নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হচ্ছেন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ সোমবার (২ জুন) সকাল থেকে শহীদ মিনার এলাকায় দেখা যায়, কয়েক হাজার কর্মী সমাবেশস্থলে জড়ো হয়েছেন। এ সময় তাঁরা ‘ন্যায্য দাবি মেনে নাও, নিতে হবে’, ‘চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাই’, ‘চাকরি মোদের স্থায়ী চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
আন্দোলনরত পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা বলছেন, দাবি আদায়ে আজ ১৩তম দিনের মতো তাঁরা শহীদ মিনারে অবস্থান করছেন। সরকার তাঁদের সঙ্গে কোনো রকম আলোচনা না করায় তাঁরা আজ মহাসমাবেশ করছেন।
আজকের সমাবেশে ১৩টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে গতকাল রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দেন পল্লী বিদ্যুৎ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘সরকার দাবি মেনে না নেওয়ায় সোমবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। মহাসমাবেশে শুধু বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রগুলো চালু রেখে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী শহীদ মিনারে হাজির হবেন।’
তাদের উত্থাপিত সাত দফা দাবি হলো—
১. পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীদের ফ্যাসিবাদী কায়দায় দমন-পীড়নের মাধ্যমে কর্মপরিবেশ অস্থিতিশীলকারী, অত্যাচারী আরইবি চেয়ারম্যানের অপসারণ।
২. ‘এক ও অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়নের মাধ্যমে আরইবি-পবিস একীভূতকরণ’ অথবা দেশের অন্যান্য বিতরণ সংস্থার মতো পুনর্গঠন।
৩. মিটার রিডার কাম মেসেঞ্জার, লাইনশ্রমিক ও পোষ্য কর্মীদের চাকরি নিয়মিতকরণ।
৪. মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারপূর্বক চাকরিচ্যুতদের স্বপদে পুনর্বহাল।
৫. গ্রাহকসেবার স্বার্থে লাইনক্রুসহ সব হয়রানি ও শাস্তিমূলক বদলি আদেশ বাতিল এবং বরখাস্ত ও সংযুক্ত কর্মীদের অবিলম্বে পদায়ন।
৬. জরুরি সেবায় নিয়োজিত কর্মীদের আন্তর্জাতিক নিয়মানুযায়ী নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা/শিফটিং ডিউটি বাস্তবায়নের জন্য অতি দ্রুত জনবলের ঘাটতি পূরণ।
৭. পূর্ণাঙ্গ সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন বোর্ড গঠন করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
উল্লেখ্য, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ও পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একীভূত করে অভিন্ন সার্ভিস কোড বাস্তবায়ন, অনিয়মিত কর্মীদের নিয়মিতকরণসহ দুই দফা দাবিতে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সারা দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী আন্দোলন করে আসছেন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হচ্ছেন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পল্লী বিদ্যুতের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ সোমবার (২ জুন) সকাল থেকে শহীদ মিনার এলাকায় দেখা যায়, কয়েক হাজার কর্মী সমাবেশস্থলে জড়ো হয়েছেন। এ সময় তাঁরা ‘ন্যায্য দাবি মেনে নাও, নিতে হবে’, ‘চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাই’, ‘চাকরি মোদের স্থায়ী চাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
আন্দোলনরত পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা বলছেন, দাবি আদায়ে আজ ১৩তম দিনের মতো তাঁরা শহীদ মিনারে অবস্থান করছেন। সরকার তাঁদের সঙ্গে কোনো রকম আলোচনা না করায় তাঁরা আজ মহাসমাবেশ করছেন।
আজকের সমাবেশে ১৩টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে গতকাল রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দেন পল্লী বিদ্যুৎ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি প্রকৌশলী তাজুল ইসলাম। তিনি বলেছিলেন, ‘সরকার দাবি মেনে না নেওয়ায় সোমবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। মহাসমাবেশে শুধু বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রগুলো চালু রেখে সব কর্মকর্তা-কর্মচারী শহীদ মিনারে হাজির হবেন।’
তাদের উত্থাপিত সাত দফা দাবি হলো—
১. পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীদের ফ্যাসিবাদী কায়দায় দমন-পীড়নের মাধ্যমে কর্মপরিবেশ অস্থিতিশীলকারী, অত্যাচারী আরইবি চেয়ারম্যানের অপসারণ।
২. ‘এক ও অভিন্ন চাকরিবিধি বাস্তবায়নের মাধ্যমে আরইবি-পবিস একীভূতকরণ’ অথবা দেশের অন্যান্য বিতরণ সংস্থার মতো পুনর্গঠন।
৩. মিটার রিডার কাম মেসেঞ্জার, লাইনশ্রমিক ও পোষ্য কর্মীদের চাকরি নিয়মিতকরণ।
৪. মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারপূর্বক চাকরিচ্যুতদের স্বপদে পুনর্বহাল।
৫. গ্রাহকসেবার স্বার্থে লাইনক্রুসহ সব হয়রানি ও শাস্তিমূলক বদলি আদেশ বাতিল এবং বরখাস্ত ও সংযুক্ত কর্মীদের অবিলম্বে পদায়ন।
৬. জরুরি সেবায় নিয়োজিত কর্মীদের আন্তর্জাতিক নিয়মানুযায়ী নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা/শিফটিং ডিউটি বাস্তবায়নের জন্য অতি দ্রুত জনবলের ঘাটতি পূরণ।
৭. পূর্ণাঙ্গ সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন বোর্ড গঠন করে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।
উল্লেখ্য, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ও পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড একীভূত করে অভিন্ন সার্ভিস কোড বাস্তবায়ন, অনিয়মিত কর্মীদের নিয়মিতকরণসহ দুই দফা দাবিতে ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সারা দেশের ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রায় ৪৫ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী আন্দোলন করে আসছেন।
উজান থেকে নেমে আসা ঢলে হুহু করে বাড়ছে তিস্তা নদীর পানি। সোমবার সকাল ৬টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ডালিয়া পয়েন্টে পানি রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক শূন্য ৭ মিটার, যা বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১৬ মিনিট আগেস্থানীয় বিএনপি নেতা ফরিদ খাঁ বলেন, ‘৫ আগস্ট ৩টার দিকে আনন্দ মিছিল থেকে ফেরার সময় ওয়াজেদ ও তার লোকজন আমাদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এখন তারাই “জুলাই যোদ্ধা” হয়ে গেছে।’
২০ মিনিট আগেঝিনাইদহ সদর খাদ্যগুদাম থেকে দুই সপ্তাহ আগে ৩০০ টন গমের চাহিদা দেওয়া হয়। চাহিদার বিপরীতে গত বৃহস্পতিবার আটটি ট্রাকে ৬৪ টন গম আসে। বাহকদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার সময় দেখা যায় গমগুলো ছত্রাক ধরা ও নিম্নমানের। তখন আনলোড না করে এই গম খুলনাতে ফেরত দেওয়ার জন্য প্রক্রিয়া শুরু করি।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ডিসি কার্যালয়ের সামনে কালেক্টর চত্বর, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনেসহ নিউমার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট, প্রফেসরপাড়া, বালুবাগান, আরামবাগ, মেথরপাড়া, নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে, বাতেন খাঁসহ অনেক জায়গায় হাঁটুপানি জমে আছে।
২ ঘণ্টা আগে