মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের মোংলায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শ্রমিক সংগঠনের পূর্বঘোষিত সমাবেশ বিএনপি–সমর্থিত শ্রমিকদের হামলায় পণ্ড হয়ে গেছে। এতে এনসিপির নেত্রীসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে।
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে সমাবেশস্থলে পৌঁছানোর আগেই শহরের শাহাদাৎ মোড়ে তাঁদের ওপর হামলা হয়। শেষ পর্যন্ত দিগ্বিদিক ছুটে রক্ষা পেয়েছেন তাঁরা।
এনসিপির নেতাদের অভিযোগ, ‘জিয়ার সৈনিক এক হও’ স্লোগান দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বাধীন দুষ্কৃতকারীরা তাঁদের ওপর এ ন্যক্কারজনক হামলা চালায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল বিকেলে এনসিপির শ্রমিক উইং মোংলা বন্দরে জাহাজে কর্মরত মজুরিভিত্তিক শ্রমিকদের নিয়ে শ্রমিক সংঘ চত্বরে (মাঠে) মোংলা বন্দর শ্রমিক কর্মচারী সংঘের তলবি সাধারণ সভার আয়োজন করে।
কিন্তু এনসিপির কেন্দ্রীয় শ্রমিক উইং নেতারা আসতে বিলম্ব করায় সন্ধ্যা ৬টার দিকে সমাবেশস্থলে যাত্রা করলে শ্রমিক সংঘসংলগ্ন শাহাদাৎ মোড়ে তাঁদের মিছিল ও যাত্রা রোধ করে সেখানে আগে থেকে জড়ো হওয়া বিএনপি–সমর্থিত শ্রমিকদের একাংশ। তখনই ঘটে হামলা ও মারধরের ঘটনা।
এর আগে গত সোমবার সমাবেশস্থল দেখতে গিয়ে এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক মো. তিতুমীর চোকদারসহ তিন থেকে চারজন শ্রমিক হামলা ও মারধরের শিকার হন। এ ঘটনায় মোংলা বন্দরে শ্রমিক সংগঠন দখল নিয়ে বিএনপি ও এনসিপি মুখোমুখি অবস্থান নেয়।
এনসিপির কর্মসূচির প্রতিবাদে গতকাল দুপুরে মোংলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপি–সমর্থিত শ্রমিক নেতারা। সংবাদ সম্মেলনে বাগেরহাট জেলা যুবদলের নেতা ও সাবেক প্যানেল মেয়র মো. আলাউদ্দিন নিজেকে মোংলা বন্দর শ্রমিক কর্মচারী সংঘের সভাপতি দাবি করে বলেন, বিগত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ–সমর্থিত শ্রমিক নেতারা সাধারণ শ্রমিকদের জিম্মিসহ তাঁদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছেন। একই সঙ্গে এনসিপি–সমর্থিত শ্রমিক নেতা তিতুমীরকে আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে উল্লেখ করেন।
বিএনপির সংবাদ সম্মেলন ও ঢাকায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল এবং মোংলায় শ্রমিক সমাবেশ ঘিরে দুপুর থেকে শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। বেলা ৩টা থেকে শ্রমিক সংঘ চত্বর ও আশপাশে পুলিশ, নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের টহলব্যবস্থা জোরদার করা হয়।
শহরের মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। অপরদিকে দুপুর থেকে মোংলা শহরের বিএনপি–সমর্থিত শ্রমিকদের একাংশের বিক্ষোভ মিছিল ও মহড়ায় শহর উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। শেষ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রাচীর ভেদ করে শ্রমিকদের কোনো পক্ষই সভাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি। আর দ্বিধাবিভক্ত শ্রমিকদের পাল্টাপাল্টি হামলায় পণ্ড হয় এনসিপির শ্রমিক সংগঠনের সমাবেশ।
এ বিষয়ে এনসিপির শ্রমিক শাখার কেন্দ্রীয় যুগ্ম সমন্বয়কারী মোশাররফ হোসেন স্বপন বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ আমলে বন্দরের শ্রমিক সংগঠন অকার্যকর রেখে সাধারণ শ্রমিকদের ওপর জুলুম করা হয়েছিল। এ সংগঠনের নির্বাচন ও তলবি সাধারণ সভায় অতিথি হিসেবে তিনি, কেন্দ্রীয় নারী নেত্রীসহ আটজন যোগ দিতে এসেছিলেন। কিন্তু তাঁদের ওপর ন্যক্কারজনক হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা জিয়ার সৈনিক হিসেবে স্লোগান দিয়ে এ হামলায় অংশ নেন।
হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, এ বিষয়ে এনসিপির শ্রমিক উইং কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
মোংলা পৌর বিএনপির সদস্যসচিব মাহবুবুর রহমান মানিক বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে মোংলা বন্দর শ্রমিক সংঘ একটি অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছিল। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর আমাদের বিএনপির শ্রমিক দল সংগঠনটি কার্যকর করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় এনসিপির শ্রমিক উইংয়ের সঙ্গে গতকাল সংঘর্ষ ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে আমাদের শ্রমিক সংগঠনের পাঁচজন আহত হয়েছেন। আমরা আশা করি, ভবিষ্যতে দুপক্ষের সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আরও দায়িত্বশীল আচরণ করবেন।’
মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনিসুর রহমান বলেন, গতকাল সন্ধ্যার আগমুহূর্তে শ্রমিকদের দুপক্ষের মধ্যে হামলা ও সংঘাতের ঘটনা ঘটে। তবে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কেউ লিখিত কোনো অভিযোগ করেনি।
অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা উল্লেখ করে ওসি বলেন, পৌর শহরের আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে।
এদিকে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মোংলা বন্দর শ্রমিক–কর্মচারী সংঘ রেজি নম্বর-২১৪৩ শাব্দিক অর্থে মোংলা বন্দরের শ্রমিক মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এটি একটি স্টিভেডর (পণ্য খালাসকারী প্রতিষ্ঠান) নিয়ন্ত্রিত শ্রমিক দ্বারা পরিচালিত সংগঠন। এই শ্রমিকগণ স্টিভেডরদের নিয়ন্ত্রণে বন্দরে আগত সব বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে পণ্য খালাস-বোঝাইয়ের কাজ করে থাকেন।
মোংলা বন্দরের লাইসেন্সপ্রাপ্ত স্টিভেডরগণ এসব শ্রমিকের নিয়োগ, পরিচালনা ও সব পাওনা পরিশোধ করে থাকেন। মোংলা বন্দর কোনো শ্রমিক নিয়োগ/পরিচালনা করে না। মোংলা বন্দরের শ্রমিক নেতাদের ওপর হামলার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত সংবাদটি মূলত স্টিভেডর শ্রমিকদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বহিঃপ্রকাশ।
বাগেরহাটের মোংলায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শ্রমিক সংগঠনের পূর্বঘোষিত সমাবেশ বিএনপি–সমর্থিত শ্রমিকদের হামলায় পণ্ড হয়ে গেছে। এতে এনসিপির নেত্রীসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে।
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে সমাবেশস্থলে পৌঁছানোর আগেই শহরের শাহাদাৎ মোড়ে তাঁদের ওপর হামলা হয়। শেষ পর্যন্ত দিগ্বিদিক ছুটে রক্ষা পেয়েছেন তাঁরা।
এনসিপির নেতাদের অভিযোগ, ‘জিয়ার সৈনিক এক হও’ স্লোগান দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বাধীন দুষ্কৃতকারীরা তাঁদের ওপর এ ন্যক্কারজনক হামলা চালায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল বিকেলে এনসিপির শ্রমিক উইং মোংলা বন্দরে জাহাজে কর্মরত মজুরিভিত্তিক শ্রমিকদের নিয়ে শ্রমিক সংঘ চত্বরে (মাঠে) মোংলা বন্দর শ্রমিক কর্মচারী সংঘের তলবি সাধারণ সভার আয়োজন করে।
কিন্তু এনসিপির কেন্দ্রীয় শ্রমিক উইং নেতারা আসতে বিলম্ব করায় সন্ধ্যা ৬টার দিকে সমাবেশস্থলে যাত্রা করলে শ্রমিক সংঘসংলগ্ন শাহাদাৎ মোড়ে তাঁদের মিছিল ও যাত্রা রোধ করে সেখানে আগে থেকে জড়ো হওয়া বিএনপি–সমর্থিত শ্রমিকদের একাংশ। তখনই ঘটে হামলা ও মারধরের ঘটনা।
এর আগে গত সোমবার সমাবেশস্থল দেখতে গিয়ে এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক মো. তিতুমীর চোকদারসহ তিন থেকে চারজন শ্রমিক হামলা ও মারধরের শিকার হন। এ ঘটনায় মোংলা বন্দরে শ্রমিক সংগঠন দখল নিয়ে বিএনপি ও এনসিপি মুখোমুখি অবস্থান নেয়।
এনসিপির কর্মসূচির প্রতিবাদে গতকাল দুপুরে মোংলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন বিএনপি–সমর্থিত শ্রমিক নেতারা। সংবাদ সম্মেলনে বাগেরহাট জেলা যুবদলের নেতা ও সাবেক প্যানেল মেয়র মো. আলাউদ্দিন নিজেকে মোংলা বন্দর শ্রমিক কর্মচারী সংঘের সভাপতি দাবি করে বলেন, বিগত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ–সমর্থিত শ্রমিক নেতারা সাধারণ শ্রমিকদের জিম্মিসহ তাঁদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছেন। একই সঙ্গে এনসিপি–সমর্থিত শ্রমিক নেতা তিতুমীরকে আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে উল্লেখ করেন।
বিএনপির সংবাদ সম্মেলন ও ঢাকায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল এবং মোংলায় শ্রমিক সমাবেশ ঘিরে দুপুর থেকে শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। বেলা ৩টা থেকে শ্রমিক সংঘ চত্বর ও আশপাশে পুলিশ, নৌবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের টহলব্যবস্থা জোরদার করা হয়।
শহরের মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। অপরদিকে দুপুর থেকে মোংলা শহরের বিএনপি–সমর্থিত শ্রমিকদের একাংশের বিক্ষোভ মিছিল ও মহড়ায় শহর উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। শেষ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রাচীর ভেদ করে শ্রমিকদের কোনো পক্ষই সভাস্থলে পৌঁছাতে পারেনি। আর দ্বিধাবিভক্ত শ্রমিকদের পাল্টাপাল্টি হামলায় পণ্ড হয় এনসিপির শ্রমিক সংগঠনের সমাবেশ।
এ বিষয়ে এনসিপির শ্রমিক শাখার কেন্দ্রীয় যুগ্ম সমন্বয়কারী মোশাররফ হোসেন স্বপন বলেন, বিগত আওয়ামী লীগ আমলে বন্দরের শ্রমিক সংগঠন অকার্যকর রেখে সাধারণ শ্রমিকদের ওপর জুলুম করা হয়েছিল। এ সংগঠনের নির্বাচন ও তলবি সাধারণ সভায় অতিথি হিসেবে তিনি, কেন্দ্রীয় নারী নেত্রীসহ আটজন যোগ দিতে এসেছিলেন। কিন্তু তাঁদের ওপর ন্যক্কারজনক হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা জিয়ার সৈনিক হিসেবে স্লোগান দিয়ে এ হামলায় অংশ নেন।
হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, এ বিষয়ে এনসিপির শ্রমিক উইং কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
মোংলা পৌর বিএনপির সদস্যসচিব মাহবুবুর রহমান মানিক বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে মোংলা বন্দর শ্রমিক সংঘ একটি অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছিল। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর আমাদের বিএনপির শ্রমিক দল সংগঠনটি কার্যকর করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় এনসিপির শ্রমিক উইংয়ের সঙ্গে গতকাল সংঘর্ষ ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে আমাদের শ্রমিক সংগঠনের পাঁচজন আহত হয়েছেন। আমরা আশা করি, ভবিষ্যতে দুপক্ষের সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আরও দায়িত্বশীল আচরণ করবেন।’
মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনিসুর রহমান বলেন, গতকাল সন্ধ্যার আগমুহূর্তে শ্রমিকদের দুপক্ষের মধ্যে হামলা ও সংঘাতের ঘটনা ঘটে। তবে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কেউ লিখিত কোনো অভিযোগ করেনি।
অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা উল্লেখ করে ওসি বলেন, পৌর শহরের আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে।
এদিকে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মোংলা বন্দর শ্রমিক–কর্মচারী সংঘ রেজি নম্বর-২১৪৩ শাব্দিক অর্থে মোংলা বন্দরের শ্রমিক মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে এটি একটি স্টিভেডর (পণ্য খালাসকারী প্রতিষ্ঠান) নিয়ন্ত্রিত শ্রমিক দ্বারা পরিচালিত সংগঠন। এই শ্রমিকগণ স্টিভেডরদের নিয়ন্ত্রণে বন্দরে আগত সব বাণিজ্যিক জাহাজ থেকে পণ্য খালাস-বোঝাইয়ের কাজ করে থাকেন।
মোংলা বন্দরের লাইসেন্সপ্রাপ্ত স্টিভেডরগণ এসব শ্রমিকের নিয়োগ, পরিচালনা ও সব পাওনা পরিশোধ করে থাকেন। মোংলা বন্দর কোনো শ্রমিক নিয়োগ/পরিচালনা করে না। মোংলা বন্দরের শ্রমিক নেতাদের ওপর হামলার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত সংবাদটি মূলত স্টিভেডর শ্রমিকদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বহিঃপ্রকাশ।
নোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
৭ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মধুপুরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অশালীন আচরণের অভিযোগে এক শিক্ষককে জুতাপেটা করেছেন নারী অভিভাবকেরা। আজ বুধবার দুপুরে মধুপুরের আকাশী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে এই ঘটনা ঘটে। তবে ওই শিক্ষক বলছেন, স্থানীয় এক যুবককে শাসন করায় সে ষড়যন্ত্র করে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলার অভিযোগে সম্প্রতি ২৫৯ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছিল প্রশাসন। সেই তালিকায় মারধরে নিহত নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শামীম মোল্লার নামও রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঅধ্যক্ষকে পদত্যাগে ‘বাধ্য করানোর চেষ্টা’ ও ‘হেনস্তা’ করার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভে নেমেছেন ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার সকাল থেকে রাজধানীর শ্যামলীতে অবস্থিত এই বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি ছাড়া অন্য সব চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়ে
১ ঘণ্টা আগে