পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি
খুলনার পাইকগাছায় শিবসা নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ফিরিয়ে আনতে খননের জন্য দাবি জানিয়েছেন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় শিবসা নদীর পাড়ে মানববন্ধন ও সমাবেশে এ দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও মনুষ্য সৃষ্ট নানা কারণে একসময়ের খরস্রোতা শিবসা নদী এখন অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। এ কারণে শিবসাপারের মানুষ জীবিকা হারাচ্ছে। শিবসার পানিতে প্লাবিত হয়ে পাইকগাছা পৌর শহরসহ আশপাশের এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। তাই শিবসা নদী খননে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ‘ওয়াটারকিপার্স-বাংলাদেশ’ এবং নাগরিক সংগঠন ‘সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলন’ এই কর্মসূচির আয়োজন করে। কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক নিখিল চন্দ্র ভদ্র। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পাইকগাছা পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর।
আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের কোষাধ্যক্ষ খায়রুজ্জামান কামাল, লিডার্সের নির্বাহী পরিচালক মোহন কুমার মণ্ডল, পাইকগাছার প্যানেল মেয়র মাহবুবুর রহমান রনজু ও কবিতা রানী দাশ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক সাকিলা পারভীন, নাগরিক অধিকার বাস্তবায়ন কমিটির উপদেষ্টা প্রশান্ত মণ্ডল, অধ্যক্ষ হরেকৃষ্ণ দাশসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, পাইকগাছার ওপর দিয়ে প্রবাহিত শিবসা নদী ও কপোতাক্ষ নদে অস্বাভাবিক পানি বাড়ায় বাঁধ ভেঙে ও উপচে জেলেপল্লির ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ নদীর পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। পৌর বাজারের কাঁকড়া মার্কেট, চিংড়ি বিপণন মার্কেট, মাছের বাজার, ফলের বাজার ও সবজির বাজারে পানি উঠছে। এ ছাড়া হরিঢালী ইউনিয়নের মাহমুদ কাটী, সোনাতন কাটী, হরিদাস কাটী, রাড়ুলী ইউনিয়নের রাড়ুলীর জেলেপল্লি, লস্কর ইউনিয়নের আলমতলাসহ বিভিন্ন এলাকার ওয়াপদার বেড়িবাঁধে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে মানুষকে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
নাব্যতা হারিয়ে শিবসা নদী ভরাট হয়ে এখন নালায় পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, একসময়ের খরস্রোতা শিবসা নদীতে লঞ্চ, স্টিমারসহ বিভিন্ন নৌযান চলাচল করত। কয়রা, পাইকগাছা ও বড়দল এলাকার লোকজন নৌপথে সহজেই যাতায়াত করত। এখন সবকিছুই শুধু স্মৃতি। অথচ সেই নদী এখন পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে। জেগে উঠছে বিশাল চর। এতে বর্ষা মৌসুমে পানি উপচে পাইকগাছা বাজার প্লাবিত হচ্ছে। পাইকগাছাবাসীর দাবি শিবসা নদী খননের।
খুলনার পাইকগাছায় শিবসা নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ফিরিয়ে আনতে খননের জন্য দাবি জানিয়েছেন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় শিবসা নদীর পাড়ে মানববন্ধন ও সমাবেশে এ দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও মনুষ্য সৃষ্ট নানা কারণে একসময়ের খরস্রোতা শিবসা নদী এখন অস্তিত্ব হারাতে বসেছে। এ কারণে শিবসাপারের মানুষ জীবিকা হারাচ্ছে। শিবসার পানিতে প্লাবিত হয়ে পাইকগাছা পৌর শহরসহ আশপাশের এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। তাই শিবসা নদী খননে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ‘ওয়াটারকিপার্স-বাংলাদেশ’ এবং নাগরিক সংগঠন ‘সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলন’ এই কর্মসূচির আয়োজন করে। কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক সাংবাদিক নিখিল চন্দ্র ভদ্র। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পাইকগাছা পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর।
আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের কোষাধ্যক্ষ খায়রুজ্জামান কামাল, লিডার্সের নির্বাহী পরিচালক মোহন কুমার মণ্ডল, পাইকগাছার প্যানেল মেয়র মাহবুবুর রহমান রনজু ও কবিতা রানী দাশ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক সাকিলা পারভীন, নাগরিক অধিকার বাস্তবায়ন কমিটির উপদেষ্টা প্রশান্ত মণ্ডল, অধ্যক্ষ হরেকৃষ্ণ দাশসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, পাইকগাছার ওপর দিয়ে প্রবাহিত শিবসা নদী ও কপোতাক্ষ নদে অস্বাভাবিক পানি বাড়ায় বাঁধ ভেঙে ও উপচে জেলেপল্লির ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ নদীর পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। পৌর বাজারের কাঁকড়া মার্কেট, চিংড়ি বিপণন মার্কেট, মাছের বাজার, ফলের বাজার ও সবজির বাজারে পানি উঠছে। এ ছাড়া হরিঢালী ইউনিয়নের মাহমুদ কাটী, সোনাতন কাটী, হরিদাস কাটী, রাড়ুলী ইউনিয়নের রাড়ুলীর জেলেপল্লি, লস্কর ইউনিয়নের আলমতলাসহ বিভিন্ন এলাকার ওয়াপদার বেড়িবাঁধে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে মানুষকে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
নাব্যতা হারিয়ে শিবসা নদী ভরাট হয়ে এখন নালায় পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, একসময়ের খরস্রোতা শিবসা নদীতে লঞ্চ, স্টিমারসহ বিভিন্ন নৌযান চলাচল করত। কয়রা, পাইকগাছা ও বড়দল এলাকার লোকজন নৌপথে সহজেই যাতায়াত করত। এখন সবকিছুই শুধু স্মৃতি। অথচ সেই নদী এখন পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে। জেগে উঠছে বিশাল চর। এতে বর্ষা মৌসুমে পানি উপচে পাইকগাছা বাজার প্লাবিত হচ্ছে। পাইকগাছাবাসীর দাবি শিবসা নদী খননের।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে