বাগেরহাট প্রতিনিধি
‘বাবার নামে করা এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সত্যিই আমাকে উদ্বেলিত করেছে। আমি আবেগে আপ্লুত যে বাদশা চাচাসহ (সাবেক সংসদ সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশা) আমার বাবার হাজার হাজার অনুসারী আছেন, যাঁরা বাবাকে মনে রেখেছেন, এটা আমার জন্য গর্বের।’
এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।
আজ বৃহস্পতিবার বাগেরহাটের কচুয়ায় শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শন করেন তিনি। কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও স্থানীয় নেতা কর্মীরা যুবলীগ চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান। এ সময় তিনি নিজের বাবার নামে করা প্রতিষ্ঠানে এসে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আমার জীবনে বাবার শূন্যতা ছিল। কিন্তু আল্লাহ তাআলা এক ধরনের পূরণ করারও সুযোগ দিয়েছেন, কারণ বাবাকে তাঁর নেতা কর্মীরা যে পরিমাণ ভালোবাসেন এটা সত্যিই অবাক করা বিষয়। ৬০ এর দশকে বাবার সঙ্গে যাঁরা কাজ করেছেন, যুদ্ধ ও আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, তাঁরা অনেক সাহসী ছিলেন। বাঙালির স্বাধীনতার আন্দোলনে ৬২ সাল থেকে ৬৬ এর ৬ দফার প্রচার ও প্রকাশের ক্ষেত্রে শেখ ফজলুল হক মনি যে অবদান রেখেছেন সেটা তো আমরা ইতিহাসের পাতায় পড়েছি। আর এখন বাবার অনুসারীদের কাছ থেকে শুনতে পারি এ জন্য আমার খুব ভালো লাগে।’
শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, ‘একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মুজিব বাহিনী সবকিছু মিলিয়ে বাবার যে কাহিনি ও ইতিহাস আমরা শুনতে পাই। বাদশা চাচার মতো অনুসারীদের কাছ থেকে বাবার সহযোদ্ধাদের কাছ থেকে এটা আমার জন্য সত্যিই একটা আনন্দের জায়গায়, একটা বিশেষ অনুভূতির জায়গা। আসলে অনুভূতিটা বর্ণনা করা কঠিন।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, ‘শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ এই এলাকাকে সমৃদ্ধ করবে। শিক্ষার মাধ্যমে আমরা আলোকিত প্রজন্ম পাব, যে আলোকিত প্রজন্মের স্বপ্ন দেখেছিল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে আমার একটা দুর্বলতা আছে। কারণ, আমি নিজেই একজন শিক্ষক। শিক্ষার প্রসার ছাড়া প্রগতি আসে না, শিক্ষার প্রসার ছাড়া আমরা অন্ধ জগতেই রয়ে যাই।’ এই এলাকার শিক্ষার প্রসারের জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করার আশ্বাস দেন যুবলীগের এই শীর্ষ নেতা। পরে কলেজ প্রাঙ্গণে শেখ ফজলুল হক মনির ম্যুরালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি।
পরিদর্শনকালে তার সঙ্গে ছিলেন বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়, বিসিবির পরিচালক শেখ সোহেল, বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশা, কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম, বাগেরহাট জেলা যুবলীগের সভাপতি সরদার নাসির উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফি জেমসসহ দলীয় নেতা কর্মীরা।
‘বাবার নামে করা এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সত্যিই আমাকে উদ্বেলিত করেছে। আমি আবেগে আপ্লুত যে বাদশা চাচাসহ (সাবেক সংসদ সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশা) আমার বাবার হাজার হাজার অনুসারী আছেন, যাঁরা বাবাকে মনে রেখেছেন, এটা আমার জন্য গর্বের।’
এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।
আজ বৃহস্পতিবার বাগেরহাটের কচুয়ায় শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শন করেন তিনি। কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও স্থানীয় নেতা কর্মীরা যুবলীগ চেয়ারম্যানকে স্বাগত জানান। এ সময় তিনি নিজের বাবার নামে করা প্রতিষ্ঠানে এসে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।
উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আমার জীবনে বাবার শূন্যতা ছিল। কিন্তু আল্লাহ তাআলা এক ধরনের পূরণ করারও সুযোগ দিয়েছেন, কারণ বাবাকে তাঁর নেতা কর্মীরা যে পরিমাণ ভালোবাসেন এটা সত্যিই অবাক করা বিষয়। ৬০ এর দশকে বাবার সঙ্গে যাঁরা কাজ করেছেন, যুদ্ধ ও আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, তাঁরা অনেক সাহসী ছিলেন। বাঙালির স্বাধীনতার আন্দোলনে ৬২ সাল থেকে ৬৬ এর ৬ দফার প্রচার ও প্রকাশের ক্ষেত্রে শেখ ফজলুল হক মনি যে অবদান রেখেছেন সেটা তো আমরা ইতিহাসের পাতায় পড়েছি। আর এখন বাবার অনুসারীদের কাছ থেকে শুনতে পারি এ জন্য আমার খুব ভালো লাগে।’
শেখ ফজলে শামস পরশ বলেন, ‘একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মুজিব বাহিনী সবকিছু মিলিয়ে বাবার যে কাহিনি ও ইতিহাস আমরা শুনতে পাই। বাদশা চাচার মতো অনুসারীদের কাছ থেকে বাবার সহযোদ্ধাদের কাছ থেকে এটা আমার জন্য সত্যিই একটা আনন্দের জায়গায়, একটা বিশেষ অনুভূতির জায়গা। আসলে অনুভূতিটা বর্ণনা করা কঠিন।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, ‘শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ এই এলাকাকে সমৃদ্ধ করবে। শিক্ষার মাধ্যমে আমরা আলোকিত প্রজন্ম পাব, যে আলোকিত প্রজন্মের স্বপ্ন দেখেছিল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে আমার একটা দুর্বলতা আছে। কারণ, আমি নিজেই একজন শিক্ষক। শিক্ষার প্রসার ছাড়া প্রগতি আসে না, শিক্ষার প্রসার ছাড়া আমরা অন্ধ জগতেই রয়ে যাই।’ এই এলাকার শিক্ষার প্রসারের জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করার আশ্বাস দেন যুবলীগের এই শীর্ষ নেতা। পরে কলেজ প্রাঙ্গণে শেখ ফজলুল হক মনির ম্যুরালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি।
পরিদর্শনকালে তার সঙ্গে ছিলেন বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়, বিসিবির পরিচালক শেখ সোহেল, বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশা, কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম, বাগেরহাট জেলা যুবলীগের সভাপতি সরদার নাসির উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফি জেমসসহ দলীয় নেতা কর্মীরা।
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী মাহফুজ ইসলাম ইমন (১৬) ও তার মামা সাজেদুল ইসলামকে (২২) ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আগামীকাল শনিবার থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বহিরাগত প্রবেশ নিষিদ্ধ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।
৪০ মিনিট আগেরাজধানীর কারওয়ান বাজারে সড়কে রক্তাক্ত অবস্থায় শাহ আলম (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ পড়ে ছিলেন। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে কারওয়ান বাজারে স্টার বেকারির বিপরীত পাশের রাস্তা থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদপুরের কচুয়ায় মাদ্রাসা থেকে নিখোঁজ ছেলেকে খুঁজতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক গৃহবধূ। এ ঘটনায় অভিযুক্ত মো. সুমন (৩১) ও মো. মহসিন (২৮) নামের দুই যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (২ মে) দুপুরে তাঁদের চাঁদপুর আদালতে সোপর্দ করে কচুয়া থানা-পুলিশ। সন্ধ্যায় এই তথ্য নিশ্চিত করেন থানার ভারপ্রাপ্...
২ ঘণ্টা আগে