নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুখের ভাষার মতো লেখার হরফও প্রতিনিয়ত রূপ বদলায়। প্রযুক্তির বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে দৈনন্দিন জীবনে হাতে লেখার প্রয়োজন সীমিত হয়ে আসছে। রাজধানীর ধানমন্ডিতে আজ মঙ্গলবার আয়োজিত এক প্রদর্শনী ও প্রকাশনা অনুষ্ঠানে আলোচকেরা এ কথা বলেন।
হস্তাক্ষর ও লেখাঙ্কনের অনুশীলনের গুরুত্ব মাথায় রেখে বাংলা অক্ষরের প্রমিত রূপকে প্রকৃতভাবে চেনা, জানা ও আত্মস্থ করার উদ্দেশ্য নিয়ে মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকার লা গ্যালারিতে আয়োজন করা হয় ‘ব্রাহ্মী টু বাংলা’ শিরোনামের প্রদর্শনী ও ‘অ-ইন দ্য কোয়েস্ট অব বাংলা টাইপোগ্রাফি’ নামে বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানের। শিল্পী সব্যসাচী হাজরার ছবির এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন ও প্রকাশনা অনুষ্ঠানের আলোচনার কেন্দ্রে ছিল বাংলা বর্ণমালা।
নিজের বই সম্পর্কে সব্যসাচী হাজরা বলেন, ‘অক্ষরবিন্যাসের দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলা হরফকে নান্দনিক ও ব্যবহারিকভাবে বিশ্লেষণ এই প্রদর্শনী ও প্রকাশনার প্রধান উপজীব্য। তরুণ শিল্পীরা এই চর্চাকে এগিয়ে নেবেন এবং এই প্রকাশনার তথ্যগত ঘাটতি পূরণ করবেন বলে আশা করি।’
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অভিনয় ও চিত্রশিল্পী আফজাল হোসেন। তিনি বলেন, ‘এখন আমরা অনেক কিছুই বলি, যেগুলোর কোনো অর্থ আমরা জানি না। যেমন—পিক তুলি, প্যারা নিস না। এমন একটা দুঃসময়ে এসে একটা মানুষ হরফের সৌন্দর্য নিয়ে কাজ করছে। এতে আমাদের গৌরব বোধ করা উচিত, আনন্দিত হওয়া উচিত।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অঙ্কন ও চিত্রায়ণ বিভাগের অধ্যাপক ও শিল্পী শিশির ভট্টাচার্য্য বলেন, ‘বাংলা হরফের যে রূপান্তর, কীভাবে বাংলা অক্ষরটা এল; বাংলার “ল”, “জ” কীভাবে এমন হলো, কীভাবে “অ” এল; এই যে বাংলা বর্ণের যে ক্রমবিবর্তন—এটা সহজ কোনো বিষয় নয়। এটা গভীর গবেষণার বিষয়। একটা গবেষণা আরেকটা কাজের ইঙ্গিত দেয়। সুতরাং এটা থেকে আরও কাজ হতে পারে।’
বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী, ভাষা আন্দোলনের সত্তর বছর ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মদ্বিশিতবার্ষিকীকে সামনে রেখে এই প্রকাশনা ও প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান সব্যসাচী হাজরা। প্রদর্শনীটি চলবে আগামী ২৫ জুন পর্যন্ত।
মুখের ভাষার মতো লেখার হরফও প্রতিনিয়ত রূপ বদলায়। প্রযুক্তির বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে দৈনন্দিন জীবনে হাতে লেখার প্রয়োজন সীমিত হয়ে আসছে। রাজধানীর ধানমন্ডিতে আজ মঙ্গলবার আয়োজিত এক প্রদর্শনী ও প্রকাশনা অনুষ্ঠানে আলোচকেরা এ কথা বলেন।
হস্তাক্ষর ও লেখাঙ্কনের অনুশীলনের গুরুত্ব মাথায় রেখে বাংলা অক্ষরের প্রমিত রূপকে প্রকৃতভাবে চেনা, জানা ও আত্মস্থ করার উদ্দেশ্য নিয়ে মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দো ঢাকার লা গ্যালারিতে আয়োজন করা হয় ‘ব্রাহ্মী টু বাংলা’ শিরোনামের প্রদর্শনী ও ‘অ-ইন দ্য কোয়েস্ট অব বাংলা টাইপোগ্রাফি’ নামে বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানের। শিল্পী সব্যসাচী হাজরার ছবির এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন ও প্রকাশনা অনুষ্ঠানের আলোচনার কেন্দ্রে ছিল বাংলা বর্ণমালা।
নিজের বই সম্পর্কে সব্যসাচী হাজরা বলেন, ‘অক্ষরবিন্যাসের দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলা হরফকে নান্দনিক ও ব্যবহারিকভাবে বিশ্লেষণ এই প্রদর্শনী ও প্রকাশনার প্রধান উপজীব্য। তরুণ শিল্পীরা এই চর্চাকে এগিয়ে নেবেন এবং এই প্রকাশনার তথ্যগত ঘাটতি পূরণ করবেন বলে আশা করি।’
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অভিনয় ও চিত্রশিল্পী আফজাল হোসেন। তিনি বলেন, ‘এখন আমরা অনেক কিছুই বলি, যেগুলোর কোনো অর্থ আমরা জানি না। যেমন—পিক তুলি, প্যারা নিস না। এমন একটা দুঃসময়ে এসে একটা মানুষ হরফের সৌন্দর্য নিয়ে কাজ করছে। এতে আমাদের গৌরব বোধ করা উচিত, আনন্দিত হওয়া উচিত।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অঙ্কন ও চিত্রায়ণ বিভাগের অধ্যাপক ও শিল্পী শিশির ভট্টাচার্য্য বলেন, ‘বাংলা হরফের যে রূপান্তর, কীভাবে বাংলা অক্ষরটা এল; বাংলার “ল”, “জ” কীভাবে এমন হলো, কীভাবে “অ” এল; এই যে বাংলা বর্ণের যে ক্রমবিবর্তন—এটা সহজ কোনো বিষয় নয়। এটা গভীর গবেষণার বিষয়। একটা গবেষণা আরেকটা কাজের ইঙ্গিত দেয়। সুতরাং এটা থেকে আরও কাজ হতে পারে।’
বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী, ভাষা আন্দোলনের সত্তর বছর ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মদ্বিশিতবার্ষিকীকে সামনে রেখে এই প্রকাশনা ও প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান সব্যসাচী হাজরা। প্রদর্শনীটি চলবে আগামী ২৫ জুন পর্যন্ত।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৪২ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
১ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
১ ঘণ্টা আগে