নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চার দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারীরা। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধনের আয়োজন করে সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারী ইউনিয়ন। এতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মীরা অংশ নেন।
আন্দোলনকারীদের চার দফা দাবি হচ্ছে: সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারীদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর; শূন্য পদের বিপরীতে এবং নতুন পদ সৃজনের মাধ্যমে স্ব স্ব কলেজে অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে রাজস্ব খাতভুক্ত করা; চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের আগে পর্যন্ত সরকারি বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন ও ভাতাদি প্রদান; দীর্ঘদিন যাবৎ কর্মরতদের ব্যতিরেকে সরকারি/বেসরকারিভাবে নিয়োগ বন্ধ করা, অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের চাকরি থেকে ছাঁটাই বন্ধ করা এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের রাজস্ব খাতভুক্ত করা।
আন্দোলনকারীরা বলেন, আমরা দেশের স্বনামধন্য ৩৩০টি (পুরাতন) সরকারি কলেজে ০১ থেকে ৩৫ বছর যাবৎ সরকারি কলেজে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির বিভিন্ন পদে বেসরকারিভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রের আলোকে স্ব স্ব কলেজের অধ্যক্ষের নিয়োগের মাধ্যমে চাকরি করে আসছি। কিন্তু আমাদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করা হচ্ছে না। আমাদের অনেকের বয়স ৩০ বছরের বেশি হয়ে গেছে। আমরা সামান্য মজুরিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি। আমরা সরকারি কলেজের যে দপ্তরে চাকরি করছি সেখানে সরকারি দায়িত্ব পালন করছি। বিভিন্ন কলেজ জাতীয়করণ/সরকারিকরণ করা হলেও আমাদের বিষয়টি মানবিক বিবেচনা করা হচ্ছে না।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক মো. এহসানুল কবীর, সদস্যসচিব মো. রুহুল আমিন সরদার, আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম (আমিন), সদস্যসচিব মো. ফরিদুল ইসলাম প্রমুখ।
চার দফা দাবিতে মানববন্ধন করেছেন সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারীরা। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধনের আয়োজন করে সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারী ইউনিয়ন। এতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মীরা অংশ নেন।
আন্দোলনকারীদের চার দফা দাবি হচ্ছে: সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারীদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর; শূন্য পদের বিপরীতে এবং নতুন পদ সৃজনের মাধ্যমে স্ব স্ব কলেজে অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে রাজস্ব খাতভুক্ত করা; চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের আগে পর্যন্ত সরকারি বেতন স্কেল অনুযায়ী বেতন ও ভাতাদি প্রদান; দীর্ঘদিন যাবৎ কর্মরতদের ব্যতিরেকে সরকারি/বেসরকারিভাবে নিয়োগ বন্ধ করা, অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের চাকরি থেকে ছাঁটাই বন্ধ করা এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অস্থায়ীভাবে কর্মরতদের রাজস্ব খাতভুক্ত করা।
আন্দোলনকারীরা বলেন, আমরা দেশের স্বনামধন্য ৩৩০টি (পুরাতন) সরকারি কলেজে ০১ থেকে ৩৫ বছর যাবৎ সরকারি কলেজে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির বিভিন্ন পদে বেসরকারিভাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রের আলোকে স্ব স্ব কলেজের অধ্যক্ষের নিয়োগের মাধ্যমে চাকরি করে আসছি। কিন্তু আমাদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করা হচ্ছে না। আমাদের অনেকের বয়স ৩০ বছরের বেশি হয়ে গেছে। আমরা সামান্য মজুরিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি। আমরা সরকারি কলেজের যে দপ্তরে চাকরি করছি সেখানে সরকারি দায়িত্ব পালন করছি। বিভিন্ন কলেজ জাতীয়করণ/সরকারিকরণ করা হলেও আমাদের বিষয়টি মানবিক বিবেচনা করা হচ্ছে না।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সরকারি কলেজের বেসরকারি কর্মচারী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক মো. এহসানুল কবীর, সদস্যসচিব মো. রুহুল আমিন সরদার, আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম (আমিন), সদস্যসচিব মো. ফরিদুল ইসলাম প্রমুখ।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর ইউনিয়নের বাঁশকুড়ি গ্রামে মা-বাবা হত্যার মর্মান্তিক ঘটনায় গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। এই ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে রিয়াদ হোসেন রাজুর ৯ মাসের শিশুকন্যা সিদরাতুল মুনতাহা রাইসা ও তার মা এখন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে দেশের জনগণ ‘দাঁড়িপাল্লায় নীরবে ভোট দিয়ে’ এক নীরব বিপ্লব ঘটাবে। সম্প্রতি চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের নিরঙ্কুশ বিজয় সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনটি আসনে জমে উঠেছে রাজনৈতিক তৎপরতা। জেলার সর্বত্র এখন বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীদের প্রচার, গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক চলছে। তবে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল, বিভক্ত নেতৃত্ব ও একাধিক প্রার্থীর কারণে মাঠে তাদের অবস্থান দুর্বল।
৬ ঘণ্টা আগেহঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের শিক্ষাঙ্গন। প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত আলাদা ইস্যু ঘিরে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। তৈরি হচ্ছে প্রশাসনিক জটিলতাও। শঙ্কা দেখা দিচ্ছে সেশনজটসহ নানা সংকটের।
৬ ঘণ্টা আগে