কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
ভোটের সময় হামলা–নির্যাতনের কথা স্মৃতিচারণা করে কাঁদলেন কুষ্টিয়া-৪ আসনের এমপি আব্দুর রউফ। তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সেলিম আলতাফকে হারিয়ে ওই আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
আজ শনিবার কুমারখালী উপজেলার সুরভীকুঞ্জ কমিউনিটি সেন্টারে ওই আসনের পোলিং এজেন্টদের এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যের শুরুতে প্রায় ৪৩ সেকেন্ড ধরে কাঁদেন এমপি আব্দুর রউফ।
তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও অত্যাচারীদের শত নির্যাতন সহ্য করে আপনারা আমাকে বিজয়ী করেছেন। আপনাদের ঋণ কোনো দিন ভুলব না। আপনাদের যেকোনো চাওয়া–পাওয়া পূরণে আমি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’
আব্দুর রউফ আরও বলেন, ‘ভোটের দিন পোলিং এজেন্টদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করা অত্যন্ত জরুরি। পোলিং এজেন্টরা চাইলেই নিরপেক্ষ ভোট উপহার দিতে পারেন।’
পোলিং এজেন্ট নাজমুল হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘শক্তিশালী নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করতে গিয়ে আমরা হামলা, নির্যাতন, নিপীড়ন ও মামলার শিকার হয়েছি।’ তিনি এমপির কাছে মাসিক ভাতা প্রদানের দাবি জানান।
এ সময় কুমারখালী পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক, জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহিদ হোসেন জাফর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। প্রথমবারের মতো এমন অনুষ্ঠানে ১০০টি ভোটকেন্দ্রের ৭৫৫ জন পোলিং এজেন্টসহ স্থানীয় নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া–৪ আসনে ভোটের আগে–পরে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রউফের সমর্থকেরা বেশি হতাহত হয়েছেন।
সর্বশেষ গত ১৩ মার্চ রাতে উপজেলার যদুবয়রা ইউনিয়নের উত্তর চাঁদপুর গ্রামে মো. নান্নু (৪৫) নামে এক যুবক খুন হন। এর আগে ১৫ জানুয়ারি কুমারখালীতে দুপক্ষের হামলায় গুলিবিদ্ধ জিয়ার হোসেন নামে একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। সে সময় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেলিম আলতাফ দাবি করেছিলেন, তাঁর পক্ষে ভোট করায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকেরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
ভোটের সময় হামলা–নির্যাতনের কথা স্মৃতিচারণা করে কাঁদলেন কুষ্টিয়া-৪ আসনের এমপি আব্দুর রউফ। তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সেলিম আলতাফকে হারিয়ে ওই আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
আজ শনিবার কুমারখালী উপজেলার সুরভীকুঞ্জ কমিউনিটি সেন্টারে ওই আসনের পোলিং এজেন্টদের এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যের শুরুতে প্রায় ৪৩ সেকেন্ড ধরে কাঁদেন এমপি আব্দুর রউফ।
তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও অত্যাচারীদের শত নির্যাতন সহ্য করে আপনারা আমাকে বিজয়ী করেছেন। আপনাদের ঋণ কোনো দিন ভুলব না। আপনাদের যেকোনো চাওয়া–পাওয়া পূরণে আমি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।’
আব্দুর রউফ আরও বলেন, ‘ভোটের দিন পোলিং এজেন্টদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করা অত্যন্ত জরুরি। পোলিং এজেন্টরা চাইলেই নিরপেক্ষ ভোট উপহার দিতে পারেন।’
পোলিং এজেন্ট নাজমুল হোসেন তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘শক্তিশালী নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করতে গিয়ে আমরা হামলা, নির্যাতন, নিপীড়ন ও মামলার শিকার হয়েছি।’ তিনি এমপির কাছে মাসিক ভাতা প্রদানের দাবি জানান।
এ সময় কুমারখালী পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক, জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহিদ হোসেন জাফর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। প্রথমবারের মতো এমন অনুষ্ঠানে ১০০টি ভোটকেন্দ্রের ৭৫৫ জন পোলিং এজেন্টসহ স্থানীয় নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া–৪ আসনে ভোটের আগে–পরে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রউফের সমর্থকেরা বেশি হতাহত হয়েছেন।
সর্বশেষ গত ১৩ মার্চ রাতে উপজেলার যদুবয়রা ইউনিয়নের উত্তর চাঁদপুর গ্রামে মো. নান্নু (৪৫) নামে এক যুবক খুন হন। এর আগে ১৫ জানুয়ারি কুমারখালীতে দুপক্ষের হামলায় গুলিবিদ্ধ জিয়ার হোসেন নামে একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। সে সময় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেলিম আলতাফ দাবি করেছিলেন, তাঁর পক্ষে ভোট করায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকেরা এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১৫ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে