নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর গুলশানে সুমন (৩৩) নামের এক যুবকের মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা। তিনি ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে গুলশানে পুলিশ প্লাজার পাশে শুটিং ক্লাবে সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সুমন মহাখালী টিবি গেট এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ অফিসে চাকরি করতেন। তাঁর বাড়ি রংপুরের মিঠাপুকুরে।
গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মারুফ আহমেদ মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহত ব্যক্তি পুলিশ প্লাজার উত্তর পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সেখানে কয়েকজনের সঙ্গে হঠাৎ ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
পুলিশ সদস্যরা জানান, মুমূর্ষু অবস্থায় সুমনকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান পথচারীরা। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। ঢামেকে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। সুমনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
সুমনের পরিবার সূত্র জানায়, রাজধানীর মহাখালী এলাকায় একসময় ইন্টারনেট সংযোগের বড় ব্যবসায়ী ছিলেন সুমন। পরে গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ব্যবসা হারান। স্থানীয় বিরোধী পক্ষের হুমকিতে ব্যবসা ছাড়তে বাধ্য হন সুমন। তারপরও শেষ রক্ষা হলো না। প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে তাঁকে।
সুমনের স্ত্রী মৌসুমি মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি দুর্ঘটনার খবর পেয়েছি। এক পুলিশ ফোন করে জানিয়েছে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাচ্ছে। কি হয়েছে বিস্তারিত জানি না। আমার স্বামী ইন্টারনেটের ব্যবসা করত। মহাখালী এলাকায় লাইন সংযোগ দিত। স্থানীয় বিরোধী পক্ষ সেখান থেকে অনেক হয়রানি করে তাঁকে বের করে দিয়েছে। ব্যবসা নিয়ে নিছে তাঁরা। সব লাইনও কেটে দিছে।’
হাসপাতালে নিহত সুমনের স্ত্রীর বড় ভাই মো. বাদশা মিয়া রুবেল জানান, তাঁদের বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলায়। সুমন স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়েকে নিয়ে মিরপুর ভাষানটেক এলাকায় থাকতেন। মহাখালী টিবি গেট এলাকায় ‘প্রিয়জন’ নামে তাঁর ইন্টারনেট ব্যবসা রয়েছে। আগে মহাখালী টিবি গেট এলাকায় থাকতেন। সুমন বনানী থানা যুবদলের কর্মী ছিলেন বলেও জানান তিনি।
মিয়া রুবেলের দাবি, টিবি গেট এলাকায় একে-৪৭ গ্রুপের রুবেল নামে এক ব্যক্তি ডিশের ব্যবসা করেন। তাঁর সঙ্গেই সুমনের ব্যবসা নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল। সেই মাঝে মাঝে সুমনকে হত্যার হুমকি দিত। ওই গ্রুপের লোকজন সুমনকে গুলি করে থাকতে পারে।
গুলশান বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, গুলির পরই সুমন ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুলি করা ওই দুর্বৃত্তের পরনে সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট ছিল। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে তাঁর পরিচয় শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার নজরুল ইসলাম জানান, নিহতের বিরুদ্ধে গুলশান-বনানীসহ কয়েকটি থানায় চাঁদাবাজিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সময় পাঁচ রাউন্ড গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পুলিশের ধারণা অন্তর্কোন্দল থেকেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
রাজধানীর গুলশানে সুমন (৩৩) নামের এক যুবকের মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করেছে দুর্বৃত্তরা। তিনি ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে গুলশানে পুলিশ প্লাজার পাশে শুটিং ক্লাবে সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সুমন মহাখালী টিবি গেট এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ অফিসে চাকরি করতেন। তাঁর বাড়ি রংপুরের মিঠাপুকুরে।
গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মারুফ আহমেদ মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহত ব্যক্তি পুলিশ প্লাজার উত্তর পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। সেখানে কয়েকজনের সঙ্গে হঠাৎ ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
পুলিশ সদস্যরা জানান, মুমূর্ষু অবস্থায় সুমনকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান পথচারীরা। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। ঢামেকে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। সুমনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
সুমনের পরিবার সূত্র জানায়, রাজধানীর মহাখালী এলাকায় একসময় ইন্টারনেট সংযোগের বড় ব্যবসায়ী ছিলেন সুমন। পরে গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ব্যবসা হারান। স্থানীয় বিরোধী পক্ষের হুমকিতে ব্যবসা ছাড়তে বাধ্য হন সুমন। তারপরও শেষ রক্ষা হলো না। প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে তাঁকে।
সুমনের স্ত্রী মৌসুমি মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি দুর্ঘটনার খবর পেয়েছি। এক পুলিশ ফোন করে জানিয়েছে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাচ্ছে। কি হয়েছে বিস্তারিত জানি না। আমার স্বামী ইন্টারনেটের ব্যবসা করত। মহাখালী এলাকায় লাইন সংযোগ দিত। স্থানীয় বিরোধী পক্ষ সেখান থেকে অনেক হয়রানি করে তাঁকে বের করে দিয়েছে। ব্যবসা নিয়ে নিছে তাঁরা। সব লাইনও কেটে দিছে।’
হাসপাতালে নিহত সুমনের স্ত্রীর বড় ভাই মো. বাদশা মিয়া রুবেল জানান, তাঁদের বাড়ি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলায়। সুমন স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়েকে নিয়ে মিরপুর ভাষানটেক এলাকায় থাকতেন। মহাখালী টিবি গেট এলাকায় ‘প্রিয়জন’ নামে তাঁর ইন্টারনেট ব্যবসা রয়েছে। আগে মহাখালী টিবি গেট এলাকায় থাকতেন। সুমন বনানী থানা যুবদলের কর্মী ছিলেন বলেও জানান তিনি।
মিয়া রুবেলের দাবি, টিবি গেট এলাকায় একে-৪৭ গ্রুপের রুবেল নামে এক ব্যক্তি ডিশের ব্যবসা করেন। তাঁর সঙ্গেই সুমনের ব্যবসা নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল। সেই মাঝে মাঝে সুমনকে হত্যার হুমকি দিত। ওই গ্রুপের লোকজন সুমনকে গুলি করে থাকতে পারে।
গুলশান বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, গুলির পরই সুমন ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুলি করা ওই দুর্বৃত্তের পরনে সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট ছিল। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে তাঁর পরিচয় শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার নজরুল ইসলাম জানান, নিহতের বিরুদ্ধে গুলশান-বনানীসহ কয়েকটি থানায় চাঁদাবাজিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সময় পাঁচ রাউন্ড গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পুলিশের ধারণা অন্তর্কোন্দল থেকেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
৩ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
৪ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৪ ঘণ্টা আগে