্লক এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
কুষ্টিয়ায় যুবকের লাশের ৯ টুকরা উদ্ধারের ঘটনায় দুজনের ৩ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার শুনানি শেষে সদর আমলি আদালতের বিচারক অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা সুলতানা এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। শুনানি শেষে বিচারক তাঁদের পুনরায় কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন–হত্যাকাণ্ডে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রলীগ নেতা (বহিষ্কৃত) সজীব শেখ (২৪) ও ইফতি খান (১৯)। এর আগে গত রোববার ঘটনায় জড়িত ৬ আসামিকে একযোগে আদালতে হাজির করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি অথবা ৭ দিন করে রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ।
এর মধ্যে চারজন লিংকন হোসেন (২৩), জনি আহমেদ (১৯), ফয়সাল আহমেদ (২৫) ও সজল ইসলাম (১৯) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বাকি দুজন সজীব ও ইফতি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি না দেওয়া তাদের রিমান্ড শুনানির দিন আজ (মঙ্গলবার) ধার্য করা হয়।
সদর আদালতের জিআরও এসআই ইস্কান্দার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সজিব ও ইফতি ব্যতীত বাকি চারজন আদালতে হত্যাকাণ্ডের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (এসআই) সাজু মোহন সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় গ্রেপ্তার ছয়জনকে আদালতে হাজির করা হলে চারজন বিচারকের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। তবে ওই সময় জবানবন্দি দিতে রাজি হননি হত্যায় নেতৃত্ব দেওয়া সজীব ও ইফতি। এরপর বিচারকের কাছে তাদের দুজনের ৭ দিন করে রিমান্ড চাওয়া হয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে অন্য কোনো ঘটনার সম্পৃক্ততা রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি কুষ্টিয়া শহরের ভাড়া বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন যুবক মিলন হোসেন (২৭)। এ ঘটনায় নিখোঁজের দিন রাতে তার স্ত্রী মিমি খাতুন সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
এরই প্রেক্ষিতে প্রথমে আটক পাঁচজনের স্বীকারোক্তিতে ৩ ফেব্রুয়ারি পদ্মার চর থেকে মিলনের মরদেহের ৯ টুকরো উদ্ধার করে পুলিশ। ওই দিনই অজ্ঞাতনামা আসামিদের আসামি করে মামলা করেন নিহতের মা শেফালি খাতুন।
পুলিশ জানায়, চাঁদার দাবিতে মিলনকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এরপর গুম করার জন্য লাশ ৯ টুকরা করে পদ্মার চরে পুঁতে রাখা হয়। আর এই হত্যাকাণ্ডে নেতৃত্ব দেন কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি (বহিষ্কৃত) সজীব শেখ ওরফে এস কে সজীব। তবে হত্যায় জড়িতরা সবাই একে অপরের পরিচিত। এ ছাড়া সজিবের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলাও রয়েছে।
নিহত মিলন হোসেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপ নগর ইউনিয়নের বাহিরমাদি পূর্বপাড়ার মওলা বক্সের ছেলে। তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি আউট আউটসোর্সিংয়ের কাজ করতেন। ৮ মাস আগে বিয়ে করার পর স্ত্রীকে নিয়ে শহরের হাউজিং ই–ব্লক এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
বিএনপি নেতা ও সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেছেন, ‘আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে। এপ্রিল মাসে বৃষ্টির সময় উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন করা কঠিন হবে।’
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক যুবক নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম তারেক মাহমুদ উৎস (২৩)। তিনি রংপুর কোতোয়ালি থানার লালবাগ এলাকার নুরুজ্জামান বকুলের ছেলে।
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের আত্রাই নদীতে গোসল করতে নেমে সেলফি তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। তার নাম মোমিনুল ইসলাম (১৭)। আজ রোববার দুপুরে মোহনপুর রাবার ড্যামে এই দুর্ঘটনার ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগেমোবাইলে জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধে ফরিদপুরে ইজ্জল শেখ নামের এক ব্যক্তির মুখে বিষ ঢেলে পানিতে চুবিয়ে রেখে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় কয়েকজনের বিরুদ্ধে। নিহতের ময়নাতদন্ত শেষে আজ রোববার সন্ধ্যায় দাফন করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে