নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) মার্কেট চত্বরে বিভাগীয় সমাবেশের প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছে বিএনপি। পুলিশ ও নগর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি পাওয়ার পর আজ শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর থেকে মাইক টানানোর কাজ শুরু হয়েছে।
আগামীকাল শনিবার দুপুর ২টা থেকে সমাবেশের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা। রাতের মধ্যেই মঞ্চ তৈরি হয়ে যাবে বলে জানান বিএনপি নেতারা।
খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা জানিয়েছেন, বিভাগীয় সমাবেশের জন্য তাঁরা নগরীর সোনালীব্যাংক চত্বর বা শহীদ হাদিস পার্কের জন্য কেএমপি ও কেসিসির কাছে আবেদন করেছিলেন। এ বিষয়ে সিটি মেয়র ও পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে কথা হয়। পরে বিকল্প স্থান হিসেবে তাঁরা কেসিসি মার্কেট চত্বর চূড়ান্ত করেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কেসিসি মার্কেট ও জেলা পরিষদের সামনের সড়কে নির্মিত হবে সমাবেশ মঞ্চ। মঞ্চ হবে থানার মোড় অভিমুখী। খুলনা মহানগর ও জেলাসহ বিভাগের অন্যান্য সকল জেলা থেকে বিএনপি নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেবেন।
খালেদা জিয়াসহ সকল নেতা-কর্মীদের মুক্তি, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের দমন-পীড়ন, আওয়ামী সন্ত্রাস নির্যাতনের প্রতিবাদ, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যমূল্য কমানোসহ ১০ দফা দাবিতে বিএনপি কেন্দ্রীয়ভাবে দেশের সকল বিভাগীয় সদরে এই সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা দেয়।
খুলনা বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। বিশেষ অতিথি থাকবেন ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ও নিতাই রায় চৌধুরী, কেন্দ্রীয় ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।
এ ছাড়া বিভাগের ১০ জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতারাও বক্তব্য দেবেন। সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা।
এদিকে বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে সপ্তাহব্যাপী খুলনায় ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়। বিভিন্ন জেলার হাট-বাজারে, জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে লিফলেট বিতরণ করে। বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ যাতে কর্মসূচিতে অংশ নেন সে জন্য ব্যাপক তৎপরতা চালানো হয়েছে।
সমাবেশ সফল করতে গঠিত ১৪টি উপকমিটি দিনরাত পরিশ্রম করেছেন। শনিবারের সমাবেশে লক্ষাধিক মানুষের জমায়েত ঘটবে বলে দলীয় নেতারা আশা করছেন।
খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) মার্কেট চত্বরে বিভাগীয় সমাবেশের প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছে বিএনপি। পুলিশ ও নগর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি পাওয়ার পর আজ শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর থেকে মাইক টানানোর কাজ শুরু হয়েছে।
আগামীকাল শনিবার দুপুর ২টা থেকে সমাবেশের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা। রাতের মধ্যেই মঞ্চ তৈরি হয়ে যাবে বলে জানান বিএনপি নেতারা।
খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা জানিয়েছেন, বিভাগীয় সমাবেশের জন্য তাঁরা নগরীর সোনালীব্যাংক চত্বর বা শহীদ হাদিস পার্কের জন্য কেএমপি ও কেসিসির কাছে আবেদন করেছিলেন। এ বিষয়ে সিটি মেয়র ও পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে কথা হয়। পরে বিকল্প স্থান হিসেবে তাঁরা কেসিসি মার্কেট চত্বর চূড়ান্ত করেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কেসিসি মার্কেট ও জেলা পরিষদের সামনের সড়কে নির্মিত হবে সমাবেশ মঞ্চ। মঞ্চ হবে থানার মোড় অভিমুখী। খুলনা মহানগর ও জেলাসহ বিভাগের অন্যান্য সকল জেলা থেকে বিএনপি নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেবেন।
খালেদা জিয়াসহ সকল নেতা-কর্মীদের মুক্তি, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের দমন-পীড়ন, আওয়ামী সন্ত্রাস নির্যাতনের প্রতিবাদ, বিদ্যুৎ, গ্যাস ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যমূল্য কমানোসহ ১০ দফা দাবিতে বিএনপি কেন্দ্রীয়ভাবে দেশের সকল বিভাগীয় সদরে এই সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা দেয়।
খুলনা বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। বিশেষ অতিথি থাকবেন ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ও নিতাই রায় চৌধুরী, কেন্দ্রীয় ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।
এ ছাড়া বিভাগের ১০ জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতারাও বক্তব্য দেবেন। সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শফিকুল আলম মনা।
এদিকে বিভাগীয় সমাবেশ সফল করতে সপ্তাহব্যাপী খুলনায় ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়। বিভিন্ন জেলার হাট-বাজারে, জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানে লিফলেট বিতরণ করে। বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ যাতে কর্মসূচিতে অংশ নেন সে জন্য ব্যাপক তৎপরতা চালানো হয়েছে।
সমাবেশ সফল করতে গঠিত ১৪টি উপকমিটি দিনরাত পরিশ্রম করেছেন। শনিবারের সমাবেশে লক্ষাধিক মানুষের জমায়েত ঘটবে বলে দলীয় নেতারা আশা করছেন।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৪ ঘণ্টা আগে