চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের চিতলমারীতে বৃষ্টিতে সবজি ও মাছের প্রায় ২০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টির পর দিন যত গড়াচ্ছে, সবজির ক্ষতির পরিমাণ তত বাড়ছে। বৃষ্টিতে এ উপজেলার কমপক্ষে সাড়ে ১০ হাজার কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চিতলমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সিফাত-আল-মারুফ ও সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শেখ আসাদুল্লাহ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।’
তবে চাষিদের দাবি ক্ষয়ক্ষতির এ পরিমাণ দ্বিগুণ হবে। এ ক্ষতির কারণে ঋণগ্রস্ত কৃষকেরা চরম বিপাকে পড়েছেন।
চিতলমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সিফাত-আল-মারুফ জানান, এই উপজেলায় প্রায় ৩০ হাজার কৃষক পরিবার রয়েছে। এখানের মোট আবাদি জমির পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার একর। গত তিন দিনের বৃষ্টিতে এখানে ধান, পান, টমেটো, বরবটি, মিষ্টিকুমড়াসহ বিভিন্ন সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। প্রাথমিক হিসেবে ১৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার ক্ষতির হিসাব পাওয়া গেছে। এ ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।
চিতলমারী জ্যেষ্ঠ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শেখ আসাদুল্লাহ জানান, এ উপজেলায় ১৬ হাজার মাছের ঘের ও ৬ হাজার ৯৫৮ পুকুর রয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ৫০০ ঘেরে বাগদা ও ১৩ হাজার ৫০০ ঘেরে গলদা চিংড়ির চাষ হয়। মাছচাষিরা উভয় ঘের ও পুকুরে চিংড়ি মাছের সঙ্গে সাদা মাছের চাষ করেন। এখানের চাষিরা বছরে ৫ হাজার টন গলদা চিংড়ি, ৩ হাজার টন সাদা মাছ ও ৪০০ টন বাগদা চিংড়ি উৎপাদন করে থাকেন।
গত তিন দিনের অতি বৃষ্টিতে এ উপজেলার সাড়ে ৫ হাজার চিংড়ি ঘের ও ৩০০ পুকুর ভেসে গেছে। এতে চাষিদের কমপক্ষে ১ কোটি ২১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
উমাজুড়ি গ্রামের মাছচাষি স্বপন মণ্ডল, কুরমুনি গ্রামের সবজিচাষি হৃদয় বসু বুদ্ধ, শ্যামপাড়া গ্রামের প্রকাশ মাঝি, মৃণাল বৈরাগী, প্রদীপ বৈরাগী, শ্রীরামপুর গ্রামের তাপস ভক্ত, পারডুমুরিয়ার উত্তম বাড়ৈ ও দুর্গাপুর গ্রামের অরুণ সরকারসহ অনেক চাষি জানান, তিন দিনের অবিরাম বৃষ্টিতে তাঁদের ঘেরগুলো তলিয়ে গেছে। নেটজাল ও পাটা দিয়েও শেষ রক্ষা করতে পারেননি। এখন দেনার দায়ে জর্জরিত। দেনা পরিশোধ করবেন কীভাবে তা নিয়ে চিন্তিত।
বাগেরহাটের চিতলমারীতে বৃষ্টিতে সবজি ও মাছের প্রায় ২০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টির পর দিন যত গড়াচ্ছে, সবজির ক্ষতির পরিমাণ তত বাড়ছে। বৃষ্টিতে এ উপজেলার কমপক্ষে সাড়ে ১০ হাজার কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চিতলমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সিফাত-আল-মারুফ ও সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শেখ আসাদুল্লাহ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।’
তবে চাষিদের দাবি ক্ষয়ক্ষতির এ পরিমাণ দ্বিগুণ হবে। এ ক্ষতির কারণে ঋণগ্রস্ত কৃষকেরা চরম বিপাকে পড়েছেন।
চিতলমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. সিফাত-আল-মারুফ জানান, এই উপজেলায় প্রায় ৩০ হাজার কৃষক পরিবার রয়েছে। এখানের মোট আবাদি জমির পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার একর। গত তিন দিনের বৃষ্টিতে এখানে ধান, পান, টমেটো, বরবটি, মিষ্টিকুমড়াসহ বিভিন্ন সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। প্রাথমিক হিসেবে ১৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার ক্ষতির হিসাব পাওয়া গেছে। এ ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়বে।
চিতলমারী জ্যেষ্ঠ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শেখ আসাদুল্লাহ জানান, এ উপজেলায় ১৬ হাজার মাছের ঘের ও ৬ হাজার ৯৫৮ পুকুর রয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ৫০০ ঘেরে বাগদা ও ১৩ হাজার ৫০০ ঘেরে গলদা চিংড়ির চাষ হয়। মাছচাষিরা উভয় ঘের ও পুকুরে চিংড়ি মাছের সঙ্গে সাদা মাছের চাষ করেন। এখানের চাষিরা বছরে ৫ হাজার টন গলদা চিংড়ি, ৩ হাজার টন সাদা মাছ ও ৪০০ টন বাগদা চিংড়ি উৎপাদন করে থাকেন।
গত তিন দিনের অতি বৃষ্টিতে এ উপজেলার সাড়ে ৫ হাজার চিংড়ি ঘের ও ৩০০ পুকুর ভেসে গেছে। এতে চাষিদের কমপক্ষে ১ কোটি ২১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
উমাজুড়ি গ্রামের মাছচাষি স্বপন মণ্ডল, কুরমুনি গ্রামের সবজিচাষি হৃদয় বসু বুদ্ধ, শ্যামপাড়া গ্রামের প্রকাশ মাঝি, মৃণাল বৈরাগী, প্রদীপ বৈরাগী, শ্রীরামপুর গ্রামের তাপস ভক্ত, পারডুমুরিয়ার উত্তম বাড়ৈ ও দুর্গাপুর গ্রামের অরুণ সরকারসহ অনেক চাষি জানান, তিন দিনের অবিরাম বৃষ্টিতে তাঁদের ঘেরগুলো তলিয়ে গেছে। নেটজাল ও পাটা দিয়েও শেষ রক্ষা করতে পারেননি। এখন দেনার দায়ে জর্জরিত। দেনা পরিশোধ করবেন কীভাবে তা নিয়ে চিন্তিত।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে