খুলনা প্রতিনিধি
ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী, মানসম্মত শিক্ষা এবং একটি শান্তিপূর্ণ সমাজের মতো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং সম্প্রদায়গুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আজ রোববার খুলনার একটি আবাসিক হোটেলে এক কর্মশালায় এমনটাই বলেন বিশেষজ্ঞরা। এতে গণমাধ্যমকে ধর্মীয় বিশ্বাস ও উন্নয়নের সংযোগস্থলে আলোকপাত করার কথা বলা হয়।
‘এসডিজি অর্জনে ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ভূমিকার বস্তুনিষ্ঠ কাভারেজ জোরদার করা’ শীর্ষক বাংলাদেশি সাংবাদিকদের জন্য এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এতে প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইন মিডিয়া হাউসের সাংবাদিকেরা অংশ নেন।
এসডিজি এজেন্ডায় ধর্মীয় নেতাদের ভূমিকা এবং ধর্মীয় বিবেচনার বিষয়ে আলোচনা করার জন্য এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এসডিজি-১৬ এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ অর্জনে সংবাদমাধ্যমগুলি কীভাবে ধর্মীয় বিশ্বাসের খবরগুলি আরও ভালোভাবে কভার করতে পারে সে সম্পর্কে ধারণা বৃদ্ধির জন্য এই আয়োজন। কর্মশালায় সহযোগিতা করে সেন্টার ফর কমিউনিকেশন অ্যাকশন বাংলাদেশ (সি-ক্যাব) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ার্ল্ড ফেইথস ডেভেলপমেন্ট ডায়ালগ।
কর্মশালার মডারেটর ও সি-ক্যাবের কার্যনির্বাহী পরিচালক সৈয়দ জেইন আল মাহমুদ বলেন, ‘সাংবাদিকদের উচিত একটি পুরো ঘটনার সুষম কভারেজ প্রদান করা এবং এসডিজিকে কেন্দ্র করে সংবাদটি সঠিকভাবে প্রতিবেদন করা।’
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তানিয়া সুলতানা বলেন, ‘শান্তি সাংবাদিকতা একটি দৃষ্টিভঙ্গি যা সংঘাতের ওপর গুরুত্ব না দিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।’ তিনি আরও বলেন, ‘অহিংস প্রতিক্রিয়াকে কভার করতে হবে।’
উল্লেখ্য, জর্জটাউন হল জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান যা ধর্ম ও বৈশ্বিক উন্নয়ন নিয়ে কাজ করে।
ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী, মানসম্মত শিক্ষা এবং একটি শান্তিপূর্ণ সমাজের মতো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং সম্প্রদায়গুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আজ রোববার খুলনার একটি আবাসিক হোটেলে এক কর্মশালায় এমনটাই বলেন বিশেষজ্ঞরা। এতে গণমাধ্যমকে ধর্মীয় বিশ্বাস ও উন্নয়নের সংযোগস্থলে আলোকপাত করার কথা বলা হয়।
‘এসডিজি অর্জনে ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ভূমিকার বস্তুনিষ্ঠ কাভারেজ জোরদার করা’ শীর্ষক বাংলাদেশি সাংবাদিকদের জন্য এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এতে প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইন মিডিয়া হাউসের সাংবাদিকেরা অংশ নেন।
এসডিজি এজেন্ডায় ধর্মীয় নেতাদের ভূমিকা এবং ধর্মীয় বিবেচনার বিষয়ে আলোচনা করার জন্য এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এসডিজি-১৬ এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি শান্তিপূর্ণ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ অর্জনে সংবাদমাধ্যমগুলি কীভাবে ধর্মীয় বিশ্বাসের খবরগুলি আরও ভালোভাবে কভার করতে পারে সে সম্পর্কে ধারণা বৃদ্ধির জন্য এই আয়োজন। কর্মশালায় সহযোগিতা করে সেন্টার ফর কমিউনিকেশন অ্যাকশন বাংলাদেশ (সি-ক্যাব) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ার্ল্ড ফেইথস ডেভেলপমেন্ট ডায়ালগ।
কর্মশালার মডারেটর ও সি-ক্যাবের কার্যনির্বাহী পরিচালক সৈয়দ জেইন আল মাহমুদ বলেন, ‘সাংবাদিকদের উচিত একটি পুরো ঘটনার সুষম কভারেজ প্রদান করা এবং এসডিজিকে কেন্দ্র করে সংবাদটি সঠিকভাবে প্রতিবেদন করা।’
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তানিয়া সুলতানা বলেন, ‘শান্তি সাংবাদিকতা একটি দৃষ্টিভঙ্গি যা সংঘাতের ওপর গুরুত্ব না দিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।’ তিনি আরও বলেন, ‘অহিংস প্রতিক্রিয়াকে কভার করতে হবে।’
উল্লেখ্য, জর্জটাউন হল জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান যা ধর্ম ও বৈশ্বিক উন্নয়ন নিয়ে কাজ করে।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৪ ঘণ্টা আগে