মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরে একটি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দুই নৈশপ্রহরীকে মারধর করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ছাড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের সমানে পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির পতাকা টাঙিয়ে দুর্বৃত্তরা চলে যায়।
আজ শনিবার ভোররাতে মাদারীপুর সদর উপজেলার আঙ্গুলকাটা পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সেনাবাহিনী ও সদর মডেল থানার পুলিশের একটি দল।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানা যায়, চলমান পরিস্থিতিতে মাদারীপুরের জেলা পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশে আঙ্গুলকাটা পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের সব অস্ত্র, গোলাবরুদ ও পুলিশ সদস্যদের মাদারীপুর সদর মডেল থানায় নিয়ে আসা হয়। সেখানে স্থানীয় চৌকিদার আনোয়ার ও বাচ্চুকে পাহারার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
প্রতিদিনের মতো রাতের খাবার খেয়ে পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে ঘুমিয়ে পড়েন ওই দুই নৈশপ্রহরী। ভোররাতে একদল দুর্বৃত্ত গেটের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। পরে নৈশপ্রহরীদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আসবাব ভাঙচুর করা হয়।
এ সময় দুর্বৃত্তদের বাধা দিলে নৈশপ্রহরী আনোয়ার ও বাচ্চুকে মারধর করা হয়। পরে সিসিটিভি ক্যামেরা নষ্ট করে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সমানে পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির পতাকা টানিয়ে চলে যায় দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও সদর মডেল থানা-পুলিশের একটি দল আজ শনিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তবে, এই ঘটনায় কাউকেই আটক করা সম্ভব হয়নি।
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ এম সালাউদ্দিন বলেন, একদল দুর্বৃত্ত সর্বহারা পার্টিদের একটি পতাকা টানিয়ে রেখে গেছে। তবে, পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের তেমন কোনো ক্ষতি করতে পারেনি।
এ ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ সব জিনিসপত্র, মালামাল তদন্তকেন্দ্র থেকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে অনেক আগেই নিয়ে আসা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় তদন্তকেন্দ্র থেকে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে এসে থানায় যোগদান করানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
মাদারীপুরে একটি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দুই নৈশপ্রহরীকে মারধর করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ছাড়া পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের সমানে পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির পতাকা টাঙিয়ে দুর্বৃত্তরা চলে যায়।
আজ শনিবার ভোররাতে মাদারীপুর সদর উপজেলার আঙ্গুলকাটা পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সেনাবাহিনী ও সদর মডেল থানার পুলিশের একটি দল।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানা যায়, চলমান পরিস্থিতিতে মাদারীপুরের জেলা পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশে আঙ্গুলকাটা পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের সব অস্ত্র, গোলাবরুদ ও পুলিশ সদস্যদের মাদারীপুর সদর মডেল থানায় নিয়ে আসা হয়। সেখানে স্থানীয় চৌকিদার আনোয়ার ও বাচ্চুকে পাহারার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
প্রতিদিনের মতো রাতের খাবার খেয়ে পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে ঘুমিয়ে পড়েন ওই দুই নৈশপ্রহরী। ভোররাতে একদল দুর্বৃত্ত গেটের তালা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। পরে নৈশপ্রহরীদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে আসবাব ভাঙচুর করা হয়।
এ সময় দুর্বৃত্তদের বাধা দিলে নৈশপ্রহরী আনোয়ার ও বাচ্চুকে মারধর করা হয়। পরে সিসিটিভি ক্যামেরা নষ্ট করে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সমানে পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির পতাকা টানিয়ে চলে যায় দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও সদর মডেল থানা-পুলিশের একটি দল আজ শনিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তবে, এই ঘটনায় কাউকেই আটক করা সম্ভব হয়নি।
মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ এম সালাউদ্দিন বলেন, একদল দুর্বৃত্ত সর্বহারা পার্টিদের একটি পতাকা টানিয়ে রেখে গেছে। তবে, পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের তেমন কোনো ক্ষতি করতে পারেনি।
এ ছাড়া গুরুত্বপূর্ণ সব জিনিসপত্র, মালামাল তদন্তকেন্দ্র থেকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে অনেক আগেই নিয়ে আসা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় তদন্তকেন্দ্র থেকে পুলিশ সদস্যদের নিয়ে এসে থানায় যোগদান করানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে