খুলনা প্রতিনিধি
কৃষিপণ্য পরিবহনে ‘কৃষিপণ্য স্পেশাল’ নামে একটি নতুন ট্রেন চালু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। পণ্য নিয়ে আজ মঙ্গলবার ট্রেনটি খুলনা রেলস্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এটি ঢাকার তেজগাঁও রেলস্টেশনে পৌঁছাবে আজ রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে।
এই ট্রেনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্নস্থান থেকে কৃষিপণ্য অত্যন্ত স্বল্পমূল্যে পরিবহন করা যাবে। এই স্পেশাল ট্রেনে সাধারণ লাগেজ ভ্যানের পাশাপাশি রেফ্রিজারেটরে লাগেজ ভ্যানেরও ব্যবস্থা রয়েছে। যার মাধ্যমে মাছ, মাংসসহ পচনশীল পণ্য পরিবহন করা যাবে।
খুলনা রেলস্টেশনে ট্রেনটির উদ্বোধন করেন রেলওয়ের (পশ্চিম) চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার সুজিত কুমার বিশ্বাস। তিনি জানান, দেশের কৃষিপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে আনাতে ঢাকা এবং দেশের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পরিবহনের জন্যই এই স্পেশাল ট্রেনটি চালু করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা যাতে সুলভ মূল্যে পণ্য ঢাকায় নিতে পারে এবং তৃণমূল পর্যায়ে উৎপাদনকারীরা যেন ন্যায্যমূল্য পায় সেই বিষয়টি মাথায় রেখে এটি চালু করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, খুলনা-ঢাকা রুটে খুলনা রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে যশোর, যশোর ক্যান্টনমেন্ট, বারোবাজার, কোটচাঁদপুর, সাফদারপুর, আনসারবাড়িয়া, উথলী, চুয়াডাঙ্গা, আলমডাঙ্গা, পোড়াদাহ, ভেড়ামারা, ঈশ্বরদী, জয়দেবপুর, বিমানবন্দর ও ঢাকা তেজগাঁও ট্রেনটি থামবে।
আর বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে পার্বতীপুর, বিরামপুর, পাঁচবিবি, জয়পুরহাট, জামালগঞ্জ, আক্কেলপুর, সান্তাহার, আহসানগঞ্জ, মাধনগর, নাটোর, চাটমোহর, লাহোড়ীমোহনপুর, উল্লাপাড়া, টাঙ্গাইল, জয়দেবপুর, বিমানবন্দর ও তেজগাঁও থামবে।
এ ছাড়া রহনপুর-ঢাকা রুটে নাচোল, আমনূরা জয়, কাঁকনহাট, রাজশাহী, সরদহরোড, আগানি, আব্দুলপুর, আজিমনগর, ঈশ্বরদী বাইপাস, চাটমোহর, বড়াল ব্রিজ ও জয়দেবপুর স্টেশনে থামবে। এসব রুট থেকে নিয়মিত কৃষিপণ্য ঢাকায় আনা হলে রেলওয়ের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে এবং কৃষি পণ্যের দাম কমবে বলে মনে করছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
কৃষিপণ্য পরিবহনে ‘কৃষিপণ্য স্পেশাল’ নামে একটি নতুন ট্রেন চালু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। পণ্য নিয়ে আজ মঙ্গলবার ট্রেনটি খুলনা রেলস্টেশন থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। এটি ঢাকার তেজগাঁও রেলস্টেশনে পৌঁছাবে আজ রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে।
এই ট্রেনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্নস্থান থেকে কৃষিপণ্য অত্যন্ত স্বল্পমূল্যে পরিবহন করা যাবে। এই স্পেশাল ট্রেনে সাধারণ লাগেজ ভ্যানের পাশাপাশি রেফ্রিজারেটরে লাগেজ ভ্যানেরও ব্যবস্থা রয়েছে। যার মাধ্যমে মাছ, মাংসসহ পচনশীল পণ্য পরিবহন করা যাবে।
খুলনা রেলস্টেশনে ট্রেনটির উদ্বোধন করেন রেলওয়ের (পশ্চিম) চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার সুজিত কুমার বিশ্বাস। তিনি জানান, দেশের কৃষিপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে আনাতে ঢাকা এবং দেশের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পরিবহনের জন্যই এই স্পেশাল ট্রেনটি চালু করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা যাতে সুলভ মূল্যে পণ্য ঢাকায় নিতে পারে এবং তৃণমূল পর্যায়ে উৎপাদনকারীরা যেন ন্যায্যমূল্য পায় সেই বিষয়টি মাথায় রেখে এটি চালু করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, খুলনা-ঢাকা রুটে খুলনা রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে যশোর, যশোর ক্যান্টনমেন্ট, বারোবাজার, কোটচাঁদপুর, সাফদারপুর, আনসারবাড়িয়া, উথলী, চুয়াডাঙ্গা, আলমডাঙ্গা, পোড়াদাহ, ভেড়ামারা, ঈশ্বরদী, জয়দেবপুর, বিমানবন্দর ও ঢাকা তেজগাঁও ট্রেনটি থামবে।
আর বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে পার্বতীপুর, বিরামপুর, পাঁচবিবি, জয়পুরহাট, জামালগঞ্জ, আক্কেলপুর, সান্তাহার, আহসানগঞ্জ, মাধনগর, নাটোর, চাটমোহর, লাহোড়ীমোহনপুর, উল্লাপাড়া, টাঙ্গাইল, জয়দেবপুর, বিমানবন্দর ও তেজগাঁও থামবে।
এ ছাড়া রহনপুর-ঢাকা রুটে নাচোল, আমনূরা জয়, কাঁকনহাট, রাজশাহী, সরদহরোড, আগানি, আব্দুলপুর, আজিমনগর, ঈশ্বরদী বাইপাস, চাটমোহর, বড়াল ব্রিজ ও জয়দেবপুর স্টেশনে থামবে। এসব রুট থেকে নিয়মিত কৃষিপণ্য ঢাকায় আনা হলে রেলওয়ের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে এবং কৃষি পণ্যের দাম কমবে বলে মনে করছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১১ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে