নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগুন লাগলে মোবাইল ফোনে সেলফি না তুলে রাস্তা খালি করার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আগুন যখন লাগবে, তখন সেলফি তোলার দরকার নেই। আপনাদের কাজ হচ্ছে রাস্তা খালি করে ফায়ার সার্ভিস ও উদ্ধারকর্মীদের কাজ করতে দেওয়া।’ আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালী সাততলা বস্তিতে ফায়ার হাইড্রেন্ট উদ্বোধন করার সময় মেয়র এসব কথা বলেন।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘সম্প্রতি গুলশানে আগুন যখন লাগল, সবাই দেখি সেলফি তুলছেন, রাস্তা তখন বন্ধ। রোড ব্লক করে দিয়ে বলছেন, দেখি না কী হয়। দেখি না কী হয় ভাবার সময় তখন না। আগুনে যারা আটকা পড়েছে, তাদের উদ্ধারে আশপাশের ছোট রোড খালি করে দিতে হবে। রাস্তা খালি না থাকলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কীভাবে আসবেন? আগুন নেভানোর যন্ত্রাংশ কীভাবে আসবে? ওখানে ২১ জন মানুষ ছিল, তাদের জীবন বিপন্ন হয়ে যাচ্ছিল। আমি নিজে গিয়ে চিল্লাচিল্লি করে রাস্তা খালি করেছি।’
শহরে খাল-জলাশয় দখল হয়ে গেছে জানিয়ে আতিক বলেন, ‘যখন আগুন লাগে তখন পানি তো নেই। পানি নাই পানি নাই হাহাকার কারবালার প্রান্তর হয়ে গেছে। আমাদের খাল, জলাশয় দখল করে বিল্ডিং করা হয়েছে। তাই পানি নেই।’
ডিএনসিসির অন্য বস্তিগুলোতেও পর্যায়ক্রমে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসানো হবে জানিয়ে মেয়র আরও বলেন, ‘২০২১ সালে যখন সাততলা বস্তিতে আগুন লাগে, তখন আমি বলেছিলাম এখানে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসাতে হবে। যেকোনো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ফায়ার হাইড্রেন্ট বসাতে হবে। সাততলা বস্তি দিয়ে শুরু করলাম। পর্যায়ক্রমে অন্য বস্তিতেও বসানো হবে। ফায়ার হাইড্রেন্টে ৬০ হাজার লিটার পানি থাকবে। এই পানি অন্তত ৪০ মিনিটের জন্য ফায়ার সেফটি করতে পারবে। ৪০ মিনিট যদি আমরা টিকে থাকতে পারি, আর রাস্তা যদি খালি থাকে তাহলে কোনো ক্ষতি হবে না। সাততলা বস্তি ফায়ার সেফটির জন্য মডেল হবে। পর্যায়ক্রমে অন্য বস্তিগুলোতেও ফায়ার হাইড্রেন্ট বসানো হবে।’
ফায়ার হাইড্রেন্ট উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা, দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ডা. দিবালোক সিংহ, ২০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. নাছির প্রমুখ।
আগুন লাগলে মোবাইল ফোনে সেলফি না তুলে রাস্তা খালি করার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আগুন যখন লাগবে, তখন সেলফি তোলার দরকার নেই। আপনাদের কাজ হচ্ছে রাস্তা খালি করে ফায়ার সার্ভিস ও উদ্ধারকর্মীদের কাজ করতে দেওয়া।’ আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালী সাততলা বস্তিতে ফায়ার হাইড্রেন্ট উদ্বোধন করার সময় মেয়র এসব কথা বলেন।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘সম্প্রতি গুলশানে আগুন যখন লাগল, সবাই দেখি সেলফি তুলছেন, রাস্তা তখন বন্ধ। রোড ব্লক করে দিয়ে বলছেন, দেখি না কী হয়। দেখি না কী হয় ভাবার সময় তখন না। আগুনে যারা আটকা পড়েছে, তাদের উদ্ধারে আশপাশের ছোট রোড খালি করে দিতে হবে। রাস্তা খালি না থাকলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কীভাবে আসবেন? আগুন নেভানোর যন্ত্রাংশ কীভাবে আসবে? ওখানে ২১ জন মানুষ ছিল, তাদের জীবন বিপন্ন হয়ে যাচ্ছিল। আমি নিজে গিয়ে চিল্লাচিল্লি করে রাস্তা খালি করেছি।’
শহরে খাল-জলাশয় দখল হয়ে গেছে জানিয়ে আতিক বলেন, ‘যখন আগুন লাগে তখন পানি তো নেই। পানি নাই পানি নাই হাহাকার কারবালার প্রান্তর হয়ে গেছে। আমাদের খাল, জলাশয় দখল করে বিল্ডিং করা হয়েছে। তাই পানি নেই।’
ডিএনসিসির অন্য বস্তিগুলোতেও পর্যায়ক্রমে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসানো হবে জানিয়ে মেয়র আরও বলেন, ‘২০২১ সালে যখন সাততলা বস্তিতে আগুন লাগে, তখন আমি বলেছিলাম এখানে ফায়ার হাইড্রেন্ট বসাতে হবে। যেকোনো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ফায়ার হাইড্রেন্ট বসাতে হবে। সাততলা বস্তি দিয়ে শুরু করলাম। পর্যায়ক্রমে অন্য বস্তিতেও বসানো হবে। ফায়ার হাইড্রেন্টে ৬০ হাজার লিটার পানি থাকবে। এই পানি অন্তত ৪০ মিনিটের জন্য ফায়ার সেফটি করতে পারবে। ৪০ মিনিট যদি আমরা টিকে থাকতে পারি, আর রাস্তা যদি খালি থাকে তাহলে কোনো ক্ষতি হবে না। সাততলা বস্তি ফায়ার সেফটির জন্য মডেল হবে। পর্যায়ক্রমে অন্য বস্তিগুলোতেও ফায়ার হাইড্রেন্ট বসানো হবে।’
ফায়ার হাইড্রেন্ট উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা, দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ডা. দিবালোক সিংহ, ২০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. নাছির প্রমুখ।
চট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
১ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
৭ মিনিট আগেবিকেল পর্যন্ত বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়া বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন স্থানে নিয়ে বসে আছেন। কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় তাঁরা চামড়া বিক্রি করতে পারছেন না।
৯ মিনিট আগে