যশোর প্রতিনিধি
যশোরের জেলা প্রশাসক আবরাউল হাছান মজুমদার বলেছেন, ‘বেনাপোল স্থলবন্দর সচল রাখার জন্য যা যা করণীয় আমরা করব। যেকোনো মূল্যে বেনাপোল স্থলবন্দর চালু রাখা হবে।’
আজ বুধবার যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘রাজাকার শব্দটি অভিশপ্ত শব্দ। এই শব্দটি নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছে। যারা এটা ধারণ করেছে, তার পথভ্রান্ত। এটা দুঃখজনক ঘটনা।’
তিনি বলেন, ‘বেনাপোল স্থলবন্দর সচল রাখার জন্য যা যা করণীয় আমরা করব। যেকোনো মূল্যে বেনাপোল স্থলবন্দর চালু রাখা হবে। এ জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।’
আবরাউল হাছান মজুমদার বলেন, ‘যশোরের মানুষ শান্তিপ্রিয়। যশোরবাসী শান্তি চায়, এ জন্য সহিংসতা হয়নি। সরকার কারফিউ জারি করেছে।’ তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে সবাইকে প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হওয়ার আহ্বান জানান।
পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, ‘রাষ্ট্রকে কেউ হুমকি দিলে কোণ ছাড় দেব না। সরকারের বিরুদ্ধে যে কেউ আন্দোলন করতে পারে। কিন্তু যারা রাষ্ট্রের সম্পদ ক্ষতি করতে চায়, তারা দেশের শত্রু। তাদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলনে যশোরে নাশকতা হয়নি। পুলিশ বাহিনী ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়েছে। পুলিশ বাহিনী প্রথম বুলেট ছুড়েছে পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে। বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, পুলিশ বাহিনী পথ হারাবে না। পুলিশ বাহিনীর গর্বিত সদস্য হিসেবে দেশের কল্যাণে কাজ করব।’
সভায় চলমান কারফিউ প্রত্যাহার অথবা শিথিল করার দাবি জানান ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।
বক্তব্য দেন–যশোর শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মর্জিনা আক্তার, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, সিভিল সার্জন মাহমুদুল হাসান, যশোর জিলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল, পৌরসভার মেয়র হায়দার গণি খান পলাশ, র্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন, ৪৯ বিজিবি অধিনায়ক সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী, জেলা আনসার কমান্ডার সঞ্জয় কুমার সাহা, মুক্তিযুদ্ধকালীন জেলা মুজিব বাহিনীর উপপ্রধান বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম।
আরও বক্তব্য দেন–জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার এএইচএম মুযহারুল ইসলাম মন্টু, জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অশোক রায়, প্রেসক্লাবের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, সাধারণ সম্পাদক এসএম তৌহিদুর রহমান, সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি একরাম উদ দৌলা, সাধারণ সম্পাদক মবিনুল ইসলাম মবিন, সাংবাদিক ইউনিয়ন-জেইউজে সভাপতি মনোতোষ বসু, যশোর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক সোয়াইব হোসাইন, যবিপ্রবির প্রক্টর প্রফেসর হাফিজ উদ্দিন,
এ ছাড়া বক্তব্য দেন–যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর আবু বকর সিদ্দিকী, যশোর সরকারি মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মো. আলাউদ্দিন, পাবলিক প্রসিকিউটর এম ইদ্রিস আলী, যশোর জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মিজানুর রহমান, জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দীপংকর দাস রতন, জেলা ইমাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন, এমইউসি ফুডের নির্বাহী পরিচালক শ্যামল দাস, বেনাপোল ট্রান্সপোর্ট এজেন্ট মালিক সমিতির সভাপতি আতিকুজ্জামান সনি, সাধারণ সম্পাদক আজিম উদ্দিন গাজী প্রমুখ।
যশোরের জেলা প্রশাসক আবরাউল হাছান মজুমদার বলেছেন, ‘বেনাপোল স্থলবন্দর সচল রাখার জন্য যা যা করণীয় আমরা করব। যেকোনো মূল্যে বেনাপোল স্থলবন্দর চালু রাখা হবে।’
আজ বুধবার যশোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘রাজাকার শব্দটি অভিশপ্ত শব্দ। এই শব্দটি নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিয়েছে। যারা এটা ধারণ করেছে, তার পথভ্রান্ত। এটা দুঃখজনক ঘটনা।’
তিনি বলেন, ‘বেনাপোল স্থলবন্দর সচল রাখার জন্য যা যা করণীয় আমরা করব। যেকোনো মূল্যে বেনাপোল স্থলবন্দর চালু রাখা হবে। এ জন্য সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।’
আবরাউল হাছান মজুমদার বলেন, ‘যশোরের মানুষ শান্তিপ্রিয়। যশোরবাসী শান্তি চায়, এ জন্য সহিংসতা হয়নি। সরকার কারফিউ জারি করেছে।’ তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে সবাইকে প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হওয়ার আহ্বান জানান।
পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, ‘রাষ্ট্রকে কেউ হুমকি দিলে কোণ ছাড় দেব না। সরকারের বিরুদ্ধে যে কেউ আন্দোলন করতে পারে। কিন্তু যারা রাষ্ট্রের সম্পদ ক্ষতি করতে চায়, তারা দেশের শত্রু। তাদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলনে যশোরে নাশকতা হয়নি। পুলিশ বাহিনী ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়েছে। পুলিশ বাহিনী প্রথম বুলেট ছুড়েছে পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে। বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, পুলিশ বাহিনী পথ হারাবে না। পুলিশ বাহিনীর গর্বিত সদস্য হিসেবে দেশের কল্যাণে কাজ করব।’
সভায় চলমান কারফিউ প্রত্যাহার অথবা শিথিল করার দাবি জানান ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।
বক্তব্য দেন–যশোর শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মর্জিনা আক্তার, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, সিভিল সার্জন মাহমুদুল হাসান, যশোর জিলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল, পৌরসভার মেয়র হায়দার গণি খান পলাশ, র্যাব-৬ যশোর ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন, ৪৯ বিজিবি অধিনায়ক সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী, জেলা আনসার কমান্ডার সঞ্জয় কুমার সাহা, মুক্তিযুদ্ধকালীন জেলা মুজিব বাহিনীর উপপ্রধান বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম।
আরও বক্তব্য দেন–জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার এএইচএম মুযহারুল ইসলাম মন্টু, জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অশোক রায়, প্রেসক্লাবের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, সাধারণ সম্পাদক এসএম তৌহিদুর রহমান, সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি একরাম উদ দৌলা, সাধারণ সম্পাদক মবিনুল ইসলাম মবিন, সাংবাদিক ইউনিয়ন-জেইউজে সভাপতি মনোতোষ বসু, যশোর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক সোয়াইব হোসাইন, যবিপ্রবির প্রক্টর প্রফেসর হাফিজ উদ্দিন,
এ ছাড়া বক্তব্য দেন–যশোর সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর আবু বকর সিদ্দিকী, যশোর সরকারি মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মো. আলাউদ্দিন, পাবলিক প্রসিকিউটর এম ইদ্রিস আলী, যশোর জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মিজানুর রহমান, জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি দীপংকর দাস রতন, জেলা ইমাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন, এমইউসি ফুডের নির্বাহী পরিচালক শ্যামল দাস, বেনাপোল ট্রান্সপোর্ট এজেন্ট মালিক সমিতির সভাপতি আতিকুজ্জামান সনি, সাধারণ সম্পাদক আজিম উদ্দিন গাজী প্রমুখ।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৪ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৪ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৫ ঘণ্টা আগে