নড়াইল প্রতিনিধি
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক, নড়াইল-২ আসনের সাবেক এমপি ও জাতীয় সংসদের সাবেক হুইপ মাশরাফি বিন মর্তুজাসহ ৯০ জনের নামে মামলা দায়ের হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সদর থানায় মামলাটি করা হয়। মামলায় অজ্ঞাত ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সদর উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব শেখ মোস্তফা আল মুজাহিদুর রহমান পলাশ বাদী হয়ে মামলাটি করেন। নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ মামলায় অন্য আসামিদের মধ্যে আছেন মাশরাফির বাবা গোলাম মর্তুজা স্বপন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন খান নিলু, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাস মালিক সমিতির সভাপতি সরদারসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন নেতা-কর্মী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট দুপুরে আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে রামদা, লাঠি, শটগান, বন্দুক, পিস্তল, হাতবোমাসহ অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে জোটবদ্ধ হয়ে নড়াইল শহরের চৌরাস্তা থেকে চিত্রা নদীর পূর্ব পাড় পর্যন্ত বেআইনি সমাবেশ করে। ওই সময় নাকশী বাজার থেকে মালিবাগ হয়ে বিএনপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ছাত্রজনতা, অভিভাবকসহ সাধারণ মানুষ শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে মিছিল নিয়ে শেখ রাসেল সেতুর কাছে পৌঁছালে আসামিরা জোটবদ্ধ হয়ে ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এ সময় গুলিতে বেশ কয়েকজন গুরুতর জখম হন। এ ছাড়া ধারালো অস্ত্র ও বোমার আঘাতে অনেকে আহত হন।
হামলাকারীদের ইট-পাটকেলের আঘাতেও অনেকে আহত হন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়। জানানো হয়, তাদের অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন এবং এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
নড়াইল সদর থানার ওসি মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, মামলাটি তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক, নড়াইল-২ আসনের সাবেক এমপি ও জাতীয় সংসদের সাবেক হুইপ মাশরাফি বিন মর্তুজাসহ ৯০ জনের নামে মামলা দায়ের হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে সদর থানায় মামলাটি করা হয়। মামলায় অজ্ঞাত ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সদর উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব শেখ মোস্তফা আল মুজাহিদুর রহমান পলাশ বাদী হয়ে মামলাটি করেন। নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ মামলায় অন্য আসামিদের মধ্যে আছেন মাশরাফির বাবা গোলাম মর্তুজা স্বপন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন খান নিলু, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাস মালিক সমিতির সভাপতি সরদারসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন নেতা-কর্মী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট দুপুরে আসামিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে রামদা, লাঠি, শটগান, বন্দুক, পিস্তল, হাতবোমাসহ অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে জোটবদ্ধ হয়ে নড়াইল শহরের চৌরাস্তা থেকে চিত্রা নদীর পূর্ব পাড় পর্যন্ত বেআইনি সমাবেশ করে। ওই সময় নাকশী বাজার থেকে মালিবাগ হয়ে বিএনপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ছাত্রজনতা, অভিভাবকসহ সাধারণ মানুষ শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে মিছিল নিয়ে শেখ রাসেল সেতুর কাছে পৌঁছালে আসামিরা জোটবদ্ধ হয়ে ছাত্র-জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এ সময় গুলিতে বেশ কয়েকজন গুরুতর জখম হন। এ ছাড়া ধারালো অস্ত্র ও বোমার আঘাতে অনেকে আহত হন।
হামলাকারীদের ইট-পাটকেলের আঘাতেও অনেকে আহত হন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়। জানানো হয়, তাদের অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন এবং এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
নড়াইল সদর থানার ওসি মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, মামলাটি তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৭ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৭ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে