সেলিম হায়দার, তালা (সাতক্ষীরা)
সাতক্ষীরার তালা উপজেলা সদরের মেলা বাজার এলাকায় কপোতাক্ষ নদের বাঁধের সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার সপ্তাহ না পেরোতেই ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে সড়ক, মন্দিরসহ বিভিন্ন ঘরবাড়ি নদের গর্ভে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কর্তৃপক্ষ যথাযথ পদক্ষেপ না নেওয়ায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি স্থানীয়দের।
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) থেকে জানা গেছে, মেলা বাজার এলাকায় কপোতাক্ষ নদে ভাঙনের কবল থেকে সড়কসহ মন্দির-ঘরবাড়ি রক্ষার জন্য আপৎকালীন জরুরি প্যকেজে-১ এর মাধ্যমে গাছ দিয়ে পাইলিং ও মাটি দিয়ে ভরাট করার জন্য ২৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। মেসার্স তানিয়া এন্টারপ্রাইজ কেশবপুর নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ভাঙন রোধে কাজ দেওয়া হয়।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে নদের তীরের বাঁধ পাইলিং ও মাটি ভরাটের কাজ শেষ করেছে। কিন্তু সপ্তাহ পার না হতেই পাইলিংসহ সড়কের সিংহভাগ কপোতাক্ষ নদের গর্ভে চলে যায়। পরবর্তীতে পাউবো একই স্থান রক্ষার জন্য আবারও আপৎকালীন জরুরি প্যকেজে-২ এর আওতায় বালির বস্তার ডাম্পিংয়ে ২৭ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে একই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স তানিয়া এন্টারপ্রাইজকে। যার কাজ চলমান রয়েছে বলে পাউবো জানিয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী সেকেন্দার আবু জাফর বাবুসহ কয়েকজন বলেন, জনগুরুত্বপূর্ণ মেলা বাজার-মাঝিয়াড়া সংযোগ স্থানের বাঁধটি কপোতাক্ষ নদের ভাঙনের কবল থেকে রক্ষার জন্য পাইলিং ও মাটি ভরাটের জন্য সরকার ইতিমধ্যে ২৯ লাখ টাকা দিয়েছে। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও পাউবোর কয়েক কর্মকর্তার যোগসাজশে নিম্নমানের পাইলিং ও মাটি ভরাট করায় সপ্তাহ না যেতেই পাইলিংসহ সড়কটি কপোতাক্ষের বুকে চলে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ী সেকেন্দার আবু জাফর বাবুসহ কয়েকজন আরও বলেন, এখন শুনছি বালুর বস্তা দিয়ে ডাম্পিং করবে। সেখানে আরও ২৭ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এত টাকা বরাদ্দ দেওয়ার পরেও ঠিকাদার ও পাউবোর কয়েক কর্মকর্তাদের কারণে কখন যে মন্দীরসহ ঘরবাড়ি নদীতে মিশে যায় সেই আশঙ্কায় রয়েছেন এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে ঠিকাদার আব্দুল মতিন বলেন, ‘আপৎকালীন জরুরি প্যাকেজের-১ পাইলিং ও মাটি দিয়ে ভরাটের কাজ করা হচ্ছে। কিন্তু কিছুদিন না যেতেই পাইলিংসহ সড়কটি কপোতাক্ষে নদে দেবে গেছে। এখন আপৎকালীন জরুরি প্যাকেজের-২ এর মাধ্যমে ফের ডাম্পিংয়ের কার্যাদেশ পেয়েছি। প্রথম পর্যায়ে ভাঙন এলাকায় ৫০০ বালির বস্তা ফেলা হয়েছে। বর্তমানে বালির বস্তা ভরাটের কাজ চলছে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বাকি বস্তা ফেলে ডাম্পিংয়ের কাজ শেষ করা হবে।’
সাতক্ষীরা পাউবোর উপ-সহকারী প্রকৌশলী জাহিরুল ইসলাম জানান, তালা উপজেলার মেলাবাজারের কাছে কপোতাক্ষ নদের তীরে ভাঙন রোধে আপৎকালীন জরুরি প্যাকেজের আওতায় প্রথমে ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে গাছ ও বাঁশ দিয়ে পাইলিং করলেও সেটা টেকেনি। একই জায়গায় আবারও আপৎকালীন জরুরি প্যাকেজের ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭ হাজর ২০০ বালুর বস্তা দিয়ে ডাম্পিং করা হচ্ছে।
প্রকল্পের কাজের তদারকির জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্যের প্রতিনিধি বীর মুক্তিযোদ্ধা মইনুল ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি হিসেবে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করছেন।
তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সঞ্জয় সরকার বলেন, ‘আমাদের কমিটিতে রাখা হলেও কাজের বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। এমনকি বরাদ্দও আমাদের কাছে দেওয়া হয়নি। শুধু একদিন বালুর বস্তা গণনার জন্য আমাদের ডাকা হয়।’
সাতক্ষীরার তালা উপজেলা সদরের মেলা বাজার এলাকায় কপোতাক্ষ নদের বাঁধের সংস্কার কাজ শেষ হওয়ার সপ্তাহ না পেরোতেই ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে সড়ক, মন্দিরসহ বিভিন্ন ঘরবাড়ি নদের গর্ভে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কর্তৃপক্ষ যথাযথ পদক্ষেপ না নেওয়ায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি স্থানীয়দের।
সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) থেকে জানা গেছে, মেলা বাজার এলাকায় কপোতাক্ষ নদে ভাঙনের কবল থেকে সড়কসহ মন্দির-ঘরবাড়ি রক্ষার জন্য আপৎকালীন জরুরি প্যকেজে-১ এর মাধ্যমে গাছ দিয়ে পাইলিং ও মাটি দিয়ে ভরাট করার জন্য ২৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। মেসার্স তানিয়া এন্টারপ্রাইজ কেশবপুর নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ভাঙন রোধে কাজ দেওয়া হয়।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে নদের তীরের বাঁধ পাইলিং ও মাটি ভরাটের কাজ শেষ করেছে। কিন্তু সপ্তাহ পার না হতেই পাইলিংসহ সড়কের সিংহভাগ কপোতাক্ষ নদের গর্ভে চলে যায়। পরবর্তীতে পাউবো একই স্থান রক্ষার জন্য আবারও আপৎকালীন জরুরি প্যকেজে-২ এর আওতায় বালির বস্তার ডাম্পিংয়ে ২৭ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছে একই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স তানিয়া এন্টারপ্রাইজকে। যার কাজ চলমান রয়েছে বলে পাউবো জানিয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী সেকেন্দার আবু জাফর বাবুসহ কয়েকজন বলেন, জনগুরুত্বপূর্ণ মেলা বাজার-মাঝিয়াড়া সংযোগ স্থানের বাঁধটি কপোতাক্ষ নদের ভাঙনের কবল থেকে রক্ষার জন্য পাইলিং ও মাটি ভরাটের জন্য সরকার ইতিমধ্যে ২৯ লাখ টাকা দিয়েছে। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও পাউবোর কয়েক কর্মকর্তার যোগসাজশে নিম্নমানের পাইলিং ও মাটি ভরাট করায় সপ্তাহ না যেতেই পাইলিংসহ সড়কটি কপোতাক্ষের বুকে চলে যাচ্ছে।
ব্যবসায়ী সেকেন্দার আবু জাফর বাবুসহ কয়েকজন আরও বলেন, এখন শুনছি বালুর বস্তা দিয়ে ডাম্পিং করবে। সেখানে আরও ২৭ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এত টাকা বরাদ্দ দেওয়ার পরেও ঠিকাদার ও পাউবোর কয়েক কর্মকর্তাদের কারণে কখন যে মন্দীরসহ ঘরবাড়ি নদীতে মিশে যায় সেই আশঙ্কায় রয়েছেন এলাকাবাসী।
এ বিষয়ে ঠিকাদার আব্দুল মতিন বলেন, ‘আপৎকালীন জরুরি প্যাকেজের-১ পাইলিং ও মাটি দিয়ে ভরাটের কাজ করা হচ্ছে। কিন্তু কিছুদিন না যেতেই পাইলিংসহ সড়কটি কপোতাক্ষে নদে দেবে গেছে। এখন আপৎকালীন জরুরি প্যাকেজের-২ এর মাধ্যমে ফের ডাম্পিংয়ের কার্যাদেশ পেয়েছি। প্রথম পর্যায়ে ভাঙন এলাকায় ৫০০ বালির বস্তা ফেলা হয়েছে। বর্তমানে বালির বস্তা ভরাটের কাজ চলছে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বাকি বস্তা ফেলে ডাম্পিংয়ের কাজ শেষ করা হবে।’
সাতক্ষীরা পাউবোর উপ-সহকারী প্রকৌশলী জাহিরুল ইসলাম জানান, তালা উপজেলার মেলাবাজারের কাছে কপোতাক্ষ নদের তীরে ভাঙন রোধে আপৎকালীন জরুরি প্যাকেজের আওতায় প্রথমে ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে গাছ ও বাঁশ দিয়ে পাইলিং করলেও সেটা টেকেনি। একই জায়গায় আবারও আপৎকালীন জরুরি প্যাকেজের ২৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭ হাজর ২০০ বালুর বস্তা দিয়ে ডাম্পিং করা হচ্ছে।
প্রকল্পের কাজের তদারকির জন্য স্থানীয় সংসদ সদস্যের প্রতিনিধি বীর মুক্তিযোদ্ধা মইনুল ইসলাম ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি হিসেবে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করছেন।
তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার প্রতিনিধি উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সঞ্জয় সরকার বলেন, ‘আমাদের কমিটিতে রাখা হলেও কাজের বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। এমনকি বরাদ্দও আমাদের কাছে দেওয়া হয়নি। শুধু একদিন বালুর বস্তা গণনার জন্য আমাদের ডাকা হয়।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৬ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৭ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৭ ঘণ্টা আগে