নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
খুলনা সরকারি ব্রজলাল (বিএল) কলেজের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র নয়ন মন্ডল নিজের দক্ষতায় তাক লাগিয়েছেন। লিওনেল মেসির বিশাল আকৃতির ছবি এঁকে তিনি সবার দৃষ্টি কেড়েছেন। ২০ ফুট বাই ১৭ ফুটের এই চিত্রকর্ম তৈরি করতে নয়ন ব্যবহার করেছেন ৫০৪টি এ ফোর সাইজের কাগজ। গতকাল সোমবার বিএল কলেজ প্রাঙ্গণে ছবিটি প্রদর্শন করেন তিনি।
করোনা মহামারির সময় ছবি আঁকায় হাতেখড়ি হয়েছিল নয়নের। তখন থেকেই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ছবি আঁকার স্বপ্ন দেখা শুরু করেন তিনি। এক মাসের বেশি সময় ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে এবং বন্ধুদের সহযোগিতায় সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে।
নয়নের এই সাফল্যে তার সহপাঠী এবং শিক্ষকেরা বেশ খুশি। তাঁরা মনে করেন, নয়নের প্রতিভা তাঁকে ভবিষ্যতে একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হতে সাহায্য করবে।
সহপাঠী মো. ছাবিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার সহপাঠী এত বড় ছবি এঁকেছে, এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। সে আমাদের এবং কলেজের নাম উজ্জ্বল করেছে। আমি চাই নয়ন এভাবেই সামনে এগিয়ে যাক।’
অন্য এক সহপাঠী সারমিন সুলতানা বলেন, ‘আমি মেসির বড় ভক্ত। আমার বন্ধু যখন আমার প্রিয় খেলোয়াড়ের ছবি এঁকেছে, তখন আমার খুব ভালো লেগেছে। নয়ন এটি পেশা হিসেবে নিতে চাইছে, আমি তার জন্য শুভকামনা জানাই।’
অর্থনীতি বিভাগের প্রধান প্রফেসর খন্দকার মফিজুর রহমান বলেন, ‘আমি ফুটবল পছন্দ করি এবং আমার প্রিয় খেলোয়াড় লিওনেল মেসি। নয়নের আঁকা এত বড় এবং সুন্দর ছবি দেখে আমি আনন্দিত। তার এমন প্রতিভার কথা আগে জানতাম না।’
কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির ছাত্রের কাজের প্রশংসা করে বলেন, ‘নয়নের এই চিত্রকর্ম বিএল কলেজে প্রদর্শিত হচ্ছে, যা আমাদের জন্য গর্বের। এটি অন্যান্য জায়গায় প্রদর্শনীর জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করতে আমরা প্রস্তুত।’
নয়ন মন্ডল তাঁর এই চিত্রকর্মটি লিওনেল মেসির কাছে পৌঁছে দিতে চান। তাঁর স্বপ্ন, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ছবি আঁকিয়ে হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত করা।
খুলনা সরকারি ব্রজলাল (বিএল) কলেজের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র নয়ন মন্ডল নিজের দক্ষতায় তাক লাগিয়েছেন। লিওনেল মেসির বিশাল আকৃতির ছবি এঁকে তিনি সবার দৃষ্টি কেড়েছেন। ২০ ফুট বাই ১৭ ফুটের এই চিত্রকর্ম তৈরি করতে নয়ন ব্যবহার করেছেন ৫০৪টি এ ফোর সাইজের কাগজ। গতকাল সোমবার বিএল কলেজ প্রাঙ্গণে ছবিটি প্রদর্শন করেন তিনি।
করোনা মহামারির সময় ছবি আঁকায় হাতেখড়ি হয়েছিল নয়নের। তখন থেকেই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ছবি আঁকার স্বপ্ন দেখা শুরু করেন তিনি। এক মাসের বেশি সময় ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে এবং বন্ধুদের সহযোগিতায় সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে।
নয়নের এই সাফল্যে তার সহপাঠী এবং শিক্ষকেরা বেশ খুশি। তাঁরা মনে করেন, নয়নের প্রতিভা তাঁকে ভবিষ্যতে একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী হতে সাহায্য করবে।
সহপাঠী মো. ছাবিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমার সহপাঠী এত বড় ছবি এঁকেছে, এটা আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। সে আমাদের এবং কলেজের নাম উজ্জ্বল করেছে। আমি চাই নয়ন এভাবেই সামনে এগিয়ে যাক।’
অন্য এক সহপাঠী সারমিন সুলতানা বলেন, ‘আমি মেসির বড় ভক্ত। আমার বন্ধু যখন আমার প্রিয় খেলোয়াড়ের ছবি এঁকেছে, তখন আমার খুব ভালো লেগেছে। নয়ন এটি পেশা হিসেবে নিতে চাইছে, আমি তার জন্য শুভকামনা জানাই।’
অর্থনীতি বিভাগের প্রধান প্রফেসর খন্দকার মফিজুর রহমান বলেন, ‘আমি ফুটবল পছন্দ করি এবং আমার প্রিয় খেলোয়াড় লিওনেল মেসি। নয়নের আঁকা এত বড় এবং সুন্দর ছবি দেখে আমি আনন্দিত। তার এমন প্রতিভার কথা আগে জানতাম না।’
কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির ছাত্রের কাজের প্রশংসা করে বলেন, ‘নয়নের এই চিত্রকর্ম বিএল কলেজে প্রদর্শিত হচ্ছে, যা আমাদের জন্য গর্বের। এটি অন্যান্য জায়গায় প্রদর্শনীর জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করতে আমরা প্রস্তুত।’
নয়ন মন্ডল তাঁর এই চিত্রকর্মটি লিওনেল মেসির কাছে পৌঁছে দিতে চান। তাঁর স্বপ্ন, পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ছবি আঁকিয়ে হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত করা।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৪৪ মিনিট আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
১ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
১ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগে