ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর ডেমরা বামৈল এলাকায় একটি বাড়ির আমগাছের চারপাশে সংযোগ দিয়ে রাখা বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তারা হলো, আরিয়ান মিয়া (৮) ও তার ছোট ভাই রায়হান মিয়া (২)। আজ বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় শিশু দুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলর কর্তব্যরত চিকিৎসক বেলা পৌনে ৩টারর দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত শিশুদের বাবা মারফত মিয়া বলেন, তাঁদের বাড়ি ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার বাজিতপুর গ্রামে। বর্তমানে ডেমরা বামৈল মফিজ মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকেন তাঁরা। তিনি ব্যাটারিচালিত রিকশা চালান। তাঁর স্ত্রী মোছা. এ্যানি বেগম বামৈল এলাকায় একটি ছাতার কারখানায় কাজ করেন। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে তারা শিশু দুটি ছিল ছোট।
মারফত মিয়া বলেন, সকালে তিনি রিকশা চালাতে বের হন। শিশুদের মা এ্যানি বেগমও কাজে যান। দুই সন্তান আরিয়ান ও রায়হান মায়ের সঙ্গে যায়। এরপর দুপুরে তিনি খবর পান, বিদ্যুতায়িত হয়েছে শিশু দুটি। তাদেরকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। পরে সেখান থেকে তাদেরকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসেন তিনি।
ব্যাংক কলোনি সাধুর মাঠ সংলগ্ন একটি বাড়ির বাসিন্দা রাজমিস্ত্রি ইয়াসির আরাফাত বলেন, তাঁর বাসার জানালা দিয়ে দেখতে পান, পাশের একটি বাড়ির আমগাছের নিচে উপুড় হয়ে পড়ে আছে শিশু দুটি। সন্দেহ হলে সেখানে গিয়ে দেখেন অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে দুই শিশু। আমগাছটির নিচে বিদ্যুতের তার জড়ানো। তখন আশপাশের লোকজন সহায়তায় শিশু দুটিকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, আমগাছটির মালিকের নাম দিপু। গাছটি থেকে কেউ যাতে আম পেড়ে নিয়ে যেতে না পারে সে জন্য তিনি গাছের নিচে চারপাশে বিদ্যুতের তার জড়িয়ে রেখেছিলেন। গত বছরও একই কাজ করেছিলেন। সেই তারে বিদ্যুৎ থাকায় এই ঘটনা ঘটেছে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ডেমরা এলাকায় বিদ্যুতায়িত আহত দুই শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে মারা যায়। মৃতদেহ দুটি মর্গে রাখা হয়েছে।
ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম জানান, ‘প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, আম পাড়তে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়েছে দুই ভাই। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মারা যায় তারা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।’
রাজধানীর ডেমরা বামৈল এলাকায় একটি বাড়ির আমগাছের চারপাশে সংযোগ দিয়ে রাখা বিদ্যুতের তারে স্পৃষ্ট হয়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তারা হলো, আরিয়ান মিয়া (৮) ও তার ছোট ভাই রায়হান মিয়া (২)। আজ বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় শিশু দুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলর কর্তব্যরত চিকিৎসক বেলা পৌনে ৩টারর দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত শিশুদের বাবা মারফত মিয়া বলেন, তাঁদের বাড়ি ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার বাজিতপুর গ্রামে। বর্তমানে ডেমরা বামৈল মফিজ মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকেন তাঁরা। তিনি ব্যাটারিচালিত রিকশা চালান। তাঁর স্ত্রী মোছা. এ্যানি বেগম বামৈল এলাকায় একটি ছাতার কারখানায় কাজ করেন। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে তারা শিশু দুটি ছিল ছোট।
মারফত মিয়া বলেন, সকালে তিনি রিকশা চালাতে বের হন। শিশুদের মা এ্যানি বেগমও কাজে যান। দুই সন্তান আরিয়ান ও রায়হান মায়ের সঙ্গে যায়। এরপর দুপুরে তিনি খবর পান, বিদ্যুতায়িত হয়েছে শিশু দুটি। তাদেরকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। পরে সেখান থেকে তাদেরকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসেন তিনি।
ব্যাংক কলোনি সাধুর মাঠ সংলগ্ন একটি বাড়ির বাসিন্দা রাজমিস্ত্রি ইয়াসির আরাফাত বলেন, তাঁর বাসার জানালা দিয়ে দেখতে পান, পাশের একটি বাড়ির আমগাছের নিচে উপুড় হয়ে পড়ে আছে শিশু দুটি। সন্দেহ হলে সেখানে গিয়ে দেখেন অচেতন অবস্থায় পড়ে আছে দুই শিশু। আমগাছটির নিচে বিদ্যুতের তার জড়ানো। তখন আশপাশের লোকজন সহায়তায় শিশু দুটিকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও বলেন, আমগাছটির মালিকের নাম দিপু। গাছটি থেকে কেউ যাতে আম পেড়ে নিয়ে যেতে না পারে সে জন্য তিনি গাছের নিচে চারপাশে বিদ্যুতের তার জড়িয়ে রেখেছিলেন। গত বছরও একই কাজ করেছিলেন। সেই তারে বিদ্যুৎ থাকায় এই ঘটনা ঘটেছে।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, ডেমরা এলাকায় বিদ্যুতায়িত আহত দুই শিশুকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে মারা যায়। মৃতদেহ দুটি মর্গে রাখা হয়েছে।
ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম জানান, ‘প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, আম পাড়তে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়েছে দুই ভাই। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মারা যায় তারা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে বিলীন হয়েছে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, ইউনিয়ন পরিষদ, কমিউনিটি ক্লিনিক, হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বহু সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এতে আতঙ্ক বিরাজ করছে পদ্মার পাড়ে। অনেকে ঝুঁকিতে থাকা ঘরবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
৭ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ আরিয়া নাশরাফ নাফি (৯) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। দগ্ধ বোনের পর ৯ বছরের নাফিও মৃত্যুর কাছে হেরে গেল।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় বহু শিশু হতাহতের মধ্যেও বন্ধ হয়নি বিএনপির জমকালো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। পাবনার চাটমোহরে বিএনপি নেতারা সোমবার (২১ জুলাই) রাতে জমকালো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। ওই অনুষ্ঠানে ঘিরে এখন সামাজিক...
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তাপাড় পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চায়না দূতাবাসের রাজনৈতিক বিভাগের পরিচালক ঝাং জিং। মঙ্গলবার উপজেলার লক্ষীটারী ইউনিয়নে দ্বিতীয় তিস্তা সেতুসংলগ্ন এলাকা পরিদর্শন করেন এবং তিস্তাপারের মানুষের সঙ্গে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা ও নদীভাঙনে তিস্তাপারের জনমানুষের...
৩ ঘণ্টা আগে