গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগরীর ভোগরা ও কোনাবাড়ী এলাকায় বিভিন্ন দাবিতে দুটি কারখানায় শ্রমিক বিক্ষোভ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে আন্দোলনকারী শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। তাতে মহাসড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এ কারণে ভোগান্তিতে পড়ে মহাসড়কে চলাচলকারী যাত্রীরা।
পুলিশ ও কারখানার শ্রমিক সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর মহানগরীর মোগরখাল এলাকায় এপিএল কারখানার শ্রমিকেরা গত মাসের শুরুতে বকেয়া বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ করেন। তখন মালিকপক্ষ বেতন দিতে অপারগতার কথা জানিয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর বেতন পরিশোধের দিন নির্ধারণ করে। তবে নির্ধারিত তারিখে কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন দেয়নি। এ কারণে শ্রমিকেরা গতকাল সোমবার রাতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। কিন্তু মালিকপক্ষের সাড়া না পেয়ে রাত ৯টার দিকে বাড়ি ফেরেন। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে শ্রমিকেরা ভোগরা মোড়ে মহাসড়ক অবরোধ করেন। তাতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উভয় পাশে পাঁচ-ছয় কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া গাজীপুরের ভোগরা থেকে টাঙ্গাইলের দিকে অন্তত পাঁচ কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। তাতে দুর্ভোগে পড়ে এ দুই মহাসড়কে চলাচলকারী হাজারো মানুষ।
কারখানার শ্রমিক হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘কয়েক মাস ধরে কারখানা বন্ধ। কারখানা বন্ধ হওয়ার আগের বেতন এখনো পরিশোধ করেনি কর্তৃপক্ষ। ৩০ সেপ্টেম্বর বেতন দেওয়ার কথা থাকলেও দেয়নি। তাই বাধ্য হয়ে সড়কে নামতে হয়েছে।’
এদিকে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী এলাকার এম এম নিটওয়্যার লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা টিফিন বিল, নাইট বিল ও হাজিরা বোনাস বাড়ানোর দাবিতে আজ সকাল থেকে কাজ বন্ধ করে কারখানার ভেতরে বিক্ষোভ করছেন। গতকাল সোমবারও বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর গাজীপুর জেলা কার্যালয়ের তথ্যমতে, পুরো জেলায় সব মিলিয়ে নিবন্ধিত কারখানা ২ হাজার ৬৩৩টি। এর বাইরে অনিবন্ধিত কারখানা আছে ৪০০ থেকে ৫০০। এসব কারখানায় প্রায় ২২ লাখ শ্রমিক কাজ করেন।
বিচ্ছিন্নভাবে ৯টি কারখানা ছাড়া গাজীপুরের ৯৮ শতাংশ পোশাক কারখানায় উৎপাদন স্বাভাবিক রয়েছে। আজ সকালে পোশাককর্মীরা কারখানাগুলোয় কাজে যোগ দিয়েছেন।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, এপিএল অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার মালিকের গতকাল শ্রমিকদের বেতন দেওয়ার কথা ছিল। বেতন না দেওয়ায় শ্রমিকেরা সকাল থেকে বিক্ষোভ করছেন। তাঁরা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেছেন। শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।
মোহাম্মদ সারোয়ার আলম আরও বলেন, আজ জেলার ৯টি কারখানা বন্ধ আছে। এর মধ্যে চারটি কারখানা শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া একটি কারখানা লে-অফ, একটি অস্থায়ী বন্ধ এবং তিনটি কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরীর ভোগরা ও কোনাবাড়ী এলাকায় বিভিন্ন দাবিতে দুটি কারখানায় শ্রমিক বিক্ষোভ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে আন্দোলনকারী শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। তাতে মহাসড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এ কারণে ভোগান্তিতে পড়ে মহাসড়কে চলাচলকারী যাত্রীরা।
পুলিশ ও কারখানার শ্রমিক সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর মহানগরীর মোগরখাল এলাকায় এপিএল কারখানার শ্রমিকেরা গত মাসের শুরুতে বকেয়া বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ করেন। তখন মালিকপক্ষ বেতন দিতে অপারগতার কথা জানিয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর বেতন পরিশোধের দিন নির্ধারণ করে। তবে নির্ধারিত তারিখে কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন দেয়নি। এ কারণে শ্রমিকেরা গতকাল সোমবার রাতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। কিন্তু মালিকপক্ষের সাড়া না পেয়ে রাত ৯টার দিকে বাড়ি ফেরেন। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে শ্রমিকেরা ভোগরা মোড়ে মহাসড়ক অবরোধ করেন। তাতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উভয় পাশে পাঁচ-ছয় কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া গাজীপুরের ভোগরা থেকে টাঙ্গাইলের দিকে অন্তত পাঁচ কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। তাতে দুর্ভোগে পড়ে এ দুই মহাসড়কে চলাচলকারী হাজারো মানুষ।
কারখানার শ্রমিক হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘কয়েক মাস ধরে কারখানা বন্ধ। কারখানা বন্ধ হওয়ার আগের বেতন এখনো পরিশোধ করেনি কর্তৃপক্ষ। ৩০ সেপ্টেম্বর বেতন দেওয়ার কথা থাকলেও দেয়নি। তাই বাধ্য হয়ে সড়কে নামতে হয়েছে।’
এদিকে গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী এলাকার এম এম নিটওয়্যার লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা টিফিন বিল, নাইট বিল ও হাজিরা বোনাস বাড়ানোর দাবিতে আজ সকাল থেকে কাজ বন্ধ করে কারখানার ভেতরে বিক্ষোভ করছেন। গতকাল সোমবারও বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর গাজীপুর জেলা কার্যালয়ের তথ্যমতে, পুরো জেলায় সব মিলিয়ে নিবন্ধিত কারখানা ২ হাজার ৬৩৩টি। এর বাইরে অনিবন্ধিত কারখানা আছে ৪০০ থেকে ৫০০। এসব কারখানায় প্রায় ২২ লাখ শ্রমিক কাজ করেন।
বিচ্ছিন্নভাবে ৯টি কারখানা ছাড়া গাজীপুরের ৯৮ শতাংশ পোশাক কারখানায় উৎপাদন স্বাভাবিক রয়েছে। আজ সকালে পোশাককর্মীরা কারখানাগুলোয় কাজে যোগ দিয়েছেন।
গাজীপুর শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, এপিএল অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার মালিকের গতকাল শ্রমিকদের বেতন দেওয়ার কথা ছিল। বেতন না দেওয়ায় শ্রমিকেরা সকাল থেকে বিক্ষোভ করছেন। তাঁরা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেছেন। শ্রমিক ও মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।
মোহাম্মদ সারোয়ার আলম আরও বলেন, আজ জেলার ৯টি কারখানা বন্ধ আছে। এর মধ্যে চারটি কারখানা শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারায় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া একটি কারখানা লে-অফ, একটি অস্থায়ী বন্ধ এবং তিনটি কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
পবিত্র রমজান মাসে ছুটির দিন মানে বিপণিবিতানগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। গতকাল শুক্রবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। সকাল থেকে ভিড় দেখা গেছে রাজধানীর অধিকাংশ শপিং মলে। পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদের কেনাকাটা করতে এসেছেন ক্রেতারা।
৫ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রামে প্রশাসনকে ‘ম্যানেজ করে’ বেপরোয়াভাবে চলছে অবৈধ ইটভাটা। ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে জরিমানাসহ অবৈধ ইটভাটা বন্ধের নির্দেশ দিলেও মালিকপক্ষ তাতে কর্ণপাত করছে না।
৫ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের গড়াই নদের লংকারচর বালুমহাল ইজারায় অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এতে বিক্রি হওয়া ১৯টি দরপত্রের মধ্যে জমা পড়েছে মাত্র একটি। ঠিকাদারদের দরপত্র জমাদানে বাধা সৃষ্টি করে এক যুবলীগ নেতাকে ইজারা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে...
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে (ডিএই) বদলি ও পদায়ন নিয়ে তৈরি হওয়া অস্থিরতা থামছেই না। কখনো স্বৈরাচারের দোসর আখ্যা দিয়ে পোস্টার সাঁটানো, কখনো হুমকিধমকি ও রাজনৈতিক মামলায় আসামি করে হয়রানি, আবার কখনো দখল করা হচ্ছে কর্মকর্তাদের কক্ষ।
৬ ঘণ্টা আগে