সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ঝোড়ো বাতাসের কারণে বিদ্যুৎ যাওয়ার পর থেকে অন্ধকারে রয়েছে পুরো এলাকা। তবে রাত ১১টার পর কয়েকটি এলাকায় কিছুক্ষণের জন্য বিদ্যুৎ এলেও সিদ্ধিরগঞ্জের বাকি এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ নেই প্রায় ৭ ঘণ্টা ধরে। এতে করে ঝড়ের মাঝে বিপদে আছে সিদ্ধিরগঞ্জবাসী।
সোমবার দিবাগত রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদি নতুন মহল্লা, মিজমিঝি, আটি গ্রাম, হাউজিং হিরাঝিল, শাপলা চত্বর, দোয়েল চত্বর, পিএমএর মোড়, আদর্শনগর, সাইলো, চৌধুরীবাড়িসহ আশপাশের এলাকাগুলো অন্ধকারাচ্ছন্ন অবস্থা দেখা যায়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, এসব এলাকায় সন্ধ্যা ৭টায় বিদ্যুৎ চলে গেছে। এরপর এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত ২টা) বিদ্যুৎ আসেনি।
এলাকাবাসী জানান, বিদ্যুৎ যাওয়ার পর বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিলে তারা ঝোড়ো বাতাসের কারণে বিদ্যুৎ নেই জানিয়ে বাতাস থামলে বিদ্যুৎ আসবে জানায়। ১১টার পর বাতাস ও বৃষ্টি থামলেও বিদ্যুৎ আসেনি।
নতুন মহল্লার বাসিন্দা সাইদুল ইসলাম রানা বললেন, ‘কাজ শেষে বাসায় এসে দেখি বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিলে তারা বলেন ঝড়ের গতি কমলে বিদ্যুৎ চলে আসবে।’
সাইদুল ইসলাম আরও বলেন, বৃষ্টি ও বাতাস কমার পরে বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিলে বলা হয় ৩০ মিনিটের মধ্যে চলে আসবে, কিন্তু এখনো আসেনি।
দোয়েল চত্বর এলাকার শাকীল জানান, বিদ্যুৎ তো সন্ধ্যা ৭টা থেকে নেই। এখন তো ঝড়-বৃষ্টি-বাতাস কিছুই নেই, এখন তো বিদ্যুৎ দিতে পারে। তিনি আরও বলেন, এখন রাত বাজে ২টা। ঘরে বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই। এটা কোনো মানবিকতা হতে পারে?
হিরাঝিল এলাকার বাসিন্দা মুন্না জানান, বিদ্যুৎ নেই, দেশে দুর্যোগ। বিদ্যুৎ কখন আসবে তারও ঠিক নেই। এখানে তো ঝড় নেই তাহলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট কেন?
চৌধুরীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা আফজাল বলেন, ‘বিদ্যুতের কথা না বলাই ভালো। আমরা কি আর দেশের মানুষ। ৭টায় গেছে। ১১টায় একবার ৫ সেকেন্ডের জন্য আসল, তারপর এখন রাত ১টায় বিদ্যুৎ নেই। জানি না রাতে আসবে কি না।’
বিদ্যুৎ কখন আসবে এবং কেন নেই জানতে সিদ্ধিরগঞ্জের ডিপিডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল ইসলামের সঙ্গে একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
সিদ্ধিরগঞ্জ ডিপিডিসির কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করলে সেখানকার এক কর্মকর্তা জানান, ঝড়ের কারণে সিদ্ধিরগঞ্জের বেশ কিছু এলাকার লাইনে সমস্যা দেখা দিয়েছে। কোথাও কোথাও তার ছিঁড়ে গেছে। এসব সমস্যার জন্য আমাদের টিম কাজ করছে। তারা সমস্যার সমাধান করে আমাদের কনফার্ম করলে আমরা বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে দিব।
এদিকে রাত ৮টায় জেলা দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটির জরুরি সভায় জেলা প্রশাসক মঞ্জুরুল হাফিজ কর্তৃক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ রাখতে বিদ্যুৎ বিভাগকে নির্দেশ প্রদান করা হয়। তবে সেই নির্দেশের বাস্তবায়ন দেখা যায়নি।
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ঝোড়ো বাতাসের কারণে বিদ্যুৎ যাওয়ার পর থেকে অন্ধকারে রয়েছে পুরো এলাকা। তবে রাত ১১টার পর কয়েকটি এলাকায় কিছুক্ষণের জন্য বিদ্যুৎ এলেও সিদ্ধিরগঞ্জের বাকি এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ নেই প্রায় ৭ ঘণ্টা ধরে। এতে করে ঝড়ের মাঝে বিপদে আছে সিদ্ধিরগঞ্জবাসী।
সোমবার দিবাগত রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদি নতুন মহল্লা, মিজমিঝি, আটি গ্রাম, হাউজিং হিরাঝিল, শাপলা চত্বর, দোয়েল চত্বর, পিএমএর মোড়, আদর্শনগর, সাইলো, চৌধুরীবাড়িসহ আশপাশের এলাকাগুলো অন্ধকারাচ্ছন্ন অবস্থা দেখা যায়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, এসব এলাকায় সন্ধ্যা ৭টায় বিদ্যুৎ চলে গেছে। এরপর এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (রাত ২টা) বিদ্যুৎ আসেনি।
এলাকাবাসী জানান, বিদ্যুৎ যাওয়ার পর বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিলে তারা ঝোড়ো বাতাসের কারণে বিদ্যুৎ নেই জানিয়ে বাতাস থামলে বিদ্যুৎ আসবে জানায়। ১১টার পর বাতাস ও বৃষ্টি থামলেও বিদ্যুৎ আসেনি।
নতুন মহল্লার বাসিন্দা সাইদুল ইসলাম রানা বললেন, ‘কাজ শেষে বাসায় এসে দেখি বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিলে তারা বলেন ঝড়ের গতি কমলে বিদ্যুৎ চলে আসবে।’
সাইদুল ইসলাম আরও বলেন, বৃষ্টি ও বাতাস কমার পরে বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিলে বলা হয় ৩০ মিনিটের মধ্যে চলে আসবে, কিন্তু এখনো আসেনি।
দোয়েল চত্বর এলাকার শাকীল জানান, বিদ্যুৎ তো সন্ধ্যা ৭টা থেকে নেই। এখন তো ঝড়-বৃষ্টি-বাতাস কিছুই নেই, এখন তো বিদ্যুৎ দিতে পারে। তিনি আরও বলেন, এখন রাত বাজে ২টা। ঘরে বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই। এটা কোনো মানবিকতা হতে পারে?
হিরাঝিল এলাকার বাসিন্দা মুন্না জানান, বিদ্যুৎ নেই, দেশে দুর্যোগ। বিদ্যুৎ কখন আসবে তারও ঠিক নেই। এখানে তো ঝড় নেই তাহলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট কেন?
চৌধুরীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা আফজাল বলেন, ‘বিদ্যুতের কথা না বলাই ভালো। আমরা কি আর দেশের মানুষ। ৭টায় গেছে। ১১টায় একবার ৫ সেকেন্ডের জন্য আসল, তারপর এখন রাত ১টায় বিদ্যুৎ নেই। জানি না রাতে আসবে কি না।’
বিদ্যুৎ কখন আসবে এবং কেন নেই জানতে সিদ্ধিরগঞ্জের ডিপিডিসির নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল ইসলামের সঙ্গে একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
সিদ্ধিরগঞ্জ ডিপিডিসির কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করলে সেখানকার এক কর্মকর্তা জানান, ঝড়ের কারণে সিদ্ধিরগঞ্জের বেশ কিছু এলাকার লাইনে সমস্যা দেখা দিয়েছে। কোথাও কোথাও তার ছিঁড়ে গেছে। এসব সমস্যার জন্য আমাদের টিম কাজ করছে। তারা সমস্যার সমাধান করে আমাদের কনফার্ম করলে আমরা বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে দিব।
এদিকে রাত ৮টায় জেলা দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটির জরুরি সভায় জেলা প্রশাসক মঞ্জুরুল হাফিজ কর্তৃক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ রাখতে বিদ্যুৎ বিভাগকে নির্দেশ প্রদান করা হয়। তবে সেই নির্দেশের বাস্তবায়ন দেখা যায়নি।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে