ইবি প্রতিনিধি
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) লালন শাহ্ হলের গণ রুমে নবীন শিক্ষার্থীকে র্যাগিং সংক্রান্ত ঘটনার তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি। আজ বুধবার ওই কমিটির আহ্বায়ক ও শেখ রাসেল হল প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা স্বাক্ষরিত এ গণবিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করা হয়।
এর আগে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি লালন শাহ্ হলের গণ রুমে ওই শিক্ষার্থীকে র্যাগিং বিষয়টি জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ঘটনার তদন্তে দুইটি কমিটি গঠন করে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ৭ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে লালন শাহ্ হলের ১৩৬ নম্বর কক্ষে ঘটে যাওয়া র্যাগিং সংক্রান্ত ঘটনার যাচাই-বাছাইয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। ওই ঘটনার বিষয়ে যদি কারও কোন বক্তব্য থাকে বা কেউ প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে থাকেন, আগামী ৫ মার্চ তারিখের মধ্যে কমিটির আহ্বায়কের কাছে মৌখিক বা লিখিতভাবে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়। এতে তথ্য প্রদানকারীর পরিচয় গোপন রাখার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।
জানা যায়, ৭ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের লালন শাহ হলের ১৩৬ নম্বর রুমে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এক নবীন শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক বিবস্ত্র করে হাত ওপরে উঠিয়ে রাতভর টেবিলে দাঁড় করে রাখার অভিযোগ ওঠে শাখা ছাত্রলীগের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে। পরে ভুক্তভোগী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে কোনো লিখিত অভিযোগ না দিলেও বিষয়টি শিক্ষার্থীদের মধ্যে জানাজানি হয়।
অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা হলেন–বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মোহাম্মদ সাগর এবং শারীরিক শিক্ষা বিভাগে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মুদাসসির খান কাফি। পরে ১৩ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ঘটনার তদন্তে দুইটি কমিটি গঠন করে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তদন্ত কমিটিতে শেখ রাসেল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মাকে আহ্বায়ক ও সহকারী প্রক্টর মিথুন বৈরাগীকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির অপর সদস্য হলেন ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন।
হল কর্তৃপক্ষের কমিটিতে ওই হলের আবাসিক শিক্ষক ড. আলতাফ হোসেনকে আহ্বায়ক ও হলের সহকারী রেজিস্ট্রার জিল্লুর রহমানকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। চার সদস্যের কমিটির অন্যরা হলেন আবাসিক শিক্ষক আব্দুল হালিম ও ড. হেলাল উদ্দিন। কমিটিকে আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) লালন শাহ্ হলের গণ রুমে নবীন শিক্ষার্থীকে র্যাগিং সংক্রান্ত ঘটনার তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি। আজ বুধবার ওই কমিটির আহ্বায়ক ও শেখ রাসেল হল প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা স্বাক্ষরিত এ গণবিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করা হয়।
এর আগে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি লালন শাহ্ হলের গণ রুমে ওই শিক্ষার্থীকে র্যাগিং বিষয়টি জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ঘটনার তদন্তে দুইটি কমিটি গঠন করে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ৭ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে লালন শাহ্ হলের ১৩৬ নম্বর কক্ষে ঘটে যাওয়া র্যাগিং সংক্রান্ত ঘটনার যাচাই-বাছাইয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। ওই ঘটনার বিষয়ে যদি কারও কোন বক্তব্য থাকে বা কেউ প্রত্যক্ষদর্শী হয়ে থাকেন, আগামী ৫ মার্চ তারিখের মধ্যে কমিটির আহ্বায়কের কাছে মৌখিক বা লিখিতভাবে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়। এতে তথ্য প্রদানকারীর পরিচয় গোপন রাখার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।
জানা যায়, ৭ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের লালন শাহ হলের ১৩৬ নম্বর রুমে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এক নবীন শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক বিবস্ত্র করে হাত ওপরে উঠিয়ে রাতভর টেবিলে দাঁড় করে রাখার অভিযোগ ওঠে শাখা ছাত্রলীগের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে। পরে ভুক্তভোগী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনে কোনো লিখিত অভিযোগ না দিলেও বিষয়টি শিক্ষার্থীদের মধ্যে জানাজানি হয়।
অভিযুক্ত শিক্ষার্থীরা হলেন–বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মোহাম্মদ সাগর এবং শারীরিক শিক্ষা বিভাগে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মুদাসসির খান কাফি। পরে ১৩ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ঘটনার তদন্তে দুইটি কমিটি গঠন করে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তদন্ত কমিটিতে শেখ রাসেল হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মাকে আহ্বায়ক ও সহকারী প্রক্টর মিথুন বৈরাগীকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির অপর সদস্য হলেন ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন।
হল কর্তৃপক্ষের কমিটিতে ওই হলের আবাসিক শিক্ষক ড. আলতাফ হোসেনকে আহ্বায়ক ও হলের সহকারী রেজিস্ট্রার জিল্লুর রহমানকে সদস্যসচিব করা হয়েছে। চার সদস্যের কমিটির অন্যরা হলেন আবাসিক শিক্ষক আব্দুল হালিম ও ড. হেলাল উদ্দিন। কমিটিকে আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
আজ শনিবার সকালে কক্সবাজার সদর থানা এলাকা থেকে জসিমকে গ্রেপ্তার করে নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। তিনি চান্দগাঁও থানার রাহাত্তারপুলে হামিদ আলী মিস্ত্রী বাড়ির মো. রফিকের ছেলে।
৪ মিনিট আগেঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৮ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে