প্রতিনিধি, মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট)
কোরবানি ঈদের আর মাত্র তিন দিন বাকি। কিন্তু করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধিতে এখনো বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে পশুর হাটগুলো জমছে না। এর আগে অনলাইনে ক্রয়-বিক্রয়ের সরকারি নির্দেশনা থাকলেও তেমন প্রভাব পড়েনি। ফলে লকডাউন শিথিল করা হলে হাট বসানো হয়। উপজেলায় এবার প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৫ হাজার ৭৭৮ পশু। কিন্তু বাজারে একাধিক দেশি জাতের গরু উঠলেও ক্রেতাদের তেমন দেখা মিলছে না। এতে খামারি ও ব্যাপারীরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
সরেজমিনে কয়েকটি হাট ঘুরে দেখা গেছে, বিক্রেতারা গরু নিয়ে বসে থাকলেও ক্রেতা নেই। অল্পসংখ্যক ক্রেতা এলেও তাঁরা পশু না কিনেই চলে যাচ্ছেন। সারা দিনে মাত্র কয়েকটি পশু বিক্রি হওয়ায় হতাশায় ভুগছেন ক্রেতা ও ব্যাপারীরা।
কয়েকজন বিক্রেতার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, তাঁরা প্রত্যেকেই ১০-১৫টি গরু নিয়ে হাটে এসেছেন। করোনার কারণে তেমন একটা গরু বিক্রি হচ্ছে না। হাটে ক্রেতাও কম। ২–৪ ঘণ্টায়ও একজন ক্রেতা এসে দামের কথা জিজ্ঞেস করছেন না। অনেক টাকা খরচ করেছেন গরুর খাবারের পেছনে। বিক্রি করতে না পারলে কীভাবে এ টাকা উঠবে।
এ বিষয়ে বলইবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান আলী খান বলেন, স্বাধীনতার পরে কালিকাবাড়ি পশুহাটটি খুবই জমজমাট ছিল। ব্যাপারীরা ট্রাকভর্তি গরু নিয়ে আসত। বিক্রি হতো কোটি টাকারও বেশি। মহামারি করোনার কারণে বর্তমানে হাটটি স্থবির হয়ে পড়েছে। তবে সরকারি নির্দেশনা মেনে পশুহাট বসানো হচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জি এম আব্দুল কুদ্দুস বলেন, কোরবানি উপলক্ষে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী এবারে এ উপজেলায় 'অনলাইন কোরবানির পশুহাট, মোরেলগঞ্জ' নামের অনলাইন গ্রুপের মাধ্যমে গরু ক্রয়-বিক্রয় করা হয়েছে। পরে হাটগুলো কমিয়ে এনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুধু ৬টি পশুহাট বসানো হয়েছে। হাটে যাতে ভিড় না হয়, সেদিকে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। এবারে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৫ হাজার ৭৭৮টি পশু।
কোরবানি ঈদের আর মাত্র তিন দিন বাকি। কিন্তু করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধিতে এখনো বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে পশুর হাটগুলো জমছে না। এর আগে অনলাইনে ক্রয়-বিক্রয়ের সরকারি নির্দেশনা থাকলেও তেমন প্রভাব পড়েনি। ফলে লকডাউন শিথিল করা হলে হাট বসানো হয়। উপজেলায় এবার প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৫ হাজার ৭৭৮ পশু। কিন্তু বাজারে একাধিক দেশি জাতের গরু উঠলেও ক্রেতাদের তেমন দেখা মিলছে না। এতে খামারি ও ব্যাপারীরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
সরেজমিনে কয়েকটি হাট ঘুরে দেখা গেছে, বিক্রেতারা গরু নিয়ে বসে থাকলেও ক্রেতা নেই। অল্পসংখ্যক ক্রেতা এলেও তাঁরা পশু না কিনেই চলে যাচ্ছেন। সারা দিনে মাত্র কয়েকটি পশু বিক্রি হওয়ায় হতাশায় ভুগছেন ক্রেতা ও ব্যাপারীরা।
কয়েকজন বিক্রেতার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, তাঁরা প্রত্যেকেই ১০-১৫টি গরু নিয়ে হাটে এসেছেন। করোনার কারণে তেমন একটা গরু বিক্রি হচ্ছে না। হাটে ক্রেতাও কম। ২–৪ ঘণ্টায়ও একজন ক্রেতা এসে দামের কথা জিজ্ঞেস করছেন না। অনেক টাকা খরচ করেছেন গরুর খাবারের পেছনে। বিক্রি করতে না পারলে কীভাবে এ টাকা উঠবে।
এ বিষয়ে বলইবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান আলী খান বলেন, স্বাধীনতার পরে কালিকাবাড়ি পশুহাটটি খুবই জমজমাট ছিল। ব্যাপারীরা ট্রাকভর্তি গরু নিয়ে আসত। বিক্রি হতো কোটি টাকারও বেশি। মহামারি করোনার কারণে বর্তমানে হাটটি স্থবির হয়ে পড়েছে। তবে সরকারি নির্দেশনা মেনে পশুহাট বসানো হচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জি এম আব্দুল কুদ্দুস বলেন, কোরবানি উপলক্ষে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী এবারে এ উপজেলায় 'অনলাইন কোরবানির পশুহাট, মোরেলগঞ্জ' নামের অনলাইন গ্রুপের মাধ্যমে গরু ক্রয়-বিক্রয় করা হয়েছে। পরে হাটগুলো কমিয়ে এনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুধু ৬টি পশুহাট বসানো হয়েছে। হাটে যাতে ভিড় না হয়, সেদিকে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। এবারে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৫ হাজার ৭৭৮টি পশু।
চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মিঠামইন উপজেলা যুবদলের সভাপতি নৌশাদ শিকদারকে মারধর করেছে শহীদ জিয়া পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক টুটুল ও জিয়া প্রজন্ম দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবের নেতৃত্বে ১০-১২ জন ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে মিঠামইন উপজেলার মিঠামইন বাজারের শিকদার গেস্টহাউসের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগেখাম ছাড়া নারী দিবসের চিঠি দেওয়ায় ফরিদপুরের সালথা উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা ডলির ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন জামায়াতের এক কর্মী। এমনকি ওই কর্মকর্তাকে সালথা ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। আজ বৃহস্পতিবার মহিলা কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে এ কথা বলেন ওয়ালি উজ জামান নামের এক ব্যক্তি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে ব্যবসায়ী মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যার ঘটনায় আরাফাত মামুন ও বিপ্লব বড়ুয়া নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে আরাফাত মামুন রাউজানে যুবদলের নেতা হিসেবে পরিচিত। বিএনপির সক্রিয় রাজনীতি করলেও তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
১ ঘণ্টা আগেনির্যাতনের শিকার রুজিনা বলেন, ‘মামা-মামি আমার মা-বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করতে দেননি। প্রতিদিন মারতেন। পিঠে ব্লেড ও দা দিয়ে জখম করেন। গরম খুনতি দিয়ে ছ্যাঁকা দিতেন। পায়ের আঙুলগুলো পুতা দিয়ে থেঁতলে দেন। পুতা, দা, ছুরিসহ নানা কিছু দিয়ে শরীরে আঘাত করতেন। দুই হাতে পেটানোর কারণে ফুলে গেছে। আমাকে ঠিকমতো...
১ ঘণ্টা আগে