কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে প্রকাশ্যে আপন দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা মামলার ১৫ আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুরে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ ছুমিয়া খানমের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন। জামিন পাওয়ার পর আদালত চত্বরেই আসামিরা উপস্থিত বাদীপক্ষের লোকজনকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন বাদীপক্ষের লোকেরা।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৩০ অক্টোবর বিকেলে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সাতারপাড়া গ্রামের বাজারে পূর্বশত্রুতা ও সামাজিক দ্বন্দ্বের জেরে আপন দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করেন আসামিরা। এ ঘটনায় আহত হন বেশ কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে দুজন এখনো গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন দৌলতপুর উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের সাতারপাড়া গ্রামের রমজান মণ্ডলের ছেলে হামিদ (৫০) ও নজরুল ইসলাম মণ্ডল (৪৫)। নজরুল ব্যবসা করতেন এবং হামিদ কৃষক ছিলেন।
এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ২ নভেম্বর ৪৭ জনের নাম উল্লেখ করে দৌলতপুর থানায় মামলা করা হয়। মামলায় আরও ৮-১০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। এখনো মামলার সাত আসামি কারাগারে রয়েছেন।
এ বিষয়ে মামলার বাদী নিহত নজরুল ইসলামের ছেলে সুরুজ আলী বলেন, ‘বাজারে শত শত মানুষের চোখের সামনে আসামিরা আমার বাবা ও চাচাকে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছিল চারজন। তাদের মধ্যে দুজন এখনো গুরুতর অসুস্থ রয়েছে। এমন মামলার ১৫ আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। জামিন পাওয়ার পর আদালতেই বাদীপক্ষের লোকজনকে হত্যার হুমকি দিয়েছে আসামিরা। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। কারণ, আসামিরা যেকোনো মুহূর্তে আমাদের ওপর হামলা করতে পারে।’
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছিলের নিহত ব্যক্তিদের ভাতিজা আকবর ও আসমত আলী। তাঁরা এখনো অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আকবর ও আসমত আলী বলেন, ‘বিকেলে আমরা সাতারপাড়া বাজারে চা খাচ্ছিলাম। ওই সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে আসামিরা আমাদের ওপর হামলা করে। নৃশংসভাবে কুপিয়ে আমাদের দুই চাচাকে হত্যা করে। আমরাসহ বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হই। এখন পর্যন্ত আমরা দুজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছি। সেই আসামিরা জামিন নিয়ে আদালতেই আমাদের হত্যার হুমকি দিয়েছে। আমরা কার কাছে যাব।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য কুষ্টিয়া আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) খন্দকার সিরাজুল ইসলামকে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বাদীপক্ষের আইনজীবী বলেন, ‘ডাবল মার্ডার মামলার ১৫ আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। বাদীপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়েছিল।’
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা বলেন, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে প্রকাশ্যে আপন দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা মামলার ১৫ আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুরে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ ছুমিয়া খানমের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক তাঁদের জামিন মঞ্জুর করেন। জামিন পাওয়ার পর আদালত চত্বরেই আসামিরা উপস্থিত বাদীপক্ষের লোকজনকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন বাদীপক্ষের লোকেরা।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৩০ অক্টোবর বিকেলে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সাতারপাড়া গ্রামের বাজারে পূর্বশত্রুতা ও সামাজিক দ্বন্দ্বের জেরে আপন দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা করেন আসামিরা। এ ঘটনায় আহত হন বেশ কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে দুজন এখনো গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা হলেন দৌলতপুর উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের সাতারপাড়া গ্রামের রমজান মণ্ডলের ছেলে হামিদ (৫০) ও নজরুল ইসলাম মণ্ডল (৪৫)। নজরুল ব্যবসা করতেন এবং হামিদ কৃষক ছিলেন।
এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ২ নভেম্বর ৪৭ জনের নাম উল্লেখ করে দৌলতপুর থানায় মামলা করা হয়। মামলায় আরও ৮-১০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। এখনো মামলার সাত আসামি কারাগারে রয়েছেন।
এ বিষয়ে মামলার বাদী নিহত নজরুল ইসলামের ছেলে সুরুজ আলী বলেন, ‘বাজারে শত শত মানুষের চোখের সামনে আসামিরা আমার বাবা ও চাচাকে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছিল চারজন। তাদের মধ্যে দুজন এখনো গুরুতর অসুস্থ রয়েছে। এমন মামলার ১৫ আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। জামিন পাওয়ার পর আদালতেই বাদীপক্ষের লোকজনকে হত্যার হুমকি দিয়েছে আসামিরা। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। কারণ, আসামিরা যেকোনো মুহূর্তে আমাদের ওপর হামলা করতে পারে।’
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছিলের নিহত ব্যক্তিদের ভাতিজা আকবর ও আসমত আলী। তাঁরা এখনো অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আকবর ও আসমত আলী বলেন, ‘বিকেলে আমরা সাতারপাড়া বাজারে চা খাচ্ছিলাম। ওই সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে আসামিরা আমাদের ওপর হামলা করে। নৃশংসভাবে কুপিয়ে আমাদের দুই চাচাকে হত্যা করে। আমরাসহ বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হই। এখন পর্যন্ত আমরা দুজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছি। সেই আসামিরা জামিন নিয়ে আদালতেই আমাদের হত্যার হুমকি দিয়েছে। আমরা কার কাছে যাব।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য কুষ্টিয়া আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) খন্দকার সিরাজুল ইসলামকে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বাদীপক্ষের আইনজীবী বলেন, ‘ডাবল মার্ডার মামলার ১৫ আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। বাদীপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়েছিল।’
দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা বলেন, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকার সাভার উপজেলার আশুলিয়ার কাইচাবাড়িতে ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ডিইপিজেড) পেছনের প্রাচীর ঘেঁষে বেশ কিছু বহুতল ভবন। এগুলোর মধ্যে তিনতলা একটি ভবনের মালিক অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা এস এম বদরুল আলমের স্ত্রী মাসুমা খানম। ৬ শতাংশ জমির ওপর এই বাড়ি নির্মিত হয়েছে ২০১৪ সালে।
৪০ মিনিট আগেযশোরের চৌগাছায় প্রথমবারের মতো লাল আঙুর চাষ করে সফল হয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়াপ্রবাসী কামরুজ্জামান এপিল। উপজেলার সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের ওই প্রবাসী কৃষকের দুই বিঘা জমির আঙুরের বাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে লাল আঙুর।
৪৪ মিনিট আগেস্মার্ট কার্ড জটিলতায় দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে পাঁচ মাস ধরে টিসিবির (ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ) পণ্য পায়নি উপজেলার ১৭ হাজার ৮২৫ সুবিধাভোগী পরিবার। দীর্ঘদিন ধরে পণ্য না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা।
১ ঘণ্টা আগেদেশের সর্বদক্ষিণের উপকূলীয় জেলা বরগুনার দুটি গুরুত্বপূর্ণ শ্বাসমূলীয় বন টেংরাগিরি ও হরিণঘাটা। কিন্তু ঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে বন দুটি ক্রমেই অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। সাগরের তীব্র ঢেউয়ে ভূমিক্ষয়ের কবলে ধীরে ধীরে সংরক্ষিত এ দুটি বনাঞ্চলের আয়তন কমে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে